পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○>8 ( २8* छांश, २ग्न ཝs་ শ্ৰীশ্ৰী yবোড়াইচওঁী দেবীর মন্দির ও নাট বাংলা শ্ৰীশ্ৰী ৮দশভূজা দেবীর মন্দির এখনকার অপেক্ষ সমারোহের সহিত পূজাদি সম্পন্ন হইত। নিত্য সেবা হয় এরূপ দেবদেবীর কোনো মূৰ্ত্তি এখানে নাই। খ্ৰীষ্ট্র বিনোদ রায় ঠাকুরও অনেক দিনের পুরাতন। কথিত আছে, কোনে-একজন সাধু পুরুষ ইহা প্রতিষ্ঠা করেন। শুক্রবারে পূর্ণিমা হইলে তাহার পরদিন জাত হইত। এতদুপলক্ষে একটি মেলা বসিত ও লোক সমাগম হইত। গোস্বামীঘাটের ক’নেবেীর মন্দির এখানকার একটি প্রসিদ্ধ মন্দিরসমষ্টি ; নবরত্বের মন্দির নামেও ইহা অভিহিত হইয়া থাকে। এই শিবমনিয়শ্রেণীর মধ্যে স্ববৃহৎ স্ব-উচ্চ নবচুড় মন্দিরটি গঙ্গাবক্ষ হইতে অতি সুন্দর দেখায়। ইহা ১৮-৮ খঃ অব্দে স্থবিখ্যাত দেবীচরণ সরকারমহাশয়ের কনিষ্ঠ ভ্রাতা বৈদ্যনাথ সরকার মহাশয়ের বাল-বিধবা স্ত্রী গৌরমণি দ্বাণীর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হইয়া আজিও সরকার-মহাশয়ের পুণ্যময় নাম স্মরণ করাইরা দিতেছে। এই বালিকা বধূকে ক’নেবে বলিত, এই কারণে উহাকে ক’নেবেীর মন্দির বলিয়া থাকে । তাহার প্রতিষ্ঠিত কোনে দেবদেবীর মুৰ্ত্তি এক্ষণে আর ইহার মধ্যে নাই। এখানে প্রথম দ্বাদশ শিবমন্দির এবং মধ্যের বৃহৎ দ্বিতল মন্দিরটি ছিল। এই মধ্যমন্দির দেখিতে কতকটা রথাকৃতি, উচ্চে ৫• ফুট অপেক্ষাও অধিক । তেলিনীপাড়ার শ্ৰীশ্ৰী অন্নপূর্ণার মন্দির ভিন্ন এরূপ দ্বিতীয় মন্দির বোধ হয় নিকটে আর কোথাও নাই। ত্রয়োদশ মন্দিরের মধ্যে একটি বহু দিবস গত হইল গঙ্গাগর্ভে বিলীন হইয়াছে ; এবং সাতটি সরকার-মহাশয়দের নিকট হইতে হস্তান্তরিত হইবার পর সিদ্ধেশ্বর কোঙার-নামক এক ব্যক্তির দ্বারা ভাঙ্গিয় ফেলা হয়। এক্ষণে পাঁচটি মাত্র আছে। শেষোক্ত ব্যক্তির নিকট হইতে বন্ধকী সুত্রে ছহাবীপচন্দ্র ঘোষ পরে এই সম্পত্তির অধিকারী হন এবং প্রায় সতের বৎসর পূর্বে ৮৫০ টাকা মূল্যে শ্ৰীযুত নরসিংহ বাবাজী নামক রামাং বৈষ্ণব সম্প্রদায়ভুক্ত স্থানীয় এক বৈষ্ণবকে ইহা বিক্রয় করেন । তিনি চাদ সংগ্ৰহ করিয়া, বিশেষ চেষ্টায় কোনো সদুদেহু হৃদয়ে লইয়া ইহার সংস্কার সাধন করেন, কিন্তু সৰ্ব্বনিয়ম্ভার ইচ্ছা অপ্তরূপ । শেষে এক হাজার টাকা সেলামিতে বাৎসরিক বার টাকা খাজনীয় কতিপয় সৰ্ত্তে ‘প্রবর্তক’ মজবকে মেীরসি লেখাপড়া করিয়া দেন। ১৩৩৯ সালের অক্ষয় তৃতীয়াৰ দিন উক্ত সজোর দ্বারা প্রধান মন্দির-মধ্যে স্ববর্ণমণ্ডিত ঔকার-জঙ্কিত রঞ্জত-ঘট