পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8str «धंबांनी-मांघ, २०es. [ २8* छोश, २ग्न थ७ - সম্মুখে স্ত্রীকে দেখিয়া কৈফিতের দৃষ্টতে সেই দিকে চাহিয়াই বলিয়া উঠিলেন—“ওই ওপাড়ার ময়শ চৌকী- “ नांब्र ८ब्रांखई वटण-कर्ड-*ाकूछ, cठांभांब्र दांशं থাকৃতে তৰু মালে-মাসে এদিকে তোমাদের পায়েরধূগো পড়ত, তা আজকাল ত তোমরা আর আসে না—এই বেড়ার গায়ে মেটে-আলু করে রেখেছি তা দাদাঠাকুর • বরং—* অন্নপূর্ণ স্থিরদৃষ্টিতে স্বামীর দিকে চাহিয়া বলিলেন— “বরোজপোতার বনের মধ্যে বসে খানিক আগে কি করছিলে শুনি ?” সহায়হুরি জবাক্ হুইয়া বলিলেন—“আমি !—না আমি কখন ? কখখনো না, এই ত আমি—” সহায়হরির ভাব দেখিয়া মনে হুইতেছিল তিনি এই মাত্র আকাশ হইতে পড়িয়াছেন। অন্নপূর্ণ পূর্বের মতনই স্থির দৃষ্টিতে चांभैौब्र निटक कांश्बिा बलिट्जन-“हूब्रि उ कब्रुत्वहे, ডিনকাল গিয়েচে, এককাল আছে, মিথ্যাকথাগুলো আর এখন বোলে না—আমি সব জানি,—মনে ভেবেছিলে আপদ ঘাটে গিয়েচে আর-কি-দুর্গার মা ডেকে পাঠিয়েছিল, ওপাড়ায় যাচ্চি শুনলাম বরোজপোতার বনের মধ্যে কিসের ‘খুপ’ ‘খুপ’ শব্দ—তখনি আমি বুঝতে পেরেচি, সাড়া পেয়ে শব্দ বন্ধ হ’য়ে গেল, যেক্ট আবার খানিক দূর গেলাম, আবার দেখি শৰা—তোমারত ইহকালও নেই পরকালও নেষ্ট, চুরি করতে, ডাকাতি করতে যা ইচ্ছে করে, কিন্তু মেয়েটাকে আবার এর মধ্যে নিয়ে গিয়ে ওর মাথা খাওয়া কিসের জন্তে ?”— সহায়হরি হাত নাড়িয়া, বরোজপোতায় তাহার উপস্থিত থাকার বিরুদ্ধে কতকগুলি প্রমাণ উত্থাপন করিবার চেষ্টা করিতে গেলেন ; কিন্তু স্ত্রীর চোখের দৃষ্টির সামনে তাহার বেশী কথাও জোগাইল না বাকথিত উক্তিগুলির মধ্যে কোন পৌৰ্ব্বাপৰ্য্য-সম্বন্ধও খুজিয়া পাওয়া গেল না । আধ-ঘণ্টা পরে ক্ষেত্তি স্নান সারিয়া বাড়ী চুকিল । সন্মুখস্থ মেটে-আলুর দিকে একবার জাড়চোখে চাহিয়াই নিরীহমুখে উঠানের আলনায় অত্যন্ত মনোযোগের সহিত কাপড় মেলিয়া দিতেছিল, অন্নপূর্ণ ডাকিলেন—“ক্ষেত্তি এদিকে একবার জায় ত, শুনে যা—* । মায়ের তাক শুনিয়া ক্ষেত্তির মুখ শুকাইয়া গেল—সে ইতঃস্তত করিতেকরিতে মার নিকটে আসিলে তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন— “এই মেটে-আলুটা দু’জনে মিলে তুলে এনেচিল—ন ?” ক্ষেত্তি মার মুখের দিকে একটুখানি চাহিয়া থাকিয়া একবার ভূপতিত মেটে-আলুটার দিকে চাহিল, পরে পুনরায় মার মুখের দিকে চাঙ্গিল এবং সঙ্গে-সঙ্গে ক্ষিপ্ৰদৃষ্টিতে একবার বাড়ীর সন্মুখস্থ বাশ-ঝাড়ের মাথার দিকেও চাহিয়া লইল ; তাহার কপালে বিন্দু-বিন্দু ঘাম দেখা नेिल, किङ ग्रंथ निग्न कथा दाश्ब्रि झहेल ना । चब्रशूनी কড়া-স্বরে বলিলেন,—“কথা বলচিস্নে যে বড় ? এই মেটে-আলু তুই এনেচিস কি না?” ক্ষেত্তি তখনও বিপন্ন চোখে মার মুখের দিকেই চাহিয়া ছিল, উত্তর দিল, “ই ।” অন্নপূর্ণ তেলে-বেগুনে জলিয়া উঠিয়া বলিলেন— **ांचॅौ, त्रांख cडांभांद्र निट* यांभि चांरछ कांद*ब्र চেলা ভাঙব তবে ছাড় ব, বরোজপোতার বনে গিয়েচে মেটে-আলু চুরি করতে ? সোমত্ত মেয়ে, বিয়ের যুগিা হ’য়ে গেছে কোনকালে, সেই একগলাবিজন বন,তা’র মধ্যে দিনদুপুরে বাঘ লুকিয়ে থাকে, তার মধ্যে থেকে পরের জালু নিয়ে এল তুলে’ ? যদি গোসাইরা চৌকিদার ডেকে তোমায় ধরিয়ে দেয় ? তোমার কোন শ্বশুর এসে তোমায় বাচাতো ? আমার জোটে খাবো, না জোটে না খাবো তা বলে’ পরের জিনিষে হাত ? এ-মেয়ে নিয়ে আমি কি করব, মা ?” ২৩ দিন পরে একদিন বৈকালে, ধূলামাটি-মাখা-হাতে ক্ষেত্তি মাকে আসিয়াবলিল—“মা দেখবে এস—”। অন্নপূর্ণ গিয়া দেখিলেন ভাঙা পাচীলের ধারে ষে ছোট খোলা জমিতে কতকগুলা পাথরকুচি ও কণ্টিকারীর জঙ্গল হইয়াছিল ক্ষেস্তি ছোট বোনটিকে লইয়া সেখানে মহা উৎসাহে তরকারীর আওলাত করিবার আয়োজন করিতেছে এবং ভবিষ্যৎসম্ভাবী নানাবিধ কাল্পনিক ফলমূলের অগ্রদূত-স্বরূপ বর্তমানে কেবল একটিমাত্র শীর্ণকায় পুইশাকের চারা কাপড়ের ফালির গ্রস্থি-বন্ধনে বন্ধ হইয় ফাসী-হুইয়া-যাওয়া আসামীর মতন উৰ্দ্ধমুখে একখও শুষ্ক কঞ্চির গায়ে কুলিয়া রহিয়াছে। ফলমূলাদির অবশিষ্টগুলি আপাততঃ তার বড় মেয়ের