পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬১২ প্রবাসী—ফাঙ্কন, ১৩৩১ [ २8* छाओं, २ग्न थ७ ও সহানুভূতি। অন্যাঙ্ক পুস্তকের কথা এখানে বলিব না। শুধু এই यश्वामिब्र भएषा cय-कब्र*ि छूर्षिण छब्रिज जकिउ श्रेष्ठांश्, ठाशप्मब यष्ठि শিল্পীয় ব্যবহারটি দেখিলেই উহার এই সহানুভূতির পরিচয় পাওয়া যাইবে। কয়েকটি চরিত্রের হীনতা দেখাইয়াও তিনি তাহদের প্রতি चञांभाप्नद्र झूर्ण छाअंठ कtब्रन नहेि । ‘बांश, अब्रा अखान, कि cष করিতেছে জানে না ত "—এই কৰুণার ভাবটিই উহাকে ঐসব চরিত্রের প্রতি কোনো নিষ্ঠর ইঙ্গিত করিতে বিরত করিয়াছে। বিশেষ করিয়া ८इब्राख्द्र शेो यथन उांशंद्र उitदब्र खांवृक श्रङ नl *ांब्रिग्ना अछनिरक জাকুই হইয়। তাছাকে পরিত্যাগ করিয়া গেল, তখন হেরল্ড যে-ভাবে বিচ্ছেদটিকে গ্রহণ করিয়াছিল, তাহা লক্ষ্য করিবার বিষয়। হেরন্ডের হৃদয়ে যে একটি গভীর বেদন বাজিয়াছিল, সে যে তাঁহার স্ত্রীর একথামি পত্র পাওয়ার গোপন প্রতীক্ষায় থাকিয় দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলিত, তাহা ছেরন্ডের অতি গোপনীয় কথা হইলেও শিল্পী তাহার একটু আভাস निब्रांप्इन । किउ छषानि cश्ब्रन्छ एटाइब्रि जौब्र नषप्क अकाँक्रैषांब्र७ अत्रदशांशं कcग्न नॉरें । cन निन्छब्र रुTष लङ्केश्ब्रां नैौद्धद इश्ध्नां cणंज मांख । সে নিজের ব্যথায় অধীর হইয় তাহার স্ত্রীকে এতটুকু আঘাতও করিতে गांब्रिज ब1 । रेशंब्र मूण शमब्रशैनष्ठ श्णि बl, ३शब्र मूल झिण cषांबांद्र দুর্বলতার প্রতি সহানুভূতি, তাহার স্থখ-পৃহার প্রতি করুণ দৃষ্টি । ইভারের প্রতি হেরন্ডের সসম্মান ব্যবহারের আন্তরিকতটুকু শিল্পীরই আন্তরিকতাকে প্রকাশ করিয়া দেখাইয়াছে। শিল্পী বোয়েরের অস্তান্ত বইগুলির অালোচনা করিলেও এই বিশেষত্বগুলির প্রমাণ প্রচুরপরিমাণে পাওয়৷ যাইতে পারে। এখানে আমরা কেবল এই বইখানিকে আশ্রয় করিয়৷ শিল্পী বোয়েরের বিশেষত্বটি দেখাইবার চেষ্টা করিলাম । চেষ্টা কতদূর সার্থক হইয়াছে বলিতে পারি না, তবে আমার চেষ্টা যদি কোথাও এই ভাবুক শিল্পীকে ক্ষুদ্র করিয়া থাকে, তাহ বাস্তবিক দুঃখেরই কারণ হইবে । চন্দননগরের দেবালয় ও উপাসনাগার শ্ৰী হরিহর শেঠ হিন্দুদেবালয় চন্দননগরে দেবদেবীর মন্দিরাদির বাহুল্য বিশেষরূপেই পরিলক্ষিত হইয় থাকে। এখানে শিবমন্দিরের সংখ্যাধিক্য দেখিয়া, এস্থান যে একসময় শৈবপ্রধান ছিল (১) তাঁহা স্পষ্টই প্রতীয়মান হয় । এখনও এখানে শতাধিক মন্দিরের মধ্যে যাহাতে শ্ৰীশ্ৰী কৃষ্ণ বা শ্ৰীশ্ৰী রাধাকৃষ্ণের বিগ্ৰহ প্রতিষ্ঠিত আছে, এরূপ মন্দিরের সংখ্যা এক-চতুর্থাংশের অধিক নহে। প্রশ্ৰী কৃষ্ণবিগ্ৰহ মন্দিরের মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষ উল্লেখযোগ্য, দেওয়ান ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরীর প্রতিষ্ঠিত ঐত্র নন্দদুলাল মন্দির। উহা প্রায় দুইশত বৎসর পূৰ্ব্বে, সম্ভবতঃ ১৭৪• খৃঃ অব্দে স্থাপিত হয়। চন্দননগরের মন্দিরহিসাবেই কেবল যে ইহা পুরাতন তাহী নহে ; কেহ-কেহ বলেন, १थानकांब्र हां★ठ-वि८ब्रव्र cवांष श्ब्र इंशांश् विठौग्न या ट्ठौग्न निमर्थन । ইহ জপেক্ষাও পুরাতন লীগীদশভুজ মন্দির ও বর্তমান কনভেন্ট, সংলগ্ন সেন্ট অগাষ্টিনের গির্জা ; ক্লাইভের গোলা হইতে এই कृशः भाजई अझ गांश्ब्राझिल ।। 