পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আকাশভর সুৰ্য্যতার, বিশ্বম্ভর প্রাণ, ভাহারি মাঝখানে আমি পেয়েছি মোর স্থান, বিস্ময়ে তাই জাগে আমার গান ৷ অসীম কালের যে-হিল্লোলে জোয়ার-ভাটার ভুবন দোলে, নাড়ীতে মোঃ রক্ত-ধারার লেগেছে তার টান,— বিস্ময়ে তাই জাগে আমার প্রাণ ॥ ঘাসে-ঘাসে পা ফেলেছি বনের পথে যেতে, ফুলের গন্ধে চমক লেগে উঠেছে মন মেতে, ছড়িয়ে আছে আনলেরি দান, বিস্ময়ে তাই জাগে আমার প্রাপ। কান পেতেছি, চোখ মেলেছি, ধরার বুকে প্রাণঢৈলেছি, জানার মাঝে অজানারে করেছি সন্ধান, বিস্ময়ে তাই জাগে আমার প্রাণ ॥ ( ভারতী, আশ্বিন ১৩৩১ ) শ্ৰী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর “উপায়”-পত্রিকার প্রস্তাবনা “উপায়" এই শব্দটি শুনলেই প্রথমেই মনে হয় বাহিরের পন্থী। ছেলে পড়াশুনায় কাচ, পাস করে কি উপায়ে ? নোট মুখস্থ করাও । মনে লোভ আছে, দ্বেধ আছে, শাপ্তি পাবে কি উপায়ে ? লোভীর দ্বেধীরা একত্র মিলে লীগ অফ নেশন্স ফালে শান্তি পাওয়া যাবে। আমাদের দেশে দুঃখ দৈন্ত অপমানের প্রতিকীর কি উপায়ে হবে এ-প্রশ্ন যখনি জেগে ওঠে তখন মনে এই প্রত্যাশ থাকে যে, পথ বাইরে । অন্নকষ্ট হয়েছে ? আচ্ছা, ভালো করে চাষ করে । অর্থ-কষ্ট হয়েচে ? দেশস্কন্ধ সকলে মিলে চবৃক চালাও । রোগে গ্রাম উজাড় হয়ে যাচ্ছে ? এমন ডাক্তার খুজে বের করে র্যার সহরে জীবিকার চেষ্টা ত্যাগ করে গ্রামে গিয়ে চিকিৎসা করবেন। কিন্তু আসল উপায় পথে নয়, পথে ষে-মানুষ চলবে তার নিজের মধ্যে ৷ যে-মানুষ চলতেই পারে না, পথ তাকে চালায় না। আমাদের দেশে যতকিছু দুৰ্গতি আছে তার মূলগত কারণ হচ্ছে এখানে মানুষ মামুষের সঙ্গে মিলতে পারে না। রাস্তার ওপারে আগুন লাগলে এপারের লোক যে-দেশে ঘড়া লুকিয়ে রাখতে ব্যস্ত হয়, পাছে সে-ঘড়ী নিয়ে টানাটানি করে, সে-দেশের আগুন বাহিরের উপায়ে নিববে না, কেননা তার কপালে আগুন। মালয়-উপদ্বীপে গিয়ে দেখলুম, সেখানে চীন থেকে যে-সব দরিদ্রলোক এসেছিল তার প্রায় সকলেই সঙ্গতিশালী হ’য়ে উঠেচে—তারা কেউ হীনবৃত্তি নিয়ে দীনভাবে থাকে না। কেননা তারা পরস্পরের আমুকুল্য করে। ভারতবর্ষীয় কুলির মধ্যে সেই পরস্পরের যোগ ত নেই-ই, বরঞ্চ তার হযোগ পেলেই পরস্পরকে শোষণ করতে থাকে। এই-কারণে তার পুরুষানুক্রমে কুলিই থেকে গেল । দেশের সকল অঙ্গৰ সকল অপমানের মূল প্রতিকার হচ্ছে পরস্পরের ঘনিষ্ঠ-ভাবে মিলিত হওয়া । আমাদের সমাজ-প্রথার মধ্যেই পরস্পরের ব্যবধানকে চিরঞ্জন করে" রাখা হয়েছে। এমন-কি সেই ব্যবধানগুলিকে আমরা ধৰ্ম্মানুশাসন বলেই গণ্য করি। এই কারণেই একদিকে যখণ আমরা বলি জাময় সনাতন ধৰ্ম্ম মানি, তখনই অদ্যদিকে উপায়ের বেলা दलूप्ठ श्ब्र कब्रुकां कालां७ किड कबूकांद्र शृ७iन्न भाळूष८क cबजांप्द नt । মানুষ না মিললে কোনো বাহ্য উপায়ে কোনো মহাবিপদ থেকে মানুষ ত্ৰাণ পাবে না। মানুষের সত্য হচ্ছে মানুষের মিলনে—যে-দেশে মানুষের বিচ্ছেদকেই ধৰ্ম্ম বলে" স্বীকার করে, সে-দেশকে দুৰ্গতি থেকে কোনো উপায়ে কেউ রক্ষা করতে পারবে না। ( উপায়, বৈশাখ ও শ্রাবণ, ১৩৩১ ) ঐ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । ডাক্তারীতে নোবেল প্রাইজ, আফ্রেড বার্নার্ড নোবেল ১৮৩৩ খৃষ্টাব্দে ষ্টকহলম সহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি গ্যাসোমিটার প্রভৃতি কয়েকটি যন্ত্র আবিষ্কার করেন। ১৮৬৬ খৃষ্টাব্দে তিনিই ডিনামাইট আবিষ্কার করেন। পরে তিনি ধূমহীন বারুদ ও নকল রবার প্রভৃতি অনেক প্রয়োজনীর দ্রব্য আবিষ্কার করেন। এইসকল আবিস্ক্রিয় হুইতে র্তাহার যথেষ্ট লাভ श्मिन । পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসা-শাস্ত্র, সাহিত্য ও শাস্তি-সংস্থাপন এই ৫টি বিষয়ের বিশিষ্ট কৰ্ম্মাদিগকে প্রতিবৎসর ১.২....• • • টাকার পুরস্কার দিবার জন্ত তিনি মৃত্যু-সময়ে ২,৭•,••••• টাকা উইল করিয়া দিয়া যান.। চিকিৎসা-শাস্ত্রে নিম্নলিখিত ব্যক্তিগণ পুরস্কার পাইয়াছেন – ১৯০১ খৃষ্টাব্দে এমিল বেরিং, ডিপথেরিয়া এন্টিটক্সিন আবিষ্কারের 哥罗1 রোনাল্ড রন.এনেফিলিস মশাদ্বারা ম্যালেরিয়া সংক্রামিত হয় এই বৈজ্ঞানিক সত্য এবং ঐ মশার বিনাশ-সাধনের উপায় নিৰ্দ্ধারণের জন্ত । . নীল ফিনসেন, আলোক দ্বার চিকিৎসার উপায় উদ্ভাবনের 硕罗1 .. श्itड लडि. वीश्iङ्ग६tब्रां च[क्षरनङ्ग नौ८ब्रब्र १टि नििब्रट्श श्य তাহা নিরূপণের জন্ত । . রবার্ট, কফ, যক্ষ্মার বীজাণু ও অস্কান্ত বীজাণু-সম্বন্ধীয় जांविषitब्रव्र छञ्च । 3 * * * ఇaచి છે કે તુ 8