পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰৰাণী—পোৰ, లిరి. L २8-न छाण, २ग्न थ७ سواه 8 তার পর একদিন মেঘের জ্বর্ধ্যোগে খড়গ হানি’ ‘কুঞ্জে-কুঞ্জে কুহরিয়া দিকে-দিকে পিক গাহি উঠে, cङनिबl *ांथांब्र জাগে পূর্ণ শশী । ' শরতেরে জাগাইলে মরতের পুম্পিত লীলায়— মিলন-বাসরশয্যা ধরণী রচিল তোমা লাগি” হাসে চারিধার । পরম কৌতুকে, - তৃণেতৃণে পত্রে পুষ্পে শিশিবের মুক্তাফলদল অনন্ত যৌবন সপি দিল তব কণ্ঠে পুষ্পমালা রচিল মালিকা, বসন্ত-যৌতুকে । ধরণী বরিল তারে পদ্মহারে বরবিয়া শিরে বসন্ত পারেনি তাই ভুলিতে তোমায় ওগো কবি, লাজ-শেফালিকা । তাই হেরি আজি, নিৰ্ম্মল-উজ্জলসাজে সাজাইলে শারদলক্ষ্মীরে নবীন যৌবন-অৰ্ঘ্যে এসেছে তোমার হৃদিতলে— হে ভাস্বর রবি ! ভরি’ লয়ে” সাজি । আজি৭ ভাসিছে চিত্তে কাশপুষ্প-মেঘের ভেলায় ছন্দ্ৰে-ছন্দে তাই শুনি রণিয়া উঠিল লোকে-লোকে সেই শুভ্র ছবি । আনন্দবিধুর _. নীলাকাশ চিত্রপটে স্বজিলে কি মায়ামন্ত্র-বলে নবোদ্ভিন্ন জীবনের অনন্ত সৌন্দৰ্য্যরাশি-ঢালা नम्नन-नब्लन ! - পুরাতন স্থর । সেদিন শারদলক্ষ্মী তোমারি ললাটে আঁকি দিল ছন্দের মায়ায় হরি’ আনিলে মানব-চিত্তলোকে তিলক চন্দন । প্রকৃতির বাণী আবার মাধবী মাসে নবীন মঞ্জরী উঠেছিল ষে মোহন মন্ত্রহরে ; আবার এ নবীন বীণায় হরষে মুগুরি' - তা’রে দেহ আনি । তোমার সঙ্গীত-ছন্দে ;–ধরার গুণ্ঠন গেল ঘূচি’ সিন্ধুর তরঙ্গ বুঝি পেয়েছিল সৈকতে কুড়ায়ে উঠিল গুঞ্জরি” - পুরানো সে বীণা রবির অরুণ বীণা ৷ আকাশ উঠিল গাহি’ গান ; আনন্দে ফিরায়ে দিল ভরিয়া আপন ছন্দলীলা চঞ্চল নিঝর সাজায়ে নবীনা। উল্লাসে ছুটিয়া চলে, আবেগে উচ্ছিয়া উঠি পড়ে এ নিখিল চরাচর আজিও তোমার পথ চাহে— ধরণীর পর । - বাণী দেহ ফিরে’, অনন্ত বিবৃহব্যথা নিবিড় মিলনস্থখ-মাঝে আবার মুখর করে তোমার সঙ্গীত-ছন্দাঘাতে বাজে চিরদিন ; মূক প্রকৃতিরে । த আকুল পিপাসা জাগে স্বশীতল নিঝ রের বুকে বাজাও বাজাও বীণা, হে কবি, আবার ধরে গান তীব্র সীমাহীন । চির-যৌবনের বকুল বনের ব্যথা নিঃশ্বসিয়া উঠে ক্ষণে-ক্ষণে, সঙ্গীতমুখর ছন্দরথে আজ এস, করো জয় তা’রে দিলে ভাষা, চিত্ত ভুবনের । ফুলের অন্তর-মধু মানবের চিত্তে ভরি দিলে, সে-বীণা বাজুক তব মন্ত্রময় অঙ্গুলি-পরশে তোমারি সঙ্গীত ছন্দে জাগিল সে অনন্ত-যৌবন আবার মাতুক প্রাণ দৃপ্ত যৌবনের পূর্ণতানে— বসন্তু উৰ্ব্বশী ধরে ধরে স্থর ।