পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা] না। আছুৰ্যজিক আর-একটা কারণ এই, যে, প্রধান ক্ষমতা তাহাদের হাতে থাকায় রাষ্ট্রীয় কাৰ্য্য-নিৰ্ব্বাহে যোগ্যতাঅর্জনের সুযোগ ভারতীয়ের যথেষ্ট-পরিমাণে পায় না। এখন কল্পনা করুন, মে, স্বরাজের আমলে যে-সব ভারতীয় মাছুষ শাসনকাৰ্য্য-নিৰ্ব্বাহক হইবেন,তাহারাও যদি বর্তমান ইংরেজ-শাসনকর্তাদের মত স্বার্থপর ও মধ্যে-মধ্যে জুলুম-বাজ ও অত্যাচারী হন, তাহা হইলেও কি সেই ভারতীয় রাজকে ইংরেজ-রাজ অপেক্ষ ভাল বলিতে হইবে ? জালিয়ানওয়ালাবাগের মত হত্যাকাও যদি স্বরাজের আমলে হয়, কোহাটের মত নৃশংস অরাজকতা যদি স্বরাজের আমলে হয়, তাহা হইলে কি তদ্রুপ স্বরাজকেও ইংরেজ-রাজ অপেক্ষ ভাল বলিতে হইবে ? ইংরেজ-রাজত্ব অপেক্ষ তাহা মন্দ হইবে কি না, সে-প্রশ্নে আমাদের প্রয়োজন নাই ; কারণ আমরা এখন উৎকর্ষের অনুসন্ধান করিতেছি, অপকর্ষের নহে । সমুদয় রাষ্ট্রীয় শক্তি কতকগুলি বিদেশীর হাত হইতে কতকগুলি দেশীলোকের হাতে আসিলেই তাহা বাঞ্ছনীয় হইবে, আমরা এরূপ মনে করি না। দেশী রাজ হইলেই তাহা ভাল হইবেই, জোর করিয়া এমন কথা কোন চক্ষুন্মান লোক বলিতে পারেন না। প্রথমে ভারতবর্ষের বাহিরের স্বাধীন দেশগুলির কথা ভাবুন। আগে-জাগে ইউরোপ-এলিয়ার স্বাধীন দেশগুলিতে যে-সব অত্যাচার হইয়া,গিয়াছে, ইতিহাসের পাতায় তাহ লেখা আছে। বর্তমান কালেও এবং গণতন্ত্ৰ দেশ-সকলেও যেমন দৃষ্টান্তস্বরূপ, আমেরিকায় ও ইতালীতে, বিনাবিচারে নৃশংস হত্যাকাও ঘটতেছে। . তাহার পর ভারতবর্ষে ফিরিয়া আসা যাক। এখন ভারতবর্ষে যে-সব দেশী স্থজ্য আছে, তাহার অনেকগুলিতে অকথ্য অত্যাচার অঙ্ক্যাপিও হইতেছে। ইংরেজের প্ররোচনায় বা প্রশ্রয়ে এইসমস্তই ঘটিতেছে, বলিলে, সত্য কথা বলা হইবে না । অতীত ইতিহাস দেখুন, নিরপেক্ষভাবে তত্ত্বাঙ্গুসন্ধান করিলে দেখিতে পাইবেন, হিন্দু, यूनणघांन, भब्रॉठt, শিখ, সকলের রাজত্ব গিয়াছে যোগ্যতার হ্রাস এবং স্থশচরিত্নতার ও অত্যাচারের বৃদ্ধির জন্ত । ۹ دـــ-د ۹ বিবিধ প্রসঙ্গ—খিলাফৎ-প্রচেষ্টা ও অসহযোগ মদলকেই প্রধান ও একমাত্র উক্ষেপ্ত করিা কাজ করেন । (堂(金. অতএব, জামরা যেমন সৰ্ব্বাস্তঃকরণে ইংরেজ প্রভৃত্বের অবসান চাই, তেমনি চাই জ্ঞানী যোগ্য চরিত্রবান হায়পরায়ণ ভারতীয়গণের রাজত্ব। গণতন্ত্র নামটি বেশ ভাল। আমরা ঐ নামটি চাই, এবং উহা বাহার বাচক প্রকৃত সেই জিনিষটিও চাই। কিন্তু কাৰ্য্যত দেখা যায়, খুব অগ্রসর গণতন্ত্রেও রাষ্ট্রীয় কাৰ্য্য-নিৰ্ব্বাহের ভার কতকগুলি লোকের হাতে আসিয়া পড়ে, সৰ্ব্বসাধারণের হাতে থাকে না। সেই লোকগুলি যোগ্য ও খাটি হওয়া চাই । আমেরিকার মত বৃহৎ গণতন্ত্র-রাষ্ট্র বর্তমানে কোথাও নাই। কিন্তু সেখানেও বড়-বড় রাষ্ট্ৰীয় কৰ্ম্মচারী লক্ষ-লক্ষ টাকা ঘুৰ লইয়াছে ও সৰ্ব্বসাধারণের প্রভূত সম্পত্তি আত্মসাৎ করিয়াছে বলিয়া প্রমাণ পাওয়া গিয়াছে। ইহা প্রাচীন কাচিনী নহে ; গত বৎসর ও তাহার আগেকার বৎসরের কথা । সেইজন্স त्रांभब्रl ७क्र° चब्रांछ कांहे शांशंब्र थथान कैब्र इहे८दन যোগ্য ও চরিত্রবান ব্যক্তি। খিলাফৎ-প্রচেষ্টা ও অসহযোগ মহাত্মা গান্ধী তাহার অভিভাষণে বলিয়াছেন, ষে, খিলাফৎ-প্রচেষ্টা ও তাঁহার পরবর্তী অসহযোগ-প্রচেষ্টা তৎকাল পৰ্য্যন্ত নিজালু জনসাধারণের মধ্যে জাগরণ আনয়ন করে। অসহযোগের সহিত সকল সম্প্রদায়ের মধ্যেই জাগরণ আসিয়াছে, ইহা অবগুম্বীকাৰ্য্য বলিয়া জামরাও মনে করি। _ কিন্তু সাম্প্রদায়িক ধৰ্ম্মমতের দিক্ দিয়া জনসাধারণকে জাগানোর অর্থটা ভাল করিয়া বুঝা দরকার। প্রথমে খিলझ९-८थ८कडेॉब्र कथाहें अब्रां शांफेक । ऎश्ॉब्र चांब्रां छांब्रडবর্ষের মুসলমানদিগকে কিভাবে জাগানো হইল ? এইভাবে যে, তাহারা মুসলমান এবং জগতের অন্ত সকল মুসলমানের র্তাহার সমধৰ্ম্মী, এবং খলিফা র্তাহাজের সকলের ধর্শ্বের ও পবিত্র স্বানসকলের রক্ষক। এই খলিফার পদমৰ্য্যাদা ও ক্ষমতা ঘাহাতে অক্ষুণ্ণ থাকে, খিলাফৎ-প্রচেষ্টার পক্ষ হইতে डांशब्रहे cाडे कब्र इऐबॉक्षिण । uहेचछ भूगणषांन बनসাধারণের স্বধৰ্শ্বাস্থরাগ উদ্দীপ্ত করা হইয়াছিল। তাহাতে उँहांरभद्र खात्रिग्रा फेठांहे चांखांबिक । क्रूि dई छांश्रब्रव