পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

• 3Goe প্রবাসী—স্বাঘ, ১৩৩১. [ ২৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড খোলায় মাখাইতে মাখাইতে প্রশ্নের সদ্বত্তর খুজিতে লাগিলেন । cत्कखि दजिल,-“cर्थेनिग्न खदेनय कथा । cर्थशैौग्न भ ত ভারি পিঠে করে কিনা -ক্ষীরের পূৱ দিয়ে দ্বিয়ে ভাজলেই কি আর পিঠে হ’ল ? সে-জিন জামাই এলে ওদের বাড়ী দেখতে গেলাম কিনা, তাই খুড়াম ছ’খানা পাটিলাপটা খেতে দিলে, ওমা, কেমন একটা ধরা-ধরা গন্ধ, আর পিঠেতে কখনো কোনো গন্ধ পাওয়া খায় ? পাটিসাপটায় ক্ষীর দিলে ছাই খেতে इव ।।” - বেপরোয়াভাবে উপরোক্ত উক্তি শেষ করিয়া ক্ষেত্তি মার চোখের দিকে চাহিয়া জিজ্ঞাসা করিল—“ম, নারকোল-ক্ষোর একটু নেবো ।” অন্নপূর্ণ1.বলিলেন—“নে, কিন্তু এখানে বলে খাসনে। মুখ থেকে পড়বে না কি হবে, বা ঐ দিকে যা।" ক্ষেত্তি নাবুকেলের মালায় এক থাবা ८कांद्रा छूणिशा जशेद्दा wक मूरब्र शिंद्र थाश्रड লাগিল। মুখ যদি মনের দর্পণ স্বরূপ হয়, তবে ক্ষেপ্তির মুখ দেখিয়া সন্দেহের কোনো কারণ থাকিতে পারিত না যে, সে অত্যন্ত মানসিক তৃপ্তি জঙ্গভব করিতেছে । ঘণ্টাখানেক পরে অন্নপূর্ণ বলিলেন, "ওরে, তোরা সৰ এক-এক টুকরো পাতা পেতে বোস ত দেখি গরম গরম দিই। ক্ষেঙ্কি, জল-দেওয়া ভাত আছে ও-বেলার বার করে’ নিয়ে আম্ব।” ক্ষেত্তির নিকট অন্নপূর্ণার এপ্রস্তাৰ ষে খুব মনঃপূত হইল না, তাঙ্গ তার মুখ দেখিয় বোঝা গেল। পট বলিল, “ম:বড়দি পিঠেই থাক। ভালোবাসে। ভাত बद्रर थांकूरु, थांभद्रा कांण गकां८ण भारब ” थानकरषक খাইবার পরেই মেজো মেয়ে রাধা আর খাইতে চাহিল না। সে নাকি অধিক মিষ্ট থাইতে পারে না। সকলের খাওয়া শেষ হইয়া গেলেও ক্ষেত্তি তখনও থাইতেছে। সে মুখ বুজিয়া শান্তভাবে খায়, বড় একটা কথা কহে না। অন্নপূর্ণ দেখিলেন, সে কম করিয়াও ১৮১৯খানা খাইয়াছে। জিজ্ঞাসা করিলেন, “ক্ষেত্তি আর নিবি ?” ক্ষেত্তি খাইতেথাইতে শাস্তভাবে সন্মতিস্থচক ঘাড় নাড়িল। অন্নপূর্ণ তাহাকে আরও থানকয়েক দিলেন। ক্ষেত্তির মুখ চোখ ঈষৎ উজ্জল দেখাইল, হাসি-ভরা-চোখে মার দিকে চাহিয়া বলিল—“বেশ খেতে হয়েচে, মা। ঐ যে তুমি কেমন ফেনিয়ে নেও, ওতেই কিভ—” । সে পুনরায় খাটতে লাগিল । অন্নপূর্ণ হাত, খুভি, চুলী তুলিতে-তুলিতে गtघटश् ॐीब्र ७हे भांख, निन्नैौह, ७क चषिक-भाजांब ভোজনপটু মেয়েটির দিকে চাহিয়া রহিলেন। মনে-মনে ७ॉदिट्जन, “cचकखि चांभांब्र बाब्र ष८ब्र शां८ब, डां८नग्न जानक স্থখ দেবে। এমন ভালোমামুখ, কাজ-কর্মে বকো, মারো, গাল দাও, টু শৰটি মুখে নেই। উচু কথা কখনো কেউ শোনেনি—” - বৈশাখ মাসের প্রথমে সহায়হরির এক দূর-সম্পৰ্কীয় আত্মীয়ের ঘটকালিতে ক্ষেত্তিৰ বিবাহ হইয়া গেল । দ্বিতীয় পক্ষে বিবাহ করিলেও পাত্রটির বয়স ৪-এর খুব বেশী কোনো-মতেই হষ্টবে না , তবুও প্রথমে এখানে অন্নপূর্ণ আদৌ ইচ্ছুক ছিলেন না, কিন্তু পাজটি সঙ্গতিপয়, সহর-অঞ্চলে বাড়ী, সীলেট চুণ ও ইটের ব্যবসায়ে স্থপয়সা নাকি করিয়াছে—এরকম পাত্র হঠাৎ মেলাও বড় দুর্ঘট কিনা! জামাইয়ের বয়স একটু বেশী, প্রথমে অন্নপূর্ণ জামাইয়ের সম্মুখে বাহির হইতে একটু সঙ্কোচ বোধ করিতেছিলেন, পরে পাছে ক্ষেত্তির মনে কষ্ট হয়, এটজপ্ত বরণের সময় তিনি ক্ষেত্তির স্থপুষ্ট হস্তখানি ধরিয়া জামাইয়ের হাতে তুলিয়া দিলেন-চোখের জলে তাহার গলা বন্ধ হইয়া আসিল, কিছু বলিতে পারিলেন না। बाऊँौब्र दाश्छि हद्देब्रा जांभूलकौडजांब cवशब्रॉब्रा शविषा করিয়া লইবার জুস্ত বরের পান্ধী একবার নামাইল । অন্নপূর্ণ চাহিয়া দেখিলেন, বেড়ার ধারের নীল রং-এর মেদিফুলের গুচ্ছগুলি যেখানে নত হইয়া আছে, ক্ষেত্তির কম-দামের বালুচরের রাঙা-চেলীর আঁচলখানা পান্ধীর বাহির হইয়া সেখানে লুটাইতেছে । তার এই অত্যন্ত অগোছালে, নিতান্ত নিরীহ এবং একটু অধিক মাত্রায় ভোজন-পটু মেয়েটিকে পরের ঘরে অপরিচিত মহলে পাঠাইতে তার বুক উদ্বেল হইয়া উঠিতেছিল। ক্ষেত্তিকে কি অপরে ঠিক বুঝিবে – মাইবার সময় ক্ষেত্তি চোখের জলে ভাসিতে-ভাসিতে সানার স্বরে বলিয়াছিল—“ম, আষাঢ় মাসেই আমাকে