পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৭২

কংগ্রেসের সভাপতির বক্তৃত মহাত্মা গান্ধী এপর্যন্ত বাহ কিছু বলিয়াছেন ও লিথিয়াছেন, তাহার সমস্তই পড়িবার ইচ্ছা থাকিলেও আমরা পড়িতে পারি নাই। এইজন্ত বেলগাওয়ে কংগ্রেসের সভাপতিরূপে তিনি ঘাহা বলিয়াছেন, তাহার সমস্তই কোন-না-কোন আকারে পূৰ্ব্বে বলিয়াছিলেন কি না, স্থির করা আমাদের সাধ্যায়ত্ত নহে । তবে, তাহার মতাभड-नच८क चायब्रा यांश् छांनि, डाश८ङ यदन झग्न, डिनि এই বক্তৃতায় অধিকাংশ স্থলে তাহার পূর্ব প্রকাশিত মতসমূহের পুনরাবৃত্তি করিয়াছেন, এবং তাহার সঙ্গে নূতন কথাও কিছু বলিয়াছেন। পুরাতন হইতে নূতন কথাগুলি পৃথক করিয়া দেখাইবার প্রয়োজন নাই। কারণ, তিনি षांश किडू दणिब्रांप्छ्न, डांशंद्र नभख३ वंकांब्र मट्ठि বিবেচনা করিবার যোগ্য। কংগ্রেসের সভাপতির বক্তৃত৷ ইদানীং খুব লম্বা করার দিকেই ঝোক দেখা গিয়াছিল। মহাত্মা গান্ধীর পূর্বে মৌলানা মহম্মদ আলী সভাপতিরূপে যে-বক্তৃত করেন, তাহাই সম্ভবতঃ কংগ্রেস-সভাপতির অভিভাষণগুলির মধ্যে দীর্ঘতম। মহাত্মাজির বক্তৃতাটি সংক্ষিপ্ততম কি না বলিতে পারি না ; তবে সংক্ষিপ্ততমগুলির মধ্যে ইহা একটি, বলা যাইতে পারে। প্রথম সাতটি কংগ্রেসের সভাপতির বক্তৃতা, এবং মি ওয়েব, স্তার হেনরী কটন ও স্তাবু রাসবিহারী ঘোষের বক্ততা সংক্ষিপ্তই ছিল । মহাত্মাজির বক্তৃতায় তাহার চরিত্র প্রতিফলিত इहेग्रांप्इ । देश गानांगिथ, नद्रव्ण ; इंश ८गोछष्ठभू७ि হিংসা-দ্বেষ-বর্জিত। ইহাতে কোন কপটতা, চাতুৰী, খাপ্পাবাজি নাই ; সংলোকের বিশ্বাসাম্বৰূপ হ’য়ের কথা ইহাতে আছে ; ধৰ্ম্মবুদ্ধি, আধ্যাত্মিকতা ও সাত্বিকতার फेकडूभिरङ थउिछेिउ श्हेब्रा उिनि ७हे বক্তৃতা कब्रिद्धारश्न । a=ుళిe সাক্ষাংসম্পর্কে লোকে যাহাকে রাজনৈতিক বক্ততা বলে ইহা তাহা নহে। কিন্তু তাহা হইলেও ইহা রাজ2नउिक बङ उा डिब आब्र क्क्नुि नब। हेक्षत्र स्रष्कृछ ° ब्रांछटैनउिक्-प्रब्रांथ लांङ । fक्क्ल८° चब्राछ जाछ कब्री যাইতে পারে, গান্ধীজি তাহাই তাহার জ্ঞানবুদ্ধি-জহুসারে বলিয়াছেন। - ১৯২০ সালের আগে কংগ্রেসে প্রধানতঃ গবর্ণমেণ্টের কাজেরই আলোচনা ও প্রতিবাদাদি হুইত, এবং গবর্ণমেন্টের কি করা উচিত, তদ্বিযয়ে প্রকাব ধ;ধ্য হইত। ॐषांनड: ७३ छे^itब्रहे चाभद्रा ब्राईौघ्र अषिकाब्र e कभडी লাভ করিতে পারিব, এইরূপ ধারণাই তখন ছিল। ১৯২ সালের সেপ্টেম্বর হইতে কংগ্রেস জাতির ভিতর হইতেই শক্তির উদ্রেক ও সঞ্চস্থ দ্বারা রাষ্ট্ৰীয় ক্ষমতা লাভে প্রধানতঃ মন দিয়াছেন। গবর্ণমেন্টের কি করা উচিত তাহার বরাত না করিয়া, আমাদের কি করা উচিত, সেই দিকেই ভারতীয়দিগের প্রবৃত্তি জাগাইবার চেষ্ট গত ৪e বৎসর হইতেছে। চেষ্ট সমীচীনভাবে ও অবিরাম হইয়াছে, বলিতে পারি না ; চেষ্টার মুখ ও গতি কোন দিকে তাহাই বলিতেছি। श्राकौछिद्र अडिडारु५ देश८ब्रयौ ७द६ दांश्71 ७ वछछ ভারতীয় ভাষায় সমগ্র প্রকাশিত হইয়াছে। স্বত্তরাং র্তাহার সমস্তু কথার পুনরাবৃত্তির প্রয়োজন নাই। র্তাহার যে-যে উক্তি-সম্বন্ধে আমাদের কিছু বলিবার আছে, প্রধানতঃ সেইগুলিরই উল্লেখ আমরা করিব । যাং আমরা অপরি বর্তিতভাবে গ্রহণ করিতে পারি, কিম্বা যে-বিষয় মতভেদ থাকিলেও বিষয়টি গুরুতর নহে, সে সঞ্চলের উল্লেখ করিব না । কংগ্রেসে শোক ও সমবেদনা প্রকাশ যে-সকল ལྷ་གེ ভারতীয় বা বিদেশী হইলেও ভারতের