পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○>b" প্রবাসী—ফাল্গুন, ১৩৩১ [ २8* खान, २व्र थ७ বক্তৃত। প্রভৃতির ব্যবস্থা ছিল। ভগবতাচাৰ্য স্বৰ্গীয় উপেন্দ্রনাথ গোস্বামী মহাশয় ইহার আচাৰ্য্য ছিলেন । এই হরিসভার সহিত একটি দাতব্য চিকিৎসালয় ছিল । শরৎচন্দ্র পালের উদ্যোগেই ইহ প্রধানতঃ স্বট হইয়াছিল। হাটখোলার সাধারণ ইরিসভা ও পঞ্চপুষ্করিণী সায়রন্থ হরিলীলা সম্বোধনী সভা (১) এ1ং ইtলবাগান ও বাগবাজারের হরিসভার নাম এই প্রসঙ্গে উল্লেথযোগ্য । পুরাতন গির্জার কবাট, ইহাতে ১৭২৯ খৃঃ খোদিত আছে মুসলমানদের মসজিদ মুসলমানদের মসজিদগুলির মধ্যে যতদূর জানা গিয়াছে, কাটাপুকুর পল্লীস্থ সানপুকুর নামক ধাগান মধ্যস্থিত মসজিদটি সৰ্ব্বাপেক্ষা পুরাতন । উহা ১১২২ সালে আমামু ওস্তাগর মহক্কম সাহেব দ্বার প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। আমাকু ওস্তাগর একজন মহাপুরুষ বলিয়া খ্যাত ছিলেন। র্তাহীর দানশীলতা ও পরোপকারিভার কথা ঐ অঞ্চলের বহু লোক বিদিত छitछ्रेन ! ஒ মোল্ল হাজির বাগানের মসজিদ দুইটিও বহু পুরাতন এবং বর্তমানে ঐ স্থানের বড় মসজিদটির মতন আকারে বৃহৎ কুসংস্কৃত মসজিদ এখানে অল্প আছে। মোল্ল হাজি নামক একজন ধনী ব্যবসাধার অস্তত্ব হইতে এখানে আসিয়া বাস করিয়াছিলেন । এক ব্ৰাহ্মণের নিকট হইতে মসৃজিদৃ করিবার জন্ত জমি লইয়। অনুমানিক ১১৫৬ সালে প্রথম মসজিদটি নিৰ্বাণ করাইয় প্রতিষ্ঠা করেন। অপরটি সেখ মনিরুদ্দীন ও খবীক্লদ্দীন স্বার সম্ভবতঃ ১২২৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। অপুত্ৰক হাজি সাহেব মৃত্যুকালে এই দুই ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত করিয়া যান। দিনেমার ডাঙ্গায় পাটকলের নিকট মসজিদ বাগানে যে দুইটি বৃহৎ মসজিদ আছে উহা চাদখানসাম নামক এক ধৰ্ম্মপ্রাণ মুসলমানের দ্বারা অনুনি দেড়শত বৎসর পূর্বে প্রতিষ্ঠিত হয়। উক্ত মহাত্মা গোম্বলপাড়ার গঙ্গাতীরে একটি স্নালের ঘাট নিৰ্ম্মাণ করাইয় দিয়াছিলেন। উহাকে আজিও লোকে চাদ খানসামীর ঘাট বলিয়া থাকে । - (>) প্রজাবন্ধু, •s નો リy為 সাল थाछात्र गल्लो८ठ डध्रयाग्न भन्छिन्-झ्डूहेप्प्लग्न यठिछैठाग्न नाम अत्मक চেষ্টা করিয়াও জানিতে পারি নাই। এগুলিকে দেখিলে অত্যন্ত প্রাচীন पछिद्र! दूश्व याग्न । পদ্মপুকুর সায়রের বদামঙ্গলার ভগ্ন মসজিদটি ১১৮১ সালে সেখসান্‌ ওস্ত:গর 1ময় নামক একজন ধৰ্ম্মক মুসলমানের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়। BBB BSBB BBB BBB BBS BB BB DS DD DBBB BBBS ছিলেন। অধুনা উহা ভূত্তলশায়ী হইতে চলিয়াছে, কিন্তু দেখিলে বোধ হয় একসময় উহার আকার স্ববৃহৎ ছিল । কাটাপুকুর পল্লীতে পপিপার্থে যে আর-একটি