পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] যায়, সেটা দিয়ে যদি অ্যাক-ঘরে আবেদন করা যায়, তা হ’লে সাধারণ বই যে-ডাকমাণ্ডলে যায় এইসকল BKK DD 00D DD DBB DDD SS LYB DBBBBB সকল কাগজ,“ইয়ং ইণ্ডিয়া ও তার মধ্যে আছে, কম মাণ্ডলে যায়। প্রত্যেক , কাগজের এক-একজন প্রিন্টার ও পাবলিশার করতে হয়েছে। যেসকল খবরের কাগজের মালিক একজন নয়, যাদের জয়েন্ট ষ্টক কোম্পানী করতে হয়েছে, সেই কোম্পানীকেও সরকারী অফিসে গিয়ে রেজেষ্ট্রি করতে হয়েছে। যে-কেহ থবরের কাগজ চালায়, প্রত্যেককে এ-নিয়মের সাহায্য নিতে হয়েছে। সরকারের ডাক-ঘরের অল্প মাণ্ডলের সাহাষ্যে হাজার হাজার কাগজ এভাবে দেশ-বিদেশে বিতরিত হচ্ছে । আমরা নিজেদের ব্যবসায়ের স্ববিধার জন্য যদি এ-সাহায্য নিতে পারি, তবে আমাদের কি অধিকার আছে অপরকে বলতে, “তোমরা কৃষি-সমবায়-সমিতি বুেজেষ্টি করিও না?" আমি বলি হাজার বার করব। গবন্মেণ্ট প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কিসের জোরে ? আমাদের টেক্সে গবক্সেণ্ট চলছে। স্থতরাং টেক্স যাতে ভালোরূপে খরচ হয়, তা দেখবার সম্পূর্ণ অধিকার আমাদের আছে । আমরা এত দিন সেই অধিকার-অনুসারে কাজ করবার চেষ্টা করিনি, অনেকটা সেইকারণে আমাদের দুর্দশা হয়েছে। সমস্ত টাকা যাতে আমাদের মত-অনুসারে খরচ হয়, সে চেষ্টা বার-বার করা কর্তব্য । তার পর বলতে চাই, আগেও বলেছি, সমবেত-ভাবে কাজ করা দরকার। আরেকটা কথা আমার বন্ধু অবিনাশবাবু বলেছেন, স্বাবলম্বন দরকার। নিজেদের চেষ্টা করতে হবে, অস্তের উপর নির্ভর করলে হবে না। কেহ হয়ত বলবেন—“একবার টেক্স দিলাম,আবার চাদ দেবো, ক’বার দেবো, মশায় ?” এখানে কথা এই, আপনার ষে টেক্স দেন, তার উপযুক্ত কাজ হয় না, সমস্ত টেক্সের সদব্যবহার হয় না, ষে-উন্নতি হ’ভে পারত, তা হয় না, তার একটা কারণ,যারা আমাদের দেশে টেক্স দেয়,তারা সচরাচর কৈফিয়ৎ চায় না। অন্ত দেশের লোক তা চায়, তা’র দলবদ্ধ হ’য়ে বলে—“টেক্স আমাদের মত-অমুসারে খরচ করতে হবে।” আমরা তা করি না । সেটা বীরভূম-জেলা-সম্মিলনীর সভাপতির বক্তৃত @ ®ጫ আমাদের দোষ। আমি নিজেদের দোষ দেখাতে চেষ্টা করছি। আপনারা মনে করবেন না, যে-সব দেশ উন্নত हरब्रह्झ, ठां'ब्रां ७कनिएनई फेब्रऊ झटक्कcछ् । इंश्लc७ब्र মিউনিসিপ্যালিটির এখন খুব উন্নতি হয়েছে, পথ-ঘাট, জল-আলোর খুব ভালো বন্দোবস্ত হয়েছে। আগে তা ছিল না। ৯০ বৎসর আগে ইংলণ্ডের মিউনিসিপ্যালিটির অবস্থা-সম্বন্ধে একজন ইংরেজ লেখক বলেছেন, যে, তখন ঘুষ দেওয়া, টাকা চুরি করা, অকৰ্ম্মণ্যতা এইসকলের খুব প্রাদুর্ভাব ছিল ; নর্দমা পরিষ্কার রাখা, রাঙ্ক মেরামত করা, আলো দেওয়া, ইত্যাদি কাজে কেহ যথোচিত মন দিত না, মিউনিসিপ্যালিটির কাজ বিক্ৰী করা হত। কেহ কোনো দলের রাজনৈতিক কাজে সাহায্য করলে তাকে মিউনিসিপ্যালিটির চাকরি বকশিশ-স্বরূপ দেওয়া হ’ত, আর সম্বরের আয় অনেক সময় কমিশনারগণ নিজেদের পুজী বাড়াবার জন্ত ব্যবহার করতেন। লর্ড জন রাসেল পালর্ণমেণ্টে বলেছিলেন, কমিশনারগণ বৎসরের পর বৎসর মিউনিসিপ্যালিটির জন্য টাকা ঋণ করেছেন আর সে-টাকা পরস্পরের মধ্যে ভাগ বখরা করে" নিয়েছেন ; সহরের উন্নতির জন্য তা ব্যয় হ’ত না । কোনো কোনো বিলাতী মিউনিসিপ্যালিটির, ১৮৩৩খুঃ অব্দে ১৯৮টি সঙ্করের মধ্যে ১৮৬টি, সহরের র্যার কর্তা ছিলেন, করদাতারা তাদেরকে নির্বাচন করত না, তারা নিজেরা নিজদিগকে নির্বাচন করতেন ; এ-ভাবে ১০১৫৷২০ বৎসর পর্যন্ত নিজের কর্তা হ’য়ে থাকতেন । কল-কারখানার যে-অবস্থা ছিল, তা’কে নরক বললেও হয় । তার কারণ, কল-কারখানার মালিক যারা ছিল, ঘর-দোর যারা তৈয়ারি কবুত, তাদের ধৰ্ম্মবুদ্ধি তখন জাগরিত হয়নি + আজ

  • “Municipal corruption and inefficiency were rampant, paving and lighting were disregarded, drainage and water-supply were bad. Municipal offices were often sold or made the reward for political work, and town revenues were frequently used by private persons for their own benefit. It was declared in Parliament by Lord John Russell, that some of the town councils had actually borrowed money from year to year in order to divide it among the members. In the year 1833, in 186 of the 198 chief English towns, the governing body was co-optative, that is, it perpetuated itself.