পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা] बढ़-रुग्नदमब्र छांध्र अछांछ निब्र-निक नियांब्र७ यादन्श চাই। উদাহরণস্বরূপ, মালা-প্রস্তত-শিল্পের উল্লেখ করা যাইতে পারে। বাকুড়া জেলায় এই শিল্পে ২৫৬২ জন লোক প্রতিপালিত হয়। এখানে মাত্র ৫৬ জন। ইহারা তুলসীকাঠ, বেলের খোলা ইত্যাদির মালা প্রস্তুত করে। এই মালা বহুলপরিমাণে পশ্চিমোত্তর অঞ্চলে চালান হয় এবং বাকুড়া সহরের কয়েকজন মাড়োয়ারী ইহার ব্যবসায় করিয়া বড়লোক হইয়াছে। ইহার প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি অতিসামান্ত এবং মূলধনের প্রয়োজন নাই বলিলেই চলে। এইপ্রকার অনেক সহজ গৃহ-শিল্প আছে। শিক্ষা বীরভূমে কি-প্রকার শিক্ষার বিস্তার হইতেছে তাহ নিম্নলিথিত সংখ্যাগুলি দেখিলে জানা যাইবে — জনসংখ্যা শিক্ষিত পুরুষ শিক্ষিত স্ত্রীলোক মোট ♥ፀግመቑ:: * eg + 8és♚ = ***२२ = ᏠᏰbyᏄ8 + Wɔ bbr (t == $bog st? মুসলমান ২১২৪৬e > *See + ●:8 = »ዓዓፃሕ ustfäfli saws. 8ᎸᎲ +- *W3 = &Yê 3:*ձ 3-3Հ ১৯২০-২১ সকলপ্রকার বিদ্যালয়ের মোট সংখ্যা • vరిణ8 סי94יצ মোট ছাত্র-সংখ্যা 8 в étro ©ፃፃob” যেসকল বালকদের বিদ্যালাভ कब्रां ॐछेिष्ठ उठांशंपलब्र मण्षा বিদ্যাশিক্ষা করিতেছে শতকরা যেসকল বালিকার বিদ্যালাভ করা উচিত তাঁহাদের মধ্যে दिशांजिक्र कब्रिाङ८झ्ञठकब्रां Goo গত দশবৎসরে স্ত্রী-শিক্ষার সামান্য উন্নতি হইয়াছে ; কিন্তু মোটের উপর বিদ্যালয়ের ছাত্র-সংখ্যা এত কমিয়া কমিয়া গিয়াছে কেন, তাহা অনুসন্ধান করা কৰ্ত্তব্য । বিদ্যালয়ের সংখ্যা অতিসামান্তই বাড়িয়াছে। এই দশবৎসরে উচ্চ ইংরেজী বিদ্যালয়ের ও মধ্যইংরেজী বিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়িয়ছে। মধ্য-বাঙ্গলা বিদ্যালয়ের সংখ্যা কমিয়াছে ; কারণ সকলেই ইংরেজী শিখিতে চায় এবং ক্রমে-ক্রমে মধ্য-বাংলা বিদ্যালয়গুলি মধ্য-ইংরেজীতে পরিণত করা হইয়াছে। উচ্চ-প্রাথমিক বিদ্যালয় ১০৫ ছিল ; এখন হুইয়াছে ১০৮ ৷ নিম্নপ্রাথমিক বিদ্যালয় ৯৭১টি ছিল ; এখন ১১৪৯ । tg"o 4סא"צ bo"e • বীরভূমের উন্নতি \ 晏 প্রাথমিক শিক্ষার আরও বিস্তৃতি বাঞ্ছনীয়। কিন্তু শিক্ষার বিস্তার করিতে হইলে এবং গ্রামে-গ্রামে পাঠ শাল স্থাপন করিতে হইলে, যে অর্থের প্রয়োজন তাহা কোথা হইতে আসিবে ? গ্রাম্য স্বায়ত্ত-শাসন আইন এইজেলায় প্রবর্তিত হইয়াছে এবং তদনুসারে যে-সকল STRI Hffs (Union Board) wtfors stuttē, প্রাথমিক শিক্ষার ব্যবস্থা করা, তাহাদের কর্তব্য বলিয়া নিদিষ্ট হইয়াছে। শিক্ষার ব্যবস্থা করিতে হইলে অথের প্রয়োজন, কিন্তু গ্রামের লোকেরা আর কর দিতে নারাজ। এই প্রশ্নের মীমাংসা করা কঠিন। পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে, যে এই জেলায় শিক্ষাপ্রাপ্ত বালকের. সংখ্যা ক্রমশঃ হ্রাস হইতেছে। যে-সকল বালক বর্তমানে শিক্ষালাভ করে, তাহদের অধিকাংশই অবস্থাপন্ন ব্রাহ্মণ, কায়স্থ ইত্যাদি জাতির অন্তভুক্ত। কিন্তু অন্তান্ত তথাকথিত নীচজাতির মধ্যে শিক্ষার বিস্তার প্রয়োজন । কি-প্রণালীতে, বেশী অর্থব্যয় না করিয়া ইহাদের মধ্যে শিক্ষণ ও জ্ঞান বিস্তার করা যায়, তাহার উপায় উদ্ভাবন করা কর্তব্য । - উচ্চশিক্ষার জন্ত হেতমপুরে একটি কলেজ আছে। এখানে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বি-এ পৰ্য্যস্ত পড়ানো হয়। এই কলেজে বর্তমানে ছয় জন শিক্ষক ও ১৫০ ‘III জন ছাত্র আছে। হেতমপুরের রাজা মহাশয় ইহার যাবতীয় ব্যয় বহন করেন। রাজা বাহাদুরের বদান্তত। প্রশংসাৰ্ছ । বীরভূমের শিক্ষার কথা বলিতে কবি রবীন্দ্রনাথের স্থাপিত শাস্তিনিকেতনের উল্লেখ প্রয়োজন । শান্তিনিকেতনে এখন মোটামুটি তিনটি বিভাগ, আছে, বিস্তা-ভবন, শিক্ষা-ভবন ও পাঠ-ভবন। বিস্তভবনে মৌলিক গবেষণার কার্য্যই বেশী হয় । এ-বিভাগে অধ্যক্ষ পণ্ডিত বিধুশেখর শাস্ত্রী মহাশয়। তিনি ছাড়া পণ্ডিত ক্ষিতিমোহন সেন ও ডক্টর কলিনুস এ-বিভাগে নিজনিজ বিষয়ে গবেষণা করেন। কয়েক মাস হইল একজন তিববতী লামা আসিয়াছেন উপযুক্ত ছাত্রদের তিব্বতী डाव। निथाहेबाब खछ । डिनि उिक्तउँौ भूथि डांबद्र নকলও করিতেছেন। সম্প্রতি রেজুনের চীনা কলেজের