মসজিদ এখনও পথিকের দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়া থাকে, উহ। একজন তৎপল্লীবাসিনী ধৰ্ম্মপ্রাণ মহীয়সী রমণীর দ্বারা শতাধিক বৎসর পূৰ্ব্বে প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল । তিনি একজন সামান্ত ধাত্রী ছিলেন, তাহারই কষ্টকরূ অর্থ দ্বারা ইহ! নিৰ্ব্বিত হইয়াছিল। বেনে পুকুরের মসজিদও প্রায় একশত বৎসর পূৰ্ব্বে সেথ বাড়োয়ার নামক এক ব্যক্তির দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। পত্রিপাড়ার মসজিদটি স্থানীয় মুসলমানদের চেষ্টায় প্রায় ৪-৫ বৎসর পূর্বের্ণ টাদা করিয়া নিৰ্ম্মিত হয়। সালামৎ কোচম্যান নামক একব্যক্তি এজস্ব বিনা মূল্যে জমিখণ্ড প্রদান করেন । উর্দ বাজারের মসজিদটিও আধুনিক। সেগ হামাকু নামক একজন মুসলমান দ্বারা ১২৮০ সালে ইহু। প্রতিষ্ঠিত হয় । তিনি উহার ধ্যয়নির্বাহাথ অনেক জমি ও অন্ত আয়ের সম্পত্তি দান করিয়| সেখ ইঞ্জিী অব দ্রাল স্বরতি মিয়াকে মসজিদের মোতায়াল্পী এবং সেখ হাজী আবদুল লতিফ মিল্লা ওরফে সেখ হাজি রাখাল মিয়, সেথ হtঞ্জী আসরথ মিয়া, সেখজন মহম্মদ মিয়া ও সেথ সাখী ওস্তাগর মিয়াকে তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত করিয়া যান । উৰ্দবাজারে কুঠির মাঠের পূৰ্ব্বে ও উত্তরে আর দুইটি মসজিদ আছে, উহার মধ্যে পূৰ্ব্বদিকেয়টি সেখপির মামক এক ব্যক্তির দ্বারা ৩৫ বৎসর পূৰ্ব্বে এবং উত্তরদিকেরটি হাজি আসয়খ আলির দ্বার ১৩১৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় । উক্ত সকল ভিন্ন স্থানে-স্থানে আরও কতিপয় মসজিদ ও দরগা আছে। খৃষ্টান উপাসন-মন্দির প্রাচীন কাল হইতেই এখানে খৃষ্টানদের উপাসন-মন্দির আছে। ফরাগীদের আগমনের পর উহার অলেঙ্গ। নামক যে দুর্গ নির্মাণ করেন প্রথম সেন্ট লুই (Naint l.ouis) গির্জা তাহার প্রাচীর-মধ্যে অবস্থিত ছিল বলিয়া বহু পুস্তকে উল্লেখ পাওয়া যায় । ( ১ ) উহীর ধ্বংসের পর দুর্গের দক্ষিণে বর্তমান গির্জার উত্তরে ভূপ্লে কলেজের সীমার মধ্যে পুরাতন লবণ ও আফিংয়ের গোল যে বাটতে ছিল এবং পরে যে বাটতে সেন্টমেরি নামক বিদ্যালয়ের কঙক অংশ ছিল ঐ বাট ১৭৬২ খ্রীঃ আব্দ হইতে গির্জারূপে ব্যবহৃত হয়। দুর্গের সীমার মধ্যে জেসুইট ও রোম্যান ক্যাথলিক্ গির্জা এবং হিন্দু কেরানী ও চাকরদের জঙ্ক সামান্ত ভাবের হিন্দু মন্দিরও ছিল বলিয়া জানা যায়। (২) দুর্গ-মধ্যে যে গির্জা ছিল, সম্ভবতঃ সেই গির্জাতেই জেনির—যিনি উত্তরকালে জোন বেগম ( Joanna Higum ) নামে খ্যাত ছিলেন—সহিত দুয়ের বিবাহ হইয়াছিল। দুপ্লের তখন বয়স ৪৩ বৎসর। (3) Bengal : Past and Present. Vol. II. or Three Frenchmen in Bengal. (*) Throo Frenchmen in Bengal.