পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] বিবিধ প্রসঙ্গ—জাতীয় সপ্তাহ Ctశ్రీ ষে-দিন ব্যবস্থাপক সভার অধিবেশন হয়, বেঙ্গলী আছে। আমরা তাহার কোন-কোন কাজের कोश्रण चैयूङ नजिनौब्रबन जङ्गर्पोरबन्ने थक ििरङ गमर्थन७ कब्रिश् ि। क्ति भम्बन्न निर्सीझ्न डिनि দেখিলাম, সবে সেই দিন প্রাতঃকালে ডাক্তার নীলরতন সরকার বলেন, যে, চিত্তরঞ্জন-বাৰুর পীড়ার সঙ্কট-অবস্থা कुifBश्च। श्रिघ्वींटड् । एठांशंब्र षांनि षयश्च ७१ नश्ा, cष्, ङिनि তখন স্থস্থ সবল হইয়া উঠিয়াছিলেন। তথাপি তিনি ব্যবস্থাপক সভায় গেলেন। উপরে উঠবার শক্তি নী थाकांग्न उँीश८क यश्न रूब्रिग्ना जद्देब्रा यांहेरउ इहेण । বাহিরের লোক কাহারও সভা-হলে যাইবার অল্পমতি না থাকায়, ব্যবস্থাপক সভার সভ্যদের মধ্যে তাহার কয়েকজন বন্ধু তাহাকে বহন করিয়া লইয়া গেলেন। তিনি উপ1বষ্ট হইলে ডাক্তার বিধানচন্দ্র রায় তাহার পাশে রহিলেন । বিধান-বাবুও ব্যবস্থাপক সভার সভ্য বলিয়া ইহা সম্ভব হইয়াছিল ; নতুবা কি হইত জানি না। চিত্তরঞ্জন-বাবুর পত্নী তাহার সহিত যাইবার নিৰ্ব্বন্ধাতিশয় প্রকাশ করেন ; কিন্তু তাহার স্বামীর এরূপ দুৰ্ব্বল অবস্থা-সত্ত্বেও তিনি যাইবার অনুমতি পাইলেন না। ব্যবস্থাপক সভার সভাপতি কটন সাহেব বলিলেন, তিনি র্তাহার নিজের পত্নীকে এবং বিহারের গবর্ণরের পত্নী লেডী হুইলারকেও আসিতে অনুমতি দেন নাই ; স্বতরাং দাশঙ্গায়াকে আসিতে দিতে পারেন না। চমৎকার যুক্তি ! লেডী কটনের কিম্বা লেডী হুইলারের স্বামীকে ত রোগজীর্ণ অবস্থায় ব্যবস্থাশ্বক সভায় আসিতে হয় নাই, তাহারা মজা দেখিতে আসিতেছিলেন, স্বতরাং তাহারা আসিবার অনুমতি না পাওয়ায় কোন • ক্ষতি হয় নাই । কিন্তু দাশজায়ার স্বামীকে পীড়িত ও দুৰ্ব্বল অবস্থায় কৰ্ত্তব্য সাধনের জন্য আসিতে হইয়াছিল, এবং তাহার নিকট থাকিয়া আবশ্বক হইলে তাহার সেবা করিবার জন্ত তিনি আসিতে - চাহিয়াছিলেন । তথাপি অমুমতি পাইলেন না । নলিনীরঞ্জন-বাবু তাহার চিঠিতে যাহা লিখিয়াছেন, তাহারই উপর আমরা এই মন্তব্য করিতেছি। যেরূপ অবস্থায় কটন্‌সাহেব দাশজায়ার প্রতি সৌজন্ত প্রদর্শন করেন নাই, তাহাতে উক্ত কৰ্ম্মচারীর প্রতি লোকের সম্ভাব ও শ্রদ্ধা থাকিবে না। আমরা উপরে বলিয়াছি, মন্ত্রের সাধনের জন্ত শরীর পাত করিবার মত দৃঢ়ত চিত্তরঞ্জন-বাবুর মোটের উপর ঠিকৃ করিতে পারিয়াছেন, কিম্বা ঠিক পথ ধরিয়াছেন, আমাদের এরূপ মনে হয় না। আমাদের মনে হয়, তিনি অনেক বিষয়ে নিজের ও সহকৰ্ম্মীদের শক্তিক্ষয়, সময় নষ্ট, ও অর্থের অপব্যয় করিতেছেন। যেরূপ মহৎ কাজ করিবার স্থযোগ ও ক্ষমতা তাহাদের আছে, তাহাতে তাহারা এপর্য্যস্ত যথোচিত মনোনিবেশ করেন নাই। অধিকন্তু সমালোচনা-অসহিষ্ণুতা তাকুরষ্ট যথেষ্ট আছে। যাহাদের সুযোগ ও ক্ষমতা বেশী, উত্তেজনা ও করতালির আলেয়ায় তাহারা পথভ্রান্ত না হইলে ভাল छ्न । জাতীয় সপ্তাহ धुंटेिबांन्क्रिश्रव्र “दफ़ निन” नाट्य अडिश्उि भ{{ উপলক্ষ্যে ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে আফিস-আদালত স্কুল-কলেজ-আদি বন্ধ থাকে। বহুবৎসর হইতে এই সময়ে রাজনৈতিক, সামাজিক ও অন্যবিধ নানা সভাসমিতির অধিবেশন হইয়া আসিতেছে । তাহার সংখ্যা যেন বাড়িয়াই চলিয়াছে। গত বড়দিনের সময় এক বেলগাও শহরেই কংগ্রেস ছাড়া আঠারটি সমগ্রভারতীয় সভার অধিবেশন হইয়াছিল, বোম্বাইয়ে তিনটি এবং লক্ষেীয়ে ছুটি। আরও কোন-কোন স্থানে অন্যান্য সভার অধিবেশন হইয়াছিল। আমরা আগে-আগে বলিয়াছি, এবং অন্তেরাও সম্ভবতঃ বলিয়াছেন, যে, এতগুলি সভাসমিতির অধিবেশন একই সময়ে হইলে তাহীদের বিবেচ্য ও আলোচ্য বিষয়গুলি সভার সভ্যদের, শ্রোতাদের, এবং সৰ্ব্বসাধারণের যথেষ্ট 聯 মনোযোগ পায় না। বৃহত্তম দৈনিক কাগজেও, বিষয়গুলির আলোচনা দূরে থাক, সকল সভাসমিতির ভাল রিপোর্ট, প্রকাশ করাও সম্ভবপর হয় না। আমাদের মাসিক কাগজ ; আমাদের ত কথাই নাই। আমরা “বিবিধ প্রসঙ্গের” জন্ত “প্রবাসীর” যতখানি জায়গা রাখি, এবার কংগ্রেসের সভাপতির অভিভাষণের কোন