পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৫৯

৫৩৬ দুঃখের বিষয় আমাদের দেশে নানা কারণে ভাগ-ভেদ হয়েছে। এক ত রয়েছে অনেক-রকম ধর্শ্ব । এটা মন্দ বলে’ भग्न ऋग्नेि नl, कांङ्ग१ ििन श्रुडि भश्५ ८णांक्षं cश्ांन, ङिनि জগতের সমস্ত সত্য এক দেখতে পাবেন, এ আশা করতে •ोब्रि ना। श्ङग्ना कउक भाश्ष श्न्शूि, रुङक भूगणर्भान, কতক খৃষ্টিয়ান, কতক বৌদ্ধ হবে, এটা অস্বাভাবিক নয় এবং এটা দুঃখের কারণও নয় । কিন্তু যখন মানুষ সত্যের একটা দিকৃ দেখে, আরেকটা দিক দেখে না, আর সেই নিয়ে পরস্পর বিবাদ করতে প্রস্তুত হয়, তখন সেটাই হয় ছঃখের কারণ। সকল আস্তিক ধর্শ্বের মূল কথা ভগবানের পূজা ও জীবের সেবা। মানুষ যখন সেকথা ভুলে যায়, তখন সেটাই হয় দুঃখের কারণ। পাপী পুণ্যাত্মা, হিন্দুমুসলমান, বৌদ্ধ খৃষ্টান সকলের জন্য জমি রয়েছে, তা’তে ফসল ফলে,মেঘ থেকে সকলের জন্য বৃষ্টিধারা পতিত হয়, কারে উপর পক্ষপাতিত্ব ঈশ্বর করেন না। এইসকল দৃষ্টান্ত ভুলে গিয়ে কতকগুলি মানুষ যখন মনে করে, আমরাই ভগবানের বিশেষ প্রতিভাজন, তখন সেটা হয় বড় দুঃখের কারণ। আমাদের দুঃখের কারণ এই—ধৰ্শ্বসম্প্রদায়ে ভেদ থাকার দরুন আমরা মিলিত হ’তে পারছি না। হিন্দুজাতি জাতি-ভেদের দরুন মিলিত হ’তে পারে না। আর-একটা কারণ এই—আমাদের দেশে রাজনৈতিক বিষয়ে নূতন জাগরণ হওয়াতে অনেক স্বফলের সঙ্গে কুফলও ফলেছে। তার প্রথম কুফল—রাজনৈতিক দলে নূতন-রকম জাতিভেদ এসে পড়েছে। একালের একজন লোক, হয়ভ বাল্যকাল হ’ভে আরেক দলের একজনের সঙ্গে তার প্রগাঢ় বন্ধুতা ছিল, দলাদলির স্বষ্টি হওয়াছে এগন আর তা’র পরস্পর মিলিত হ’তে পাবৃছে न । श्र'छ nहे गडग्र जांभब दक्लि-टैवखानिक थ१ॉलौरउ মাটি চাষ কবে, জল সেচন করে, ভালো বীজ বপন করে, এখানে রাজনৈতিক ভেদ কোথায় আসে ? যিনি যে-দলের লোকই হোন না কেন, কুষি-কর্শ্বের নিয়ম তার জন্ত নূতন হ’তে পারে না, একই বৈজ্ঞানিক নিয়মে তার কাজ চলছে —এখানে নানাধকম দল করবার প্রয়োজন দেখা যায় न । किङ्ग श्रांभाटनग्न छूःtथंद्र विवग्न ७ई-ञांभब्रां ५ब्र সত্যতা সব সময় মনে বন্ধমূল রাখতে পারি না, তাই প্রবালী-মাঘ, ১৩৩১ [ २8* छां★, २ग्न थं७ দলাদলি করি। ধর্থ নিয়ে, রাজনীতি নিয়ে দলাদলি করতে * श्रब ७ब्र यांप्न कि ? चानक कांथ चांभद्रा uकरज रूबृष्ठ পারি, অনেক কাজ পারি না। বিস্তর কাজ আছে যেখানে আমরা একত্ৰ হ’তে পারি, সেটা করা খুব উচিত ; করতে হ’লে একটা কথা মনে রাখা দরকার—যে, আমার নিজের মতের উপর আমার যে-সুকুম বিশ্বাস আছে, অন্ত লোকেরও তার মতের উপর সেইরকম আন্তরিক বিশ্বাস থাকৃতে পারে। তা হ’লে সে-বিষয় নিয়ে বিবাদ হতে পারে না ; যুক্তি চলতে পারে, ভ্রম-প্রদর্শন চলতে পারে। স্বত্তরাং ভেদ ভুলে’ ষে-সমস্ত কাজে আমরা একত্ৰ হ’তে পারি, সে-সমস্ত কাজ মিলিতভাবে করা উচিত। বিশেষ করে আমাকে একটা কথা বলতে হবে। তার সঙ্গে একটু রাজনৈতিক সংশ্ৰব আছে। সেটা বুঝাবার জন্য আমার যে-ব্যবসা তার থেকে দৃষ্টান্ত দেবো। আমার মতে এই,যে-সকল আইনের সাহায্যে আমাদের কৃষি-কাৰ্য্য, শিল্পকাৰ্য্য, জল-সেচন প্রভৃতি হ’তে পারে, সে সকল আইনের সাহায্য সম্পূর্ণরূপে নেওয়া উচিত এবং যে-সকল রাজকৰ্ম্মচারী আমাদের সঙ্গে কাজ করতে রাজী আছেন, আমাদের কাজে যোগ দিতে রাজী আছেন,তাদের সাহায্য এবং পরামর্শ নেওয়া উচিত। একথা বার-বার বলেছি। বাঁকুড়া-জেলার উন্নতি-সম্বন্ধে যে ছুটি প্রবন্ধ লিখেছি তা’তেও বিশেষ করে একথা বলেছি। বীরভূমসম্বন্ধেও তাই বলি। বাঁকুড়া-জেলায় জলসেচন-ভিন্ন উহার দুৰ্গতি-নিবারণের উপায় নাই । বিস্তর ছোটছোট নদী আছে যাতে সারা বৎসর জল বয়ে যায় । তা’তে বাধ বেঁধে আ’ল কেটে জলসেচন করা যেতে পারে। আমি দেখেছি তা"তে স্বফল ফলেছে, অথচ অনেকে ভ্রাত্ত ধারণা-বশত এর জন্ত কৃষি-সমবায়-সমিতি গঠন করা, সরকারী টাকা ধার-করা প্রভৃত্তি কাজে লোককে প্রবৃত্ত করান না । এটা করা উচিত। কারণ, আমার নিজের ব্যবসা থেকে বলছি, আমরা খবরের-কাগজ চালাষ্ট, কোনো খবরের-কাগজ চালা'তে হ’লে ম্যাজিষ্ট্রেটের कां८छ् वन्ड श्छ, श्रांभि कांश८जब्र भूजांकब्र uद९ আরেকজন বা মুদ্রাকরকে বলতে হয়, আমি প্রকাশক, ५द९ गTांछिdहेtर्फेब्र निकट्टै इ'८७ cष-कtगंज श्रृंteब्रां