পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা' ] করে। কাহারও মজির উপর নির্ভর করায় লাম্বর হয়, এরূপ মনে হওয়া স্বাভাবিক । জাতীয় বিদ্যা-মন্দিরসমূহ কংগ্রেসের সভাপতি'মহাশয়ের অভিভাষণে দেখিলাম খন্দরের পরেই জাতীয় বিস্তা-মন্দিরসকলের পরিচালনায় কংগ্রেসূ সৰ্ব্বাপেক্ষী কৃতকাৰ্য্য হইয়াছেন। বাংলাদেশে कs८धम् शक८ब्रब्र खछ विप्लष किडू रू८ब्रन ना३, खांउँौञ्च दिमात्रौद*ब्रe ख्रिब्रांडांव श्ब्रां८छ् ; खांउँॉब्र दिमाॉलूञ्च কয়েকটি স্থানে-স্থানে এখনও আছে। অন্তান্ত প্রদেশের অবস্থা হয়ত বাংলা দেশ অপেক্ষ ভাল । গুজরাতের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বার্ষিক এক লক্ষ টাকা ব্যয়ে পরিচালিত হয়। ইহার অধীনে তিনটি কলেজ, সত্তরটি স্কুল এবংনয় হাজার ছাত্র আছে। ইহা আহমদাবাদে নিজের জমি কিনিয়াছে এবং ২,০৫,৩২৩ টাকা ইমারতে थब्रछ कश्रेिब्राप्छ । देश शनश्यांम J 感 সরকারের জানিত ইস্কুল-কলেজগুলি-সম্বন্ধে গান্ধীমহাশয় তাহার অভিভাষণে র্তাহার পুরাতন মতের পুনরাবৃত্তি করিয়াছেন—“আমাদের দা, শস্থলের প্রথম পৰ্ব্ব এইসব বিদ্যালয়েই গড়া হয়।” তাহার এই মতের সম্পূর্ণ সত্যতা আমরা কখন উপলদ্ধি করিতে পারি নাই, এখনও পারিতেছি না। তাহার কারণ বোধ হয় আমাদের “দাসমনোভাব” । এই মতের সমালোচনা আগে অনেক করিয়াছি। অার করা আবশ্বক মনে করিতেছি না। জাতীয় বিদ্যাশালার আদর্শ মহাত্মা গান্ধী বলেন, জাতীয় বিদ্যা-মন্দিরগুলিকে হিন্দু মুসলমানের মিলনের ক্লাব-স্বরূপ হইতে হইবে, এবং তৎসমুয়ে হিন্দু বালক-বালিকাদিগকে অস্পৃশ্বতাকে হিন্দুত্বের কলঙ্ক এবং মানবিকতার বিরুদ্ধে অপরাধ বলিয়া বিবেচনা করিতে শিখাইতে হইবে। যে জাতীয় বিদ্যালয় অহিন্দু ছাত্রকে ভৰ্ত্তি করা সম্বন্ধে উদাসীন বা অস্পৃক্ত বিবিধ প্রসঙ্গ—জাতীয় বিদ্যা-মন্দিরসমূহ Qや● ছাত্রদিগকে ঢুকিতে দিবে না, তাহ উঠাইয়া দিতে গান্ধীমহাশয় কোন দ্বিধা বোধ করিবেন না। এই আদর্শ-জহুসারে কাজ হইলে ভাল ; বর্তমানে হয় कि ना खानि ना । निकौध विवञ्च ७ निक-नधकौञ्च चामर्थैख অভিভাষণে বিবৃত হইয়াছে, যথা – এই বিদ্যালয়গুলিতে স্বাক্ষ স্থতাকাটুনি ও তত্তবায় * তৈরী হইবে। চরখার বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব এইসব বিদ্যালয় জোগাইবে । তাহার খম্বর-উৎপাদনের কারখানাও, হইবে । “ইহার অর্থ ইহা নহে, যে, এগুলিতে বালক বালিকারা কোন লিখন-পঠন-বিষয়ক শিক্ষা পাইবে না। কিন্তু আমি নিশ্চয়ই এই মত পোষণ করি, যে, হাত ও হৃদয়ের শিক্ষা, বুদ্ধির শিক্ষার সঙ্গে-সজে চলিবে। কোন জাতীয় স্কুল বা কলেজের উৎকর্ষ ও ফলদায়কতা উহার ছাত্রদের বিদ্যাবত্তার চমকপ্রদতা দ্বারা মাপা হইবে না,— মাপা হইবে জাতীয় চরিত্রবল দ্বারা এবং তুলা-ধুনা, স্বতকাটা ও কাপড়-বোনার দক্ষতার দ্বারা ।” সরকারের জানিত স্কুল-কলেজসকলে সাধারণতঃ কোন-রকম কারিগরী শিক্ষা দেওয়া হয় না, হাতের দক্ষতা তথা সাধারণতঃ অর্জিত হয় না হতরাং এদিকে জাতীয় শিক্ষালয়সকলের বেণিক বেশী থাকিলে তাহার স্বারা भणलझे छ्हे८व মহাত্মা গান্ধী সরকারী বিশ্ব-বিদ্যালয়গুলিকে, স্কুলকলেজগুলিকে মন্দ মনে করেন ও গোলাম বানাইবার কারখানা বিবেচনা করেন। সেই কারণে ইহা আশা করা অন্যায় হইবে না, যে, তাহার আদর্শ-অনুযায়ী শিক্ষামন্দিরসকলে জাতীয় সৰ্ব্ববিধ, শিক্ষার অভাব মোচনের চেষ্ট হইবে। কিন্তু তাহার আদর্শ যেরূপ সংকীর্ণ সীমায় আবদ্ধ, তাহাতে দেখা যাইতেছে, যে, জাতীয় বিদ্যাপীঠে ছাত্র-ছাত্রীদের এমন কোন শিক্ষা পাওয়া তিনি দরকার মনে করেন না, যাহাতে তাহারা প্রাপ্তবয়স্ক হইয়া দার্শনিক, বৈজ্ঞানিক, ঐতিহাসিক, ললিতকলাদক্ষ, সাহিত্যিক, কবি, সঙ্গীতজ্ঞ, রাজনীতিজ্ঞ প্রভৃতি হইতে পারে। তিনি নিজে যাহা হইয়াছেন, বাল্যকালাবধি কেবল র্তাহার আদর্শ-অনুযায়ী বিদ্যালয়ে শিক্ষা পাইলে তিনি তাহা হইতে পারিতেন না, আমাদের ধারণা এইরূপ ।