পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রবাসী—মাঘ, లిరిx [२8* ভাগ, २ग्न थ७ দেখাইয়াছেন যে, মৌলিকের সংখ্যা অগণনীয় বা অনির্দিষ্ট হতাশ না করিয়া সেই নমুনার বিশ্লেষণ করিয়া দেখেন,উহ DDDS DDDDD BBB DDDDDS BBBBB S S BBBDD DD DBD DDS BB BBBBBB রসায়ন-শাস্ত্রের ছৰ্ভাগ্য যে, এই মনীষী অকালে ২৮ বৎসর ক্লোরিনএর সঙ্গে এই ধাতুর এক যৌগিক পদার্থ প্রস্তুত বয়সে বিগত মূহাযুদ্ধের প্রারম্ভে ভার্ডানালিসের যুদ্ধে করিয়াছেন, ইহার আণবিক গুরুত্ব নির্ধারণ করিয়াছেন ও তুর্কহন্তে প্রাণ বিসর্জন দিয়াছেন। খানিকটা ধাতু কোপেনহেগেনে কষ্টার ও হেভেসির নিকট এই আণবিক সংখ্যার আরও একটি বিশেষত্ব আছে। প্রেরণ করিয়াছেন। দেখা গিয়াছে এই ধাতুর ধর্থ আধুনিক গবেষণায় রাদারফোর্ড ও বোৱকর্তৃক স্থিরীকৃত জিরকোনিয়াম ও টাইটেনিয়াম ধাতুর অহরূপ। গ্ৰীক হইয়াছে যে, প্রতিপরমাণু-গোলকের মধ্যে একটি কোষ পুরাণে টিটান এক-দল দৈত্যের নাম। ঐ দলের একজন (nuclous ) বর্তমান। এই কোষের মধ্যে সমগ্র দৈত্যের নাম ও । টাইটেনিয়ামের সঙ্গে নূতন সংযোগ তড়িৎ ও কিয়দংশ ঋণাত্মক তড়িৎ-সঞ্চিত আছে। ধাতুর সাদৃপ্ত দেখাইবার জন্য কয়েকজন বৈজ্ঞানিক এই কোষকে কেন্দ্র করিয়া সৌরজগতের গ্রহের ন্যায় হ্যাফনিয়াম্ নাম না দিয়া ওশিয়ানিয়াম্ (Oceanium) নাম ইলেক্টনগুলি ঘুরিয়া বেড়াইতেছে। আণবিক সংখ্যা ও দিতে চান । রসায়ন-শাস্ত্রের আস্তর্জাতিক অধিবেশনে ৪৯২ এই ঘূর্ণায়মান ইলেক্টনের সংখ্যা উভয়েই সমান। সম্প্রতি ডেনমার্কের বৈজ্ঞানিক ডি কষ্টার ও অষ্ট্রিয়ার সুবিখ্যাত রাসায়নিক ফন হেভেলী কোপেনহেগেনে একত্র গবেষণাও পরীক্ষার ফলে রন্টগেন-রশ্মির সাহায্যে বর্ণচ্ছত্রের ফোটোগ্রাফ হইতে একটি নূতন ধাতু আবিষ্কার করিয়াছেন। ইহার আণবিক সংখ্যা ৭২ ও আণবিক গুরুত্ব প্রায় ১৮০ ৷ নামটি স্থিরীকৃত হইবে, তবে অধিকাংশ বৈজ্ঞানিক প্রথম নামের পক্ষপাতী। বিরানব্বইটি মৌলিকের মধ্যে সাতাশীটি আবিষ্কৃত হইয়াছে। বাকী পাঁচটির মধ্যে দুইটি ম্যাঙ্গানিজ(Manganese)-wish I wroti oil to, Utofifts. ঘটিত আকরিক পদার্থ (minorals) রন্টগেন-রশ্মি-সাহায্যে এতদিন ইহা জিরকোনিয়াম্ (zirconium ) নামক আর- পরীক্ষা করিলে দুইটি অজ্ঞাত মৌলিকের অস্তিত্ব ধরা একটি ধাতুর সহিত এমনভাবে মিশিয়াছিল যে, উপরোক্ত পড়িবে। বৈজ্ঞানিকদ্বয়কে উহার পৃথক্ অস্তিত্ব আবিষ্কারে বিশেষ সাতালীটি মূল পদার্থ আবিষ্কৃত হইলেও এখন আমরা বেগ পাইতে হইয়াছিল। এই মৌলিকের অস্তিত্ব প্রমাণিত - জানি যে, প্রত্যেক মূল পদার্থের মধ্যে ইলেক্টন আছে এবং হইলে বৈজ্ঞানিকদ্বয় উহার নাম দিয়াছেন হ্যাফনিয়াম ইলেক্টনের সংখ্যার বিভিন্নতার জন্য মূল পদার্থের প্রকৃতি (Hafnium)। কোপেনহেগেনের পুরাতন ল্যাটিন বিভিন্ন হয়। একই মূল পদার্থ হইতে যে সমগ্র জগতের নাম হ্যাফনিয়া (Hafnia), আবিষ্কৰ্ত্তার রাজধানীর উৎপত্তি হয়,অনেক প্রাচীন পণ্ডিত ইহা বিশ্বাস করিতেন। নামে এই নূতন ধাতুর নামকরণ হইয়াছে। মজার কথা খ্ৰীষ্ট-পূৰ্ব্ব ষষ্ঠ শতাব্দীতে মিলেটুস নগরস্থ থালেস্ এই যেইংরেজ রাসায়নিক ডাক্তার স্কটুকে তাহার এক বন্ধু (Thales of Milotus) বিশ্বাস করিতেন যে, জলই এক কয়েকবৎসর পূৰ্ব্বে নিউ-জীলও হইতে একপ্রকার বালুকার নমুনা পাঠাইয়া দিয়াছিলেন। তিনি ইহা বিশ্লেষণ করিয়া সন্দেহ করিয়াছিলেন যে, হয়ত ইহার মধ্যে নূতন ধাতু আছে, তিনি অন্য কাজে ব্যস্ত থাকায় ইহা পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে পরীক্ষা করিবার অবসর পান নাই। পরে স্ববিধামত পরীক্ষা করিবেন ভাবিয়া উহা ফেলিয়া রাথিয়াছিলেন। এদিকে কষ্টার ও হেভেসী রন্টগেন-রশ্মির সাহায্যে ইহার আবিষ্কার করায় তিনি বিশেষ দুঃখিত না হইয়া ও হা মাত্র মূল পদার্থ। অ্যানেক্সিমিনেস (Anaximines) বায়ুকে, হেরাক্লাইটস (Herakloitos ) অগ্নিকে, ফেরে*sfērgā (Pherekides) qfërt + s ziē (Prout ). হাইড্রোজেনকে একমাত্র মূল পদার্থ বলিয়া বিশ্বাস করিতেন। মেণ্ডেলিফ, এই একমাত্র মূল পদার্থের অস্তিত্ব স্বীকারের ভয়ানক বিরোধী ছিলেন ও পুরাতন গ্ৰীকৃ. পণ্ডিতগণের উদ্দেশে ঠাট্টা করিয়া বলিয়া গিয়াছেন, ইহারা অনেকগুলি দেবতাতে বিশ্বাস করিয়া কি-প্রকারে ।