পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] • शैब्रङ्क भन्न उब्रछि 'මණ්: যোগিতায় দাড়াইতে হইলে বিজ্ঞান-সন্মত উপায় অবলম্বন করিতেই হইবে। কিন্তু যতদিন জলের অভাবে, কৃষকদের ফসল নষ্ট হইবার সম্ভাবনা থাকিবে, ততদিন হীনবল ও নিরুৎসাহ কৃষকগণের নিকট কৃষি-বিজ্ঞানের কথা वलां बिछ्शन भां ब ।। বাংলা সরকারের কৃষি-বিভাগে উৎকৃষ্ট বীজ ও সারের পরীক্ষণ হইতেছে এবং কোন জেলার মাটি কোন ফসলের উপযোগী তাহ নিৰ্দ্ধারণ এবং প্রচার করিবার উদ্দেণ্ডে নানাস্থানে সরকারী কৃষিক্ষেত্র (Domonstration farm) «forss statts i fiềệtzvē সম্প্রতি সেই-প্রকার একটি কৃষিক্ষেত্র স্থাপিত হইয়াছে। ইহাতে ভালো করিয়া কাজ হইলে, কৃষিকার্য্যের যথেষ্ট উন্নতি হইতে পারে। শান্তিনিকেতনের সংলগ্ন ঐনিকেতনেও কৃষি-কাধ্যের উন্নতি-বিধানের চেষ্ট হইতেছে। আশ্বিনের “ভূমিলক্ষ্মী"তে ইহার একটি সংক্ষিপ্ত বিৰরণ প্রকাশিত হইয়াছে। এখানে পরীক্ষার জন্য ধান, আদ, শণ, তুলা, পাট, গরুর খাদ্য ইত্যাদির চাষ হইতেছে এবং পেঁপে ইত্যাদি নানাপ্রকার ফলের গাছ ও ঝিঙে, মূল, তরি-তরকারীর গাছ লাগানো হইয়াছে । এই প্রবন্ধে শ্ৰীনিকেতন কৃষিক্ষেত্রের উদ্দেশু তিনপ্রকার বর্ণিত হইয়াছে— ( ক ) ছাত্রগণ এখানে কৃষি শিক্ষা করিয়া নিজেদের কৰ্ম্ম করিবে এবং এখানকার আদর্শ-অনুসারে কাজ করিবে । (খ ) স্থানীয় কৃষকদিগকে বুঝাইতে হইবে যে, কি করিলে একই জমিতে নানা-প্রকার ফসল উৎপন্ন করা যাইতে পারে। (গ ) এখানকার উৎপন্ন ভালো বীজ যাহাতে কৃষকগণ পাইতে পারে । ঐনিকেতন কুষিক্ষেত্রের অধ্যক্ষগণের মধ্যে অনেকে । ইউরোপ ও আমেরিকার বিজ্ঞান-সন্মত কৃষি-বিদ্যায় পারদর্শী। স্বতরাং আশা হয় যে, তাহাদের চেষ্টায় বীরভূমের কৃষিক্ষেত্রের উন্নতি হইবে। কৃষিকার্ধ্যের পরেই শিল্পের কথা আসিয়া পড়ে। পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি যে, এই জেলায় বেশী কলকারখানা নাই। অনেকের মতে ইহাতে দুঃখ করিবার কারণ नाहे । क्रूि cरूबल कृषिकांtर्षी घटशडे ५नांत्रष झञ्च नां । আধুনিক সভ্যতার উপযোগী জীবনধারণের জন্ত, পরিবারবর্গের শিক্ষণ ও স্বাচ্ছদ্যবিধানের জন্ত, রোগের চিকিৎসার জন্ত যে অর্থ প্রয়োজন, তাহা কেবল কৃষিতে উৎপন্ন হইতে পারে না। অধিকন্তু, কৃষিকার্য্যে সমস্ত বৎসরের কাজ থাকে না। যাহারা কেবল ধান চাষ করে, তাহারা বৎসরের মধ্যে তিন-চার মাস পরিশ্রম করে মাত্র। অধিকাংশ জাতির স্ত্রীলোকগণ গৃহকাৰ্য্য ব্যতীত কৃষি-কার্ধ্যের কোনও সাহায্য করে না । এক বা দুইজন প্রাপ্ত-বয়স্ক পুরুসের তিন বা চার মাসের পরিশ্রমের ফলে পরিবারস্থ সকলের সম্বৎসরের গ্রাসাচ্ছাদনের ব্যবস্থা হইবে, ইহা কখনও সম্ভবপর নহে । এষ্টজন্ত, কৃষিকাৰ্য্য ব্যতীত, অর্থাগমের জন্ত, অন্ত আনুষঙ্গিক উপায় অবলম্বন করা একান্ত প্রয়োজন । গৃহ-শিল্প বীরভূমে নাই বলিলেও চলে। গ্রামে-গ্রামে দুই-একঘর কুমার হাড়ি গড়ে, কোনও-কোনও গ্রামে মুচির জুতা প্রস্তুত করে, ডোমের ঝুড়ি-মাদুর প্রস্তুত করে। ইহা উল্লেখ-যোগ্য নহে। কয়েকটি গ্রামে কাসাপিতলের বাসন প্রস্তুত হয় । অনেক গ্রামে কামারশাল আছে, তাহাতে কৃষিকার্য্যের উপযোগী যন্ত্রাদি তৈয়ারি হয়। দুবরাজপুর, লোকপুর, রাঙ্গনগর ইত্যাদি কয়েকটি স্বানে কাচি, ছুরি, কুড়াল, কোদালি ইত্যাদি প্রস্তুত হয়। অনেক গ্রামে তাতি আছে । তাহারা মোটা কাপড় প্রস্তুত করে ; বোলপুর, দুবরাজপুর, কৰুিধ্য, আলুন্দিয়া ইত্যাদি স্থানে ভালো কাপড় ও ছিটু পাওয়া যায়। ইহা ছাড়া কয়েকটি স্থানে তসর ও গরদের কাপড় প্রস্তুত হয় । এইসকল শিল্পের কোনটিই যে প্রসার লাভ করিতেছে এবং পূৰ্ব্ব-অপেক্ষা উন্নত হইয়াছে তাহা বোধ হয় না। গত দুষ্টবারের মাতুষ-গুক্তিতে এই জেলার বিভিন্নশ্রেণীর শিল্পীদের সংখ্যা নিম্নলিখিত-মতে নিৰ্দ্ধারিত হইয়াছে— রেশমের উক্তি সুতার ওঁীতি 》) 를 a to ఆ SSvడి 》°》° vo e alo እ ●ዓግሕ