পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

లి)చ్చె প্রবাসী—পৌষ, ১৩৩৯ [ २8* छांर्ण, २ब्र थ७ (Luhipada) ও লো-হি-প (Lo-hi-pa)। ইহার “কপটপাশা"। উৎকলবাসি-সমাদৃত এই কাব্যখানির fsaf fswê atxs wits-Na ito ba, Nai rgyu, ma za ba, S Nai rgyu lto gsol ba ! ওড়িযায় একখানি প্রাচীন কাব্য আছে, নাম— রচয়িত—“ভীমা ধীবর”। সামান্ত একজন জেলের ছেলে সেকালের একজন নামজাদা বড় কবি ছিল, কৈবৰ্ত্তদের ऎछ्। कष शीघांद्म विषञ्च नश्च । ঐ হেমেন্দ্রলাল রায় পূজার ছুটির ভেতর মে-জরটা একান্ত আকস্মিকভাবেই দেহটাকে অভিভূত করে ফেলছিল, পূজার ছুটি ফুরিয়ে যাবার পরেও তার জের যখন মিটুল না তখন ডাক্তারের উপদেশ দিলেন পুরীটা ঘুরে আসবার জন্তে । স্বতরাং পোটুলী-পুতু্লী বেঁধে এক রাত্রে হঠাৎ বেরিয়ে পড়লুম পুরীর পথে। বাড়ী আগে থাকৃতেই ঠিক হয়েছিল বন্ধু-বান্ধবদের কল্যাণে । বাক্স-প্যাটুরা এবং বাক্সপ্যাটুরারই সামিল একটি মেয়ের দঙ্গল নিয়ে বাড়ীর চৌকাটটায় পা দিতেই বুঝতে পার্লুম—বাড়ীটাতে যারা বাস কবুত তা’র সদ্য-সদ্য চলে গেছে। যাবার জন্তে যে তা’র প্রস্তুত ছিল না, তারও পরিচয় পেলুম, ঘরে ঢুকেই ঘরগুলোর অবস্থা দেখে । অনেকগুলো দরকারী জিনিষ যা ধীরে স্বন্থে গলে গুছিয়ে নেওয়া চলত তা গুছিয়ে নেওয়া হয়নি। একটা তা’কের ওপর কতকগুলো বই ছড়ানো পড়ে' রয়েছে, আর-একটা ঘরের কোণে একটা কাঠের বাক্সের ভেতর ভাগে-ভাগে অনেকগুলো ড'লচা’ল-মশলা সাজানো। চমৎকার একটা জলের কুঁজে সেই ঘরেরই আর-একটা কোণে দিব্য আরামে দাড়িয়ে আছে । বারান্দার তাকে তিন-চারটা "টি-কাপ’ একটা বড়ট্রে”—এগুলোও নেওয়া হয়নি । পুরী ক্ষয়-রোগীদের ডিপো বললেও অত্যুক্তি হয় না। স্বতরাং এরকমের একটা পরিত্যক্ত বাড়ী দেখে’ রীতিমত ভয় পেয়ে বন্ধু নীরেনকে জিজ্ঞেস কুবুলুম—বাড়ীটে ‘হোয়াইটওয়াশ করা হয়নি দেখছি ; কোনো ছোয়াচে রোগের রোগী-টোগী ছিল না ত ? বন্ধু হেসে বললেন—আরে না না, এ-বাড়ীতে ছিল একটি মেয়ে ; আর কয়েকদিন পরে তার পেছনে এসে জুটেছিল একটি যুবক। মেয়েটিকে যদি তুই দেখতিস্— একেবারে তরল চপল বিদ্যুৎপুঞ্জ ! - আমি কৃত্রিম দীর্ঘনিশ্বাস পরিত্যাগ করে বললুম— দুর্ভাগ্য—দুর্ভাগ্য ! যাকৃ, ভালোই হয়েছে, দেহের জরে তবু টিকে আছি, এর পর মনের জর স্বরু হ’লে আর এক মুহূৰ্ত্তও বঁচিতে পাবৃতুম না। তার পর জানিস ত ভাই, তোর বৌদি সামান্ত একটুতেই ভারি ঘাবড়ে যান । নীরেন উচ্চ হাস্তে বাড়ীটাকে মুখরিত করে তার বৌদির সন্ধানে উঠে পড়ল। তাকে বিদেয় দিয়ে ষেঘরটাকে শোবার ঘর করব বলে মনে করেছিলুম সেই ঘরটাতে প্রবেশ করলুম। ঘরটার এক পাশে কতকগুলো কাগজ ছড়ানো পড়ে রয়েছে। হঠাৎ নীরেনের সেই মেয়েটির কথা মনে পড়ে’ কাগজগুলো হাতড়াতে বসে’ গেলুম। ছ'চারখানার ওপর চোখ বুলিয়ে সব ঝেটিয়ে ফেলবার ব্যবস্থা কবুব মনে কবৃছি, হঠাৎ চোখ পড়ে’ গেল, একখানা সৌখীন-ধরণের বাধানো খাতার ওপরে। তার মলাটের ওপর মেয়েলীহাতের পরিষ্কার-ছাদে লেখা —‘পুরীর ডায়েরি’। লেখাগুলো মায়া-যুগের মতন আমার