4झे शिष्éांद्र छांग्न ग¥प्नद्र शृहेनिউপাসনা মন্দির ভারতবর্ষের মধ্যে লগ্নেীপ্র আর-একটি ভিন্ন অন্তর দেখা স্বায় না। নন্দদুলাল মন্দিরের স্ববৃহৎ বিচিত্র গঠন ও কারুকার্যবিশিষ্ট ইষ্টকগুলি দেখিলে শিল্পীর প্রশংসা না করিয়া থাকা যায় না। কালের প্রভাবে আজ এই মন্দির শুষ্ক, সংস্কারাভাবে জীর্ণ। এভাবের মন্দির এ-প্রদেশে সচরাচর দেখা যায় না । শ্ৰীশ্ৰী বোড়াইচণ্ডী এখানকার অতি প্রাচীন, প্রসিদ্ধ ও জাগ্ৰত দেবী। এই দেবী কবে কাহার দ্বারা প্রথম প্রতিষ্ঠিত হন, তাহ কেহ বলিতে পারেন না। কথিত আছে, শ্ৰীমন্ত সদাগর সিংহল যাত্রার সময় এইস্থানে চণ্ডীর উপাসনা ও পূজা করিয়াছিলেন। (২) জনপ্রবাদ এইরূপ, যে,— (>) প্রজীবন্ধু,s ৭শে কাৰ্ত্তিক, ১২৮৯ সাল। (২) কবিকঙ্কণ চণ্ডীর মুদ্রিত কোনো গ্রন্থে এ কথার কোনো উল্লেখ পাই নাই। দ্বিতবাদীর সন্থঃ সম্পাদক শ্ৰীযুক্ত যোগেন্দ্রকুমার চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের নিকট অবগত হই, যে একখানি প্রাচীন হস্তলিখিত পুখিতে T« “বোড়র ৰোড়াই চণ্ডী করিলা স্থাপন” এইরূপ লেখা আছে । কোনো সন্ন্যাসী স্বপ্নাদিষ্ট হইয় গঙ্গাতটে বেতবনের মধ্যে মৃত্তিক খনন করিয়া এক প্রস্তরময়ী দেবীমূৰ্ত্তি প্রাপ্ত হন। ঐ মূৰ্ত্তি বহুদিন এক চণ্ডীমণ্ডপে স্থাপন করিয়া রাখা হইয়াছিল, পরে ভাস্কাড়া নিবাসী vছকু সিংহ মহাশয় দেবীর বর্তমান জোড়ামন্দির প্রস্তুত করাইয়া দেন ও পরে গোপালপাড়া-নিবাসী vগোপালচন্দ্র মুখোপাধ্যায় মহাশয় নাটবাংলা ইত্যাদি নির্মাণ করাইয় দেন। দেবীর যে চতুভূজ মূৰ্ত্তি দেখিতে পাওয়া যায়, উহা অষ্টধাতু-নিৰ্ম্মিত মূৰ্ত্তি। উহার পশ্চাতে সেই প্রস্তর মূৰ্ত্তি রক্ষিত আছে। আনুমানিক ছুইশত বৎসর পূৰ্ব্বে কেনারাম পলসই ও রামকানাই চক্রবর্তী প্রভৃতি দেবীর সেবায়েত ছিলেন জানা যায় ; তাছার পূর্বের কথা অজ্ঞাত। এই মন্দিরের আকারও কতকট। নন্দগুলালের মন্দিরের মতন। খলিশনিস্থ শ্ৰীলী নন্দেরনন্দন-মন্দিরের গঠনও কতকট। এইপ্রকার। এইগুলির আকার অনেকট সাধারণতঃ চালাঘরের স্থায়। রাজেন্দ্রলাল মিত্র মহাশয় সম্ভবতঃ এই মন্দিরগুলি দেখিয়াই উহার এম্বে উল্লেখ করিয়াছেন । শ্ৰীশ্ৰী দশভুজ দেবী ও দেবীর মন্দির চন্দননগরের আপ্লু-একটি অতি প্রাচীন দেবালয়। এই দেবীও বিশেষ জাগ্ৰত বলিয়া লোকে মনে করিয়া থাকেন। এই মন্দির ও দশভুজা-মূৰ্ত্তি স্থানীয় সদৃগোপবংশীয় জমিদার মজুমদারদিগের পূর্বপুরুষ রামরাম ঘোষ মহাশয় কর্তৃক তিনশত বৎসরের পূর্বে মানকুও-নামক পল্লীতে স্থাপিত হইয়াছে। এই বংশ অতি প্রাচীন, তাহারা পূৰ্ব্বে বিশেষ প্রতিপত্তিশালী ছিলেন এবং চলনनगरब्रब भएषा अप्नक खभिश् ॐाशप्नब श्णि । छैशरमब्र ८कोप्न कुडिप्लब পুরস্কার-স্বরূপ বাদশাহ কর্তৃক তাহর মজুমদার উপাধি লাভ করেন। কথিত আছে, মহারাজ মানসিংহের উড়িষ্যা যাত্রাকালে তিনি মজুমদার মহাশয়দের কোনো কাজে সন্তুষ্ট হইরা তাহাদিগকে কয়েকটি মৌজা জায়গীর প্রদান করেন। উহার এই স্থানে আগমনের স্মৃতি জাগল্পক Foge Ve

  • Indo-Aryans, Vol. I.