পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&\be প্ৰৱালী-মায়, ১৪৩১ ॥ ২৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড ত্যাগের কথা হইলে, এ-কথা বলিবার তত প্রয়োজন হইত नl । किरू ८कदल ८ष्ट्रांश्राड८षब्र चाब्रादे कोईiनिदर्वां८श्ब्र নীতি ও জাদশ প্রতিষ্ঠিত না হইলে কোন রাষ্ট্র সম্যকৃরূপে স্বপরিচালিত, উন্নত ও শক্তিশালী হইতে পারে না ; সমগ্র জাতির সকল সম্প্রদায়ের বা কোন সম্প্রদায়েরই লোকদের হিতও সাধিত হইতে পারে না। এই কারণে আমরা লক্ষ্যস্থলে যথাসম্ভব শীঘ্ৰ উপনীত হওয়া একাত্ত আবশ্বক भटन कब्रेि । আপাততঃ সংখ্যাভূমিষ্ঠদিগকে স্বাৰ্থত্যাগ করিতে হইবে, এই নীতির প্রয়োগও সম্প্রদায়-নিৰ্ব্বিশেষে হওয়া আৰশুক । সমগ্র ভারতে হিন্দুরা সংখ্যাভূমিষ্ঠ ; অতএব সমগ্র-ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় হিন্দুদিগকে স্বাৰ্থত্যাগ করিতে হইবে, ইহা ঠিক কথা । তেমনি বাংলা ও পঞ্জাব ছাড়া অন্ত সকল প্রদেশের প্রত্যেকটিতেই মুসলমান অপেক্ষ হিন্দুর সংখ্যা বেশী। অতএব ঐসব প্রদেশের ব্যবস্থাপক সভাতে হিন্দুদিগকে স্বাৰ্থত্যাগ করিতে হইবে, देशe fटैंकू कथा ।। ७हे निब्रभ-अन्ननां८द्र भश्चांदव e বাংলায় মুসলমানের সংখ্যা বেশী বলিয়া ঐ দুই প্রদেশের ব্যবস্থাপক সভায় মুসলমানদিগকে স্বাৰ্থত্যাগ করিতে হইবে। তাছাতে র্তাহার রাজী না হইলে, মহাত্মাজি নীতিটি যে-ভাষায় ব্যক্ত করিয়াছেন, তাহার পরিবর্তে বলা উচিত, যে, হিন্দুরা সংখ্যায় বেশী হউক বা কম হউক, সমগ্রভারতীয় ব্যাপারে এবং প্রত্যেক প্রদেশের ব্যাপারে তাহাদিগকেই স্বার্থত্যাগ করিতে হইবে ; সংখ্যায় বেশী হওয়ার স্থবিধা তাহার কোথাও । পাইবে না, এবং যেখানে-যেখানে তাহারা সংখ্যায় কম সেখানেও সংখ্যা কম বলিয়া তাহদের সম্বন্ধে কোন বিবেচনা হইবে না। নীতিটি এইরূপ ভাষায় ব্যঞ্জ করিলে বড় কাৰ্য্য শুনাইবে বটে ; কিন্তু স্বভাব্য মিথ্য। অপেক্ষ কর্কশ সত্য পরিণামে মঙ্গলকর । অস্পৃশ্যতা অস্পৃশ্বতা-সম্বন্ধে গান্ধী-মহাশয় যাহ-বাহা বলিয়াছেন,” তাহা খুব খাটি কথা । অবনমিত ও দলিত জাতিদিগকে রাজনৈতিক উদ্বেগুলিভির উপায়স্বরূপে ব্যবহার করার বিরুদ্ধে তিনি হিন্দুদিগকে সতর্ক করিয়া দিয়াছেন। ॐांशंद्र भाउ “फेक” जडिब्र हिन्यूबा याइकिख-चक्रश्न चन्ध्रुअज्रा बूद्र कब्रिउ बाश । “स”ि अवनबिज्र जांडिटनब्र यांयश्चक नाहे, “फेक” छांडिटनब्रहें मद्भकांब्र, তিনি বলিয়াছেন । র্তাহার মতে, কোন পাপ, স্থলচরিত্রতা, ७भन-कि ८मांश्ब्राभि ७ चचांशकब्र श्रदशांबू बांनe, অবনমিত জাতিদের বিশেষত্ব নহে। “জামাদের 'শ্রেষ্ঠ' জাতিদের অহঙ্কার আমাদিগকে নিজেদের দোষত্রুটিসম্বন্ধে অন্ধ করিয়া রাখিয়াছে, এবং আরনমিত জাতিদের দোষ খুব বড় করিয়া দেখিতে অভ্যস্ত করিয়াছে।” “আমাদের বর্তমান দাসত্ব কতকগুলি জাতিকে অস্পৃশু कब्रांब्र चयथछांदौ aडिकल ।” “त्राभब्रा ऋब्रांछ श्रांझे বা না পাই, হিন্দুদিগকে আত্মশুদ্ধি করিতে হইবে।” মহাত্মাজির এইসব এবং সুারো অনেক সত্য কথা যে, গোড়ী-হিন্দু অনেকের ভাল লাগে নাই, তাহার প্রমাণ বোম্বাইয়ের গোড়াদের সেদিনকার সভা যাহাতে গান্ধীমহাশয়কে ধৰ্ম্মদ্রোহী পাষণ্ড বলা হয়, এবং তাহার মতাবলম্বী অনেককে যে অনেক গোড়া হিন্দু লিঞ্চ করিতে প্রস্তুত তাহাও বলা হয়। লিঞ্চ কথাটার মানে, আমেরিকায় নিগ্রোদিগকে যেমন কখন-কখন শ্বেতজনতা বিনাবিচারে পুড়াইয়া মারে বা গাছের ডালে বা রাস্তার আলোর খুঁটিতে লটুকাইয়া দেয়, সেইরূপ করিয়া বধ করা । গোড়ামির হ্রাসের দরকার ষে বলিয়াছি, তাহ ঠিক কি না, ঐ-সভার বৃত্তাস্ত হইতে বুঝা যাইবে । পোঁর অধিকার মহাত্মাজি স্বরাজের মূল বিধি নির্দেশকল্পে যে-সব সঙ্কেত দিয়াছেন, তাহার মধ্যে বলিয়াছেন, যে, যাহার দৈহিক শ্রম করে, কেবল তাহাদিগকেই পৌর অধিকার (franchise) দিলে ভাল হয়। তাহা হইলে তাহার মতে যাহারা-যাহার রাষ্ট্রীয় কাৰ্য্যপরিচালনায় ও দেশহিতসাধনে যোগ দিতে চায়, সকলকেই তাহার হযোগ দেওয়া হয়। श्रांभद्रां ?नश्कि थभछौदौमित्ररक ब्रॉईौञ्च ८कांन अशिकाव्र