পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪৬২ iP auক ডাকিয়া বলিলেন, “.তামার চুটি আia কতদিন আছে, fixল ?” o eeS ASMeS BBBSJu BB Lg জলদ-গম্ভার-কণ্ঠে বীরেন্দ্র-বাবু বলিলন, “তুমি কালই ভোরের ট্রেনে কলকাতায় চলে যাও, এখানে তোমার পড়া-শুনা ভালো হচ্ছে না ।” Tপতার কথায় প্রতিবাদ করিবার ক্ষ..তা কোনোদিনই ভtহার ছিল না, মাথা নত করিয়া সে নীরবে চলিয়া গেল ।

  • * ۔ -- --مے= *५ ॥५.४१ :

প্রবাসী—মা", ১৩৩১ [ ২৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড iনশাথ রাত্রে জেলেরা মাছ ধধিখiধ জন্ত মনতে ‘কুমোর ঘিরিয়াছিল। স্ত পীকৃত জtল সুই:ইতে- সহস্তে উহার মধ্য হইতে কাপড়-জড়ানো কি-এক, স্থানৰ BBgMTS BBDDD DBB BBB BBS BBBtt মোচন করিয়া দেখিল—একটি অপরিউ শিশুব মৃ দে । হাতের কাটি নামাইয়া একটি বুকভাঙা দী,বিশ্বাস ছাড়িয়া সদ্য-পুরহারা মধুমাঝি কহিল "আহা কা অজ এমন সৰ্ব্বনাশ হ’ল রে—এমন সৰ্ব্বনাশও মানুষের হয় ।” ...পূব আকাশের আলোকপাতে তখন নদীর লরেখা ঝিকৃমিক্‌ করিতেছিল। নেপালরাজের ইন্দ্রযাত্রা অধ্যাপক শ্ৰী সঞ্জীব চৌধুরী, এম-এ, বি-এল স্বদুর বাঙ্গালা দেশ হইতে মনে হয় নেপাল বুঝি গুর্খাদেরই দেশ, বুঝি নেপালে সভ্য, স্বশিক্ষিত, বর্তমান যুগের সহিত মিশিয়া চলিতে পারে এমন লোক, এমন আচার-ব্যবহার কিছুই নাই। বস্তুতঃ হিমালয়ের এই কেন্দ্রস্থলে রেল-ষ্টীমারের গণ্ডীর বাহিরে বর্তমান সভ্যতা প্রবেশ করিতে পারে কি না সে বিষয়ে অনেকেরই সন্দেহ হয় এবং সন্দেহ হওয়ার কারণও যে নাই তাহঃ নহে। কিন্তু নেপালে একবার আসিলে স্পষ্টই বুঝা যায় যে, নেপালকে আমরা দূর হইতে যাহা মনে করি, নেপাল ঠিক তাহ নয়। শিক্ষার আলো এবং ভজতার মাধুর্ঘ্য নেপালেও যথেষ্ট। নেপাল বায়ুবেগে পৃথিবীর অন্যান্যজাতির সমকক্ষ হইবার জন্য চেষ্টা করিতেছে। শুধু ব্রিটিশ ভারতের মতন নেপাল নিজস্ব হারাইতে চাহে না। নিজস্ব বজায় রাখিয়া, নিজের ধৰ্ম্ম, নিজের রাজনৈতিক পদ্ধতি, নিজের শিক্ষাপদ্ধতি, এমন-কি নিজের পৰ্ব্ব এবং মিছিলগুলিকে পৰ্য্যন্ত যথাসম্ভব অনাহত রাখিয়া নেপাল উন্নতির পথে অগ্রসর হইতেছে। বর্তমান সভ্যতা বোধ করি এমন পদ্ধতিকে নিন্দনীয় মনে করিবার কোনও কারণ দর্শাইতে পারে না । ইন্দ্রযাত্রা নেপালের সর্বপ্রধান মিছিল । এই দিনে নেপালের সম্পূর্ণ সৈন্ত-বাহিনী তাহাদের কুচকাওয়াজের অৰ্দ্ধ মাইল দীর্ঘ টুনীখাল হইতে মহারাজাধিরাজ এবং প্রধান মন্ত্রীর স্বসজ্জিত গাড়ীর পিছনে নেপালের সৰ্ব্বপ্রধান পথ অবলম্বন করিয়া প্রায় দুই মাইল দূরস্থ হহুমানভোগা নামক স্থানে রাজপ্রাসাদে উপস্থিত হয়। হনুমানডোগার রাজপ্রাসাদে একখানা অত্যুচ্চ স্বর্ণসিংহাসনে সে-দিন সপারিষদ রাজাধিরাজ বসেন। যতক্ষণ না এপৰ্ব্ব শেষ হয় ততক্ষণ বিরাট সৈন্ত-বাহিনী বিশাল প্রাসাদের চতুর্দিকে ঘুরিতে থাকে। এবং পৰ্ব্ব শেষ হইলে উহারা ঠিক একই পথে পুনরায় টুর্নাঁখাল মাঠে একই মিছিলে উপস্থিত হয়। স্বতরাং টুর্নীখাল হইতে নেপালরাজের হনুমানডোগার রাজপ্রাসাদে বাৎসরিক যাত্রার নামই ইন্দ্রযাত্রা । বর্তমান নেপাল পৰ্ব্বটিকে একটি কুসংস্কার বা বাহাড়ম্বর মনে