পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ses প্ৰৰাণী—মাখ, ১৩৩১ [ ২৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড “ "Bाका मुनि चाभि ८डाटक 'निहे ?” छेख८ब्रब्र छछ पठाशब्र भूथब्र निदक कांश्बिा ब्रश्णि । नि१ि५iप्यद्र मूर्ष क१ि८कब्र चछ चांनान फे९इझ श्बा উঠিল। চিরকাল সে নিৰ্ম্মলদের বাড়ী খাটিয়া মানুষ— নিৰ্ম্মলকে সে কোলে পিঠে করিয়া মান্থৰ করিয়াছে, এক-শদেড়-শ টাকা ইচ্ছা করিলেই নিৰ্ম্মল যে তাহাকে দিতে পারে একথা সে জানিত। ভবিষ্যের একটি মধুর দৃশ্য তাহার নয়ন সম্মুখে নাচিয়া উঠিল। ক্ষণকাল চিত্তা করিয়া বিষন্নমুখে সে কহিল—“আপনাদের ওখানে খেয়েপরেই মানুষ-ঘর-সংসার যা করেছিলাম, সেও আপনাদের नद्राइ, उएव विषि बांध-नहेरण cषांकांबांदू-” । चब्र তাহার জড়াইয়া আসিল । “বিয়ে করতে আমার কোন আপত্তি নেই, তবে জাগল কথাটা হচ্ছে কি খোকাবায়ু-সেয়ানা মেয়ে चाभाप्नब्र यादङब्र चcब भाeबा बांब नौ- ७थन परे বয়সে মনে করুন—একটা ছয়-সাত বছরের মেয়ে বিয়ে করলে তার দ্বারা আমার ঘর-সংসার করা হয়ে উঠবে ন। তার পরে যখন তার উপযুক্ত বয়স হবে, তখন হম্বত জামার দিন ফুরিয়ে আসবে- তখন সে বেড়াবে পরের দুৱাৰে,পেটের দায়ে করবে অপকৰ্ম্ম, আর লোকে বলবে— নিধিরাম মণ্ডলের পরিবার—পতিত মণ্ডলের বেটার বেী— কিনা—দেখতেই ত পাচ্ছেন সব—* একটু চুপ করিয়া থাকিয়া নিৰ্ম্মল বলিল,—“আচ্ছা, তুই এক কাজ কর না—এই কুসমী ত বেশ বয়স্থ আছে —একে বিয়ে করে তুই ঘর-সংসার কর না ?” হঠাৎ একটা সাপ কি বাঘ সামনে দেখিলে লোকে যেমন স্ত্রাংকাইয়া উঠে, নিধিরাম সেইরূপ স্বাৎকাইয়া উঠিয়। জিব কামড়াইয়া কহিল—“কি ষে বলেন খোকাবাৰু - সে যে বিধবা "ি “বিধবা বলে বুঝি বিয়ে হবে না? আজকাল ত ঢের विश्वदाटनग्न दिप्च्च श्रेछ ।" অবিশ্বাসের সহিত মাথা নাড়িয়া নিধিরাম বলিল— “ষে জাজে, খৃষ্টেন-মোছলমানের মধ্যে হয় । আমাদের ङ्किचूड घट्झ, बाबू, ख' श्च नl ।" “আচ্ছা তুই বিয়েকরিস ত আমাকে জানাস, হয় না इब cन-वादश च्यामि कब्रुव”-बणिब्रा निर्धण कृफ़ि * খুৱাইতে-ধুৱাইতে চলিয়া গেল। ( & ) মানুষ প্রাণপণে যাহা গড়িয়া তোলে, কোন অজ্ঞাত দেবতার জলক্ষিত আঘাতে তাহা নিমেষে চূর্ণবিচূর্ণ হইয়া যায়। মানুষ ভাবিয়াও পায় না যে, কোন পাপের জঙ্ক তাহার এই শাস্তি। বড় সাধের গড় সংসারের গৃহলক্ষ্মীটি যেদিন দিবাস্বপ্নের মত অন্তৰ্হিত হইয়া গেল, সেদিন নিধিরামের মনে হইল যে, এত দিন সে শুধু আলেয়ার পিছনে ছটিয়াছে। মুহূর্তে যাহার সমাপ্তি হইল তাহার জন্য ষে কতখানি সাধনা তাহাকে করিতে হইয়াছে সেই কথাটা আজ বেদনার মতো তাহার বুকে আসিয়া বাজিতেছিল। জীবনের দিন শেষ হইয়া আলিতেছে, অথচ ছেলেটার একটা স্থিতি হইল না দেখিয়া পতিত মণ্ডল বিশেষ চিন্তিত হইয়া পড়িল। অনেক ভাবিয়া অবশেষে একদিন পতিত ছেলেকে লইয়া জমিদার-বাবুর নিকট হাজির ढ्ऐण । - গলবস্ত্র হইয়া প্রণাম করিয়া পতিত কহিল “হুজুর, আমি ত সারাজীবন পরের দ্বারে কাটিয়ে গেলাম, ছেলেটাও কি চিরকাল ভেসে-ভেসে বেড়াবে ?” জমিদার-বাৰু গষ্ঠীরকণ্ঠে বলিলেন—“হেঁয়ালি রেখে বা বলবি, পরিষ্কার করে বল।” - কাতরম্বরে পতিত বলিল—“দয়া করে হজুর যদি কিছু টাকা দেন, তা হ’লে ছেলেটার একটা স্থিতি করে” निम्ब निकिख श्’८ब भवृ८ङ •ांद्भङांभ ।” “কত টাকা চাস ।” “বেশী না হজুর, এই শ-দেড়েক টাকা হ’লেই পারতাম—” “দেড়—শ্য ! অত টাকা শোধ দিবি কি করে’ ?” “হজুরের যদি কৃপা হয়, তা হ’লে টাকাটা নিধে আপনার এখানে খেটে শোধ করবে।” অনেক কাদাকাটার পর জমিদার-বাৰু টাকা দিতে সম্মত হন । তিন বৎসর খাটিয়া নিধিরাম সেই টাকা শোধ করে।