পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(tNశి - यवानी-भाष, ४००* . [ ३8न उन, २ब्र थ७ झल्ले८ङ झल्लेटल अखड: ऊिनछि छाया खांनिटङ इङ्गे८व ७श्य६ চারিপ্রকার অক্ষর লিখিতে-পড়িতে সমর্থ হইতে হইবে । ইহা গুরুতর ৰোকা । আজকাল অনেক স্বাধীন জাতিও নিজেদের ভাষা ছাড়া ইংরেজী শিখিতেছে ও ব্যবহার করিতেছে r উহা অন্যতম জগন্ধ্যাপী ভাষা হইয়া উঠিয়াছে। আমাদের মনে হয়, যে, আমাদের অনেকের ইংরেজীর প্রতি বিরাগের কারণ এই, যে, উহা আমাদের পরাধীনতার চিহ্ন । আমরা স্বাধীন হইলে উহার যথাপ্রয়োজন ব্যবহারে আর অপমান বোধ হুইবে না। তখন অন্ত স্বাধীন জাতিদের মত আমরা উহা আত্মম্বাদ রক্ষা করিয়া ব্যবহার করিতে পারিব। তাহা হক্টলে আমাদের নূ্যনকল্পে দুইটা ভাষা শিখিলেই চলিবে । স্বাধীনতা ও পরম্পরাধীনতা গান্ধী-মহাশয় বলেন, আমাদের রাষ্ট্রীয় আদর্শ ও লক্ষ্য স্বাধীনতা বা ইণ্ডিপেণ্ডেন্স না হুইয়া পরম্পরধীনতা বা ইন্টারডিপেণ্ডেন্স, হওয়া উচিত। কিন্তু পরম্পর-নির্ভরতার আগে স্বাধীনতা পাওয়া দরকার নহে কি ? আর দশটা স্বাধীন জাতির সঙ্গে আমাদের যে মানবীয় সাদৃপ্ত আছে, ইংরেজদের সঙ্গে তার চেয়ে বেশী সাদৃত নাই । ঘতরাংকানাডা, অষ্ট্রেলিয়া, ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বা সাধারণতন্ত্রের অন্তর্গত থাকিতে পারে বলিয়া আমাদের পক্ষেও যে তাহা স্বাভাবিক, ইহা অস্বীকার্ষ্য। যদি পরস্পর-নির্ভরতাই লক্ষ্য হয়, তাহা হইলে আমেরিকা বা জাপান বা ফ্রান্সের সঙ্গে সেই সম্বন্ধ না হইয়া কেবল ব্রিটেনের সঙ্গেই কেন হুইবে বুঝিতে পারি না। গান্ধী-মহাশয় ব্রিটেনের সঙ্গে সমান অংশিত্বের কথা বলিয়াছেন। সমান কথাটার মানে কি ? আমরা এখন না হয় অকুন্নত দুৰ্ব্বল পরাধীন আছি। কিন্তু উন্নত শক্তিশালী জাত্মকর্তৃত্ব-বিশিষ্ট বত্রিশকোটি ভারতীয় যদি সাড়ে চারি কোটি ইংরেজের সঙ্গে একই জাতি-গোষ্ঠীতে থাকে, তাহা হইলে ঐ জাতি-গোষ্ঠীর একটা সাধারণ পালেমেন্ট বা ব্যবস্থাপক সভায় ইংরেজদের যত প্রভিনিধি থাকিবে, মামাদের প্রতিনিধির সংখ্যা তাহার সাতগুণ হওয়া চাই । नङ्कवा गांश इहेरब ना । देश८ब्रज कथनe हेश८ड ब्रांबौ इहैव किं ? धूद जखबड: ब्रांर्घौ इहेरब नां । यछि ना झ्छ, তাহা হইলে সমান অংশিত্ব কেমন করিয়া হইবে ? शांशं हर्फेक, देश झहेल छूटब्रञ्च कथl । देश जड़ेब्र उर्कবিতর্ক করা এখন শক্তিক্ষয়মান্ত্র । মহাত্মা গান্ধী কথাটা তুলিয়াছেন বলিয়াই ছ'চার কথা বলিলাম। নতুবা এখন আমাদের উচিত, ভারতবর্ষের আভ্যন্তরীণ সকল বিষয়ে সমবেতভাবে জাতীয় কৰ্বত্ব-লাভের চেষ্টা করা । তাহা লন্ধ হইলে, তাহাতেই চিরকালের জন্য আবদ্ধ থাকিতে কেহ আমাদিগকে বাধ্য করিতে পারিবে না। আমরা তখন স্বাধীনতা বা পরম্পর-নির্ভরতা, যাহা ইচ্ছ, তাহারই চেষ্টা করিতে পারিব । স্বরাজ-দল ও অন্যান্য দল মহাত্মা গান্ধীর মতে স্বরাজ-দলকে কংগ্রেসে অন্য দলের সঙ্গে সমান পদবী দেওয়া হইয়াছে । আমাদের মতে স্বরাজদলকে প্রায় সৰ্ব্বেসৰ্ব্ব করা হইয়াছে। কংগ্রেসের নাম ও ক্ষমতা ব্যবহার স্বরাজীরাই ব্যবস্থাপক-সভাসকলে করিতে পারিবেন, এই মীমাংসা গান্ধীজির মতে অনিবাৰ্য্য হইয়াছিল। আমরা বলি, তাহা নহে। কংগ্রেস কোন্সিলে প্রবেশ ও তাহার কার্ধ্য-সম্বন্ধে নিরপেক্ষ ও উদাসীন, এইমত প্রকাশ করিলে লিবারেল ন্যাশন্যালিষ্ট, ইণ্ডিপেণ্ডেণ্ট, স্বরাজী সকল দলেরই কংগ্রেসে যোগ দিবার স্থবিধা হইত, এবং কেহ ইচ্ছা করিলে কৌন্সিলে প্রবেশ করিয়া তথায় কাজ করিবার বাধাও হুইত না। এখন কৌলিলে স্বরাজীদের কৰ্থনীতি বা পলিদিকেই কংগ্রেসের পলিসি বলিয়া স্বীকার করায় লিবারেল প্রভৃতি দলকে কংগ্রেসে যোগ দেওয়ায় পরোক্ষভাবে বাধা দেওয়াই হইয়াছে। কারণ তাহাদের কৌন্সিল-নীতিকে কংগ্রেস আমল দিতেছেন না। অবশু কৌন্সিলে লিবারেল প্রভৃতির স্বরাজীদের সঃিত কোন রফ বা চুক্তি করিতে পারেন । কিন্তু তাহা স্বরাজীদের মর্জির উপর নির্ভর