পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আন-মন আনুমন গো, আনুমন, তোমার কাছে আমার বাণীর গীখন-খানি গাব না। বাৰ্ত্ত আমার ব্যর্থ হবে, b. - সত্য আমার বুঝবে কবে ? তোমারে মন জানব না, আন মন গে৷ আনু-মন । লগ্ন যদি হয় অনুকুল মেনমধুর সাঝে, নয়ন তোমার মগ্ন যখন স্নান গগন-মাঝে, গুঞ্জনিব শাস্তম্বরের সান্থন, আল-মন গো, আনু-মন ৷ জনশূন্ত ভটের পানে ফিবে হাসের দল ; স্বচ্ছ নদীর জল শূন্তে-চেয়ে রইবে পেতে কান বুকের তলে শুনবে বলে’ গ্ৰহতারার গান ; বেণুশাখার অন্তরালে অস্তপারের রবি ক্লান্ত আলোয় একে যাবে শেষ বিদায়ের ছবি,— ছনো গাথা বাণী তখন পড়ব তোমার কানে মন্দ মৃদুল তানে : ঝিল্লি যেমন শালের বনে নিদ্র-লীরব রাতে অন্ধকারের বরণমালার একটান স্বর গাখে। একলা তোমার বিজন প্রাণের প্রাঙ্গণে প্রাস্তে বসে একমনে একে যাব আমার গানের আলপনা, - আল-মন গে, আনমনা ৷ (বিচিত্র, ১৮ই মাধ, ১৩৩১) ঐ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯ অক্টোবর ১৯২৪ ষ্টীমার এণ্ডিস্ ছবির পরখ চিত্রকরের আঁকা একটি বস্তুর ছবি ও ফোটোগ্রাফে তোলা সেই বস্তুর ছবিতে তফাৎ অনেকটা । চিত্রকরের আঁকা ছবিতে বস্তুটির রূপ ছাড়া চিত্রকরের সেই বস্তুটি দর্শনে আনন্দের যে-উপলদ্ধি হয়েছিল, বিশেষ করে তারই রূপ দেখি। ফোটোতে সেই বস্তুর জড়রূপ দেখি, কিন্তু জানন্দের মূৰ্ত্তি দেখি না । বগৃতে পারা যায়, যখন স্বভাবের জড়রূপ দেখে আনন্দ হয়, তখন তারই হুবহু নকলেও (কোটো) আনন্দের উদ্রেক হ’তে পারে, কিন্তু নাও হ’তে পারে--কারণ একটি বস্তু দেখে কোনো ব্যক্তির রসের উদ্ৰেক হ’ল না, আর-একজন কবির মন মেতে উঠল । Ե-Հած օ কিন্তু চিত্রকরের চিত্রে একটি বিশিষ্ট রসের উল্লেকের প্রয়াস थांद्राश् । BBS BBB BB BSB BBBB BBBB D DDDBB BBBB S BBDDDD ऋडेिrठ छूर्छि छभ९ व्षां८छ्, १कsि दांश्रिब्रब्र रुख छ१९, यशृ5ि अप्नाछ१९ ।। বাহিরের জগৎ চন্দ্র, স্বৰ্য্য, নক্ষত্র পৃথিবী যাবতীয় পদার্থ নিয়ে, আর মনেজগৎ আমাদের রসাদি নিয়ে । 身 এই মনোজগতের আনন্দকে প্রকাশ করতে গিয়ে ৬৪ কলার উৎপত্তি মামুখ করেচে। কেহ গান গেয়ে, কেছ নেচে, কেহ এ কে, কেহু গ'ড়ে, নানাভাবে আনন্দের রূপকে সকলের সামুনে ধবৃবে তারই জম্ভ ব্যাকুল হচ্চে । এই ব্যাকুলতাকে অস্তের নিকট প্রকাশ করার প্রয়োজন কি ? আনন্দ প্রকাশ চায়। আলো জ্বললেই প্রকাশ হবে, ফুলের সৌরভ থাকূলেই ছড়িয়ে পড়বে, অন্যের প্রয়োজন থাকু বা না থাকৃ। এখন কথা উঠবে চিত্রকরের ছবিতে বস্তু-বিশেষের রূপও রয়েছে, আর চিত্রকরের আনন্দের অভিব্যক্তিও রয়েছে-এ কি-রকম করে" হবে ? এই কথা বোঝাতে গেলে technique বা অঙ্কনরীতি-সম্বন্ধে কিছু वल एथॉदश्चक । চিত্র বিশ্লেষণ করলে, এই কয়টা জিনিষ পাওয়া যায়।—প্রথম চিত্রक्य्बन्न भन, पिठोव्र ८ष-पख निप्ञ क्लिष्बम अकन श्रिक्र, छ्डौब्र र्याकूबाब्र সাজসরঞ্জাম। মনের কথা বলার অাগে চোখকে দেখা যা । মন চক্ষুযন্ত্রের সাহায্যে যাবতীয় পদার্থ দেখে । কেবলমাত্র চক্ষু কোনো জিনিষ দেখে না, একথা সকলের জানা আছে । চক্ষু-ইঞ্জিয়ের ভিতর দিয়ে মন কত-রকমে দেখে । যখন অন্যমনস্ক থাকি, তখন সামূনে জিনিষ থাকা সত্ত্বেও আমরা দেখতে পাই না ; কখনো তার অংশ মাত্র দেখি। আবার কোনো সময় জিনিষকে তার চাইতেও বেশী করে দেখি । যেমন প্রকাগু ঝুরিওয়াল এক বটগাছ দেখলাম, দেখেই মনে হ’ল যেন জটাজুটধারী সন্ন্যাসী। এখানে বটগাছের সঙ্গে সন্ন্যাসীর রূপের কতক অংশ জুড়ে দেওয়া হ’ল । কখনো আবার এক বস্তুকে অন্ত বন্ড বলে মনে করেছি ; যেমন সৰ্পে রজ্জ্বভ্রম—এৰখা ত সকলেই জানে। অনেকে প্রাচ্য চিত্রকলা পদ্ধতিতে real perspective পান না । কিন্তু real perspective জিনিষটি জ্যামিতি-শাস্ত্রের ভিতরেই আছে। অামার ata: **i-:it: fúRt: perspective, mental perspective gişt zită fFE HA I (শান্তিনিকেতন, পৌষ ১৩৩১) শ্ৰী নন্দলাল বস্থ আনাতোল ফ্রাস মানুষের চিত্তবৃত্তি ও হৃদয়াবেগের সস্থিত মানুষের বিচারবুদ্ধি, জ্ঞান ও প্রসঙ্গতি-বোধের দ্বন্দ্বের ইতিহাসই সভ্যতার ইতিহাস । মানুষের চিন্তাশক্তি তাঁহাকে সামাজিক শিক্ষা বিশ্বাস সংস্কার রুচি প্রভৃতির প্রতি অন্ধভাবে আসক্ত হইতে বরাবরই বাধা দেয়। সভ্যতার উষাকাল হইতে আজ পর্য্যন্ত মানুষের বিচারবুদ্ধি ধীরে-ধীরে অগ্রসর হইয়া আসিতেছে।