পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] w e ८नरॆ । . चाब्र ८ङ्गभून कॐ बिंश्च बङि न cशब्रि वांझ। এক-একটা বিধবা নিয়ে হীনভাবে জীবন কাটিয়ে দিচ্ছে, আমাদের মতন যদি ওদের মধ্যে নিকা থাকৃত, তা হ’লে তাদের এক-একজনের স্থ-পাঁচটা করে ছেলেগুলে হ’লে কত লোক হয়ে দাড়া’ত ? এই ধরুন ওপাড়ার ত প্রায় সব—” “তোমাকেও কি বাহাত্তরে ধরলে নাকি আৰুল, না তোমার বাবুর সাথে পরামর্শ করে আমাদের অপদস্থ করবার মংলবে এসেছ ? দীপ্তরোধে শিরোমণি-মহাশয় জাম্ফালন করিতে লাগিলেন । হাতজোড় করিয়া আঙ্ক ল কহিল,—“অপরাধ করে’ থাকি ত মাপ করুন কর্তা। আমি ত আপনাদের গোলামের গোলাম, আমার কথা ধরবেন না।” আৰুলের অতিরিক্ত বিনয়ে শিরোমণি মহাশয় নরম হইয়া কহিলেন—“আচ্ছ, তুমিই বলো ত আৰলৈ যে বিধবা-বিবাহ কোনেীকালে ত আমাদের সমাজে ছিল না, তবু এতকাল ত সমাজ চলে এসেছে আর আজ বিধবার বিয়ে না হ’লে নাকি সমাজ গোল্লায় যাবে— । অমন অনাছিষ্টি হওয়ার চেয়ে গোল্লায় যাওয়া ঢের ভালো ।” একটু থামিয়া বলিলেন,—“তুমি আবার বলছ যে ওদের বংশ থাকৃল না! ওদের বংশ থাকবে কেন ? আগের মতন ওদের কি আর দেবদ্বিজে ভক্তি আছে, না ধর্শ্ব-কর্শ্বে জ্ঞান আছে, তুমিই বলে দেখি জমাদার ? আগে বছরে নূতন যে-কোনো জিনিষ হোক ব্রাহ্মণ-বাড়ীতে আগে না দিয়ে কিছু করত না। আর এখন দেওয়া পড়ে’ মরুক, চেয়েও একটা জিনিষ পাওয়া যায় না— আরো বলে কিনা ষে দামটা কখন দেবেন ? সে-বার ভাত্ৰ-মাসে যেমন বিষ্টি, তেমনি যদি ছাইটুকু মেলে। সেই অবস্থায় ত এক নৌকো কুটুম এসে হাজির— । কি করি—খুঁজতে-খুজতে চেয়ে দেখি ওপাড়ায় নটবর মগুলের গাছে একটা কুমড়ো ধরে রয়েছে। বললাম— নটবর, তোর বরাত ভালো তোর কুমড়োটা আজ ব্রাহ্মণভোজনে লাগবে। আজ কি তিথি জানিস্—শুক্ল প্রতিপদ তার পর পুনৰ্ব্বহনক্ষত্র। আজ একটা ব্রাহ্মণcखांछन भि८ण *ङ wन्दcभ५ १८खब्र फल >ieग्नां शांग्न ঘুমের ঘোর তোর কপাল ভালো রে। বেট একটু মায়া-কান্নার স্বরে বললে কিনা যে, এটা রাধাগোবিদের মন্দিরে মানৎ আছে, পরে যেটা হবে, সেইটে দেবে। এত করে’ বললাম—কিছুতেই যদি দিলে। এমন অধাৰ্শ্বিক—এরা নিৰ্ব্বংশ হবে না কেন ?” “সে ত ঠিক কর্তা। আপনারা হলেন যে হিন্দুদেৱ এই আমরা যাকে বলি–পীর।” চাটুধ্যে মহাশয় কি বলিতে যাইতেছিলেন, সেদিকে কান না দিয়া শিরোমণি মহাশয়কে লক্ষ্য করিয়া গভীর: ভাবে নিৰ্ম্মল বলিল—“আচ্ছ, আপনি ত বললেন, ৰে বিধবা-বিবাহ অশাস্ত্রীয়—ঘোর অনাচার, আর এ-রকম অনাচার সমাজে হ’তে গেলে আপনারা তার শাসন অবশু করেন ।” "অবগুই, সে আর বলতে ? আমরা থাকৃতে সমাজে এতবড় একটা অনাছিষ্টি হবে আবার ? ” “আপনার ত কোনো অনাচার সমাজে হ’তে দেন না, কিন্তু ওই নিধে যে সেই বিধবাটাকে নিয়ে ব্যভিচার করছে, এর পর হয়ত ভ্রুণহত্যা করবে, আর শুধু ও এক নয়—সমাজের বুকে বলে আরও অনেকে অবাধে এই পাপ করে, অথচ তার ত আপনার কোনো শাসন করেন না ? এগুলি কি আপনাদের মতে অন্যায় না—শান্ত্রেও कि डांडे बद्दल ?” হঠাৎ কোন সদুত্তর দিতে না পারিয়া শিরোমণি মহাশয়ের ধৈর্ষ্যের বাধ ভাঙ্গিয়া গেল। —“শাস্ত্রের তুমি কি জানো হে— শাস্ত্রের গুঢ়তত্ব যদি সকলেই বুঝতে পারত, তা হ’লে ত আর কথা ছিল না। ছপাত हेuब्रछौ भएफ़झ न श्ञ, डांइ ब८ग' चांभद्रा ८ङाभाद्र বাপ-জ্যেঠার বয়সী, আমাদের সাথে আসে। তর্ক করতে— আর এসব অল্পীল কথার ছি, ছি । আর কিছু না হোক বয়সে বড় বলেও ত একটু সমীহ করে চল উচিত।” রাগে তাহার কথা বাধিয়া ধাইতে লাগিল। ঘোষ মহাশয় বলিলেন "ইংরেজী পড়ানোই দোষ মশাই-ওতে আর ছেলেরা আমাদের মোটেই মানুঙে চায় না।” - दिब्रस ट्रेञ्च निईण ऽजिब्रां cश्रृंण ।