পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

W26 o ইহা সম্যৰূপ্রকারে সমর্থ। তবে শেষোক্ত ক্ষেত্রে তামাকপত্রের কাখ সমধিক কাৰ্য্যকরী। हांग्रजांचांग नह८ब्र cझtशग्न छब्रांजक &थांझूठीय-कांप्ल छैख छांखjब्र সাহেব মিউনিসিপ্যালিটি ও পুলিসের সাহায্যে প্লেগছুষ্ট পল্লীর ৪২ খানি বাড়ীর ঘরের মেঝের তামাক রাখিয়া ৰহলোকের প্রাণরক্ষা করিয়াছিলেন। তিনি প্রথমতঃ প্রত্যেক বাড়ীতে ইঙ্গুরের গর্তগুলির অনুসন্ধান করিয়া छत्रप्श ठांबांक-कुfनिक" कब्र७, इंडेक ७ ठूश्वृकौब बांब मूष चादक করিয়া দেন। পরে প্রতি ঘরের মেকে (ম্যাটিং করার স্থায়) তামাকপত্রের দ্বারা আচ্ছাদিত করেন। পাছে পাতাগুলি ক্রমশঃ গুৰু ও চূর্ণ হইয়া যায়, এজন্ত প্রতিদিন একবার করিয়া উহাতে জলসেচন করা হইত। প্রবাসী—ফাঙ্কন, ১৩৩১ [२8-१ ७ाश, २ं ॰अ cभांजकू७ नश्रब्र cभ्रंप्नब tगोब्रांज़ा छै*हिठ हरेरण ७श्झन्डांप्त .আর-একবার ভাষাকের শক্তি পরীক্ষা করা হইয়াছিল। তথা বতৰগুলি প্লেগছুষ্ট গৃহ জনপূত করিয়া তন্মধ্যে এক-একটি “গিলিপিগ (Guinea-pig) ছাড়িয়া দেওয়া হয়। ঐ গিলিপিগগুলি শীঘ্রই প্লেগ-রোগে প্রাণত্যাগ করিলে, সমস্ত ঘরের মেঝে উত্তমরূপে তামাকপত্রাচ্ছাদিত कब्रिग्न श्रृंनब्रांइ 4क-4काँ: “निनिनिर्ण” ठशांग्न झांझिब्रां cनeब्रां इहेब्रांझ्णि ! tनं८षांख्ठजिब्र ब्राक्षा ४१क$e cझं★ब्रांtर्ण थांबांड झब्र नहेि । (স্বাস্থ্য-সমাচার) ঐ স্বরেন্দ্রনাথ ভট্টাচাৰ্য্য অগ্নি বৈশ্বানর ঐ মোহিতলাল মজুমদার ( ঋগ্বেদ-অমুসরণে ) বিশ্বনরের বন্ধু যে তুমি, তাই নাম তব বৈশ্বানর, তুমি অমৰ্ত্তা, মর্ত্যের সাথে বাস করে। তবু নিরস্তর! নিত্য তোমার জন্ম নূতন ! অরণি তোমারে প্রসব করে— ও গো প্রমন্থ ! প্রসবি’ তোমায় মাতা-পিতা যে গো পুড়িয়া মরে ! তুমি হিরণ্যদন্ত! তোমার পিঙ্গল জটা! পৃষ্ঠ নীল! তব অদ্ভূত জন্ম স্মরিয়া বিস্মিত মোরা মরণশীল। তুমি যবিষ্ঠ, দেব-কনিষ্ঠ—চির-নবজাত সদ্য-যুবা! যজ্ঞসারথি, সোমগোপা তুমি, তুমি মৃতাহারী ভরণু বা । ঋষিদের ঋষি তুমি যে অস্থর, পুরোধা যে তুমি অশেষ-মেধা! তুমি হুতাশন, অপাদশীর্ষ ! প্রণমি তোমারে হে জাতবেদা! ওগো গৃহপতি ! গৃহের অতিথি ! ওগো দেবদূত ! হব্যবহ! মৃত দারু-দেহে অমৃত-অগ্নি —কেমনে বা তুমি লুকা'য়ে রহ ! ওগো জল-ভ্ৰাণ ! বৃষসম পুনঃ লালিত যে তুমি জলেরি কোলে ! তুমি জলচর লোহিত হংস —জলে জালাময় পক্ষ দোলে ! শ্বেনসম তুমি আকাশে বিহর, মহীপরে তুমি ক্রুদ্ধ অহি! বিশ্বতোমুখ ! ওগো বরেণ্য ! তুমি যে পাৰক — श्राज्रक प्रश्'ि ! উদয় হও গো উজ্জল রথে, বিদ্যুৎ-বিভা হিরন্ময় ! ও গো তেজস্বী! নিয়ে এস তব অরুণবর্ণ অশ্বচয় । হোতা সপে তোমা ইন্ধন নব—গ্রহণ করে গো এই সমিধ! মর্ত্যের জ্ঞাতি ! অমৃত-বন্ধু ! প্রণমি তোমারে বিশ্ববিদ! আকাশে কৃশানু, বাতাসে অশনি, মর্ত্যে অগ্নি-বৈশ্বানর ! মহা-অরণ্য-দহন মূৰ্ত্তি স্মরি গো তোমার ভয়ঙ্কর! শতগৰীযুত পুঙ্গব যেন বেগে বাহিরাও বনের পথে, অম্বরে ধায় ধূম-কদম্ব-কেতু সে তোমার মরুং-রথে ! চৌদিকে ওড়ে উষ্কার মালা, নব তৃণরাশি লয় সে গ্রাসি’। পাখীরা শাখায় ভয়ে মূরছায়, পশুরা পলায় সহসা ত্রাসি’ ! তব ক্ষুরধার দংষ্ট্র শিখায় মেদিনীমুণ্ডে জটার ভার নিমেষে ঘুচাও —শ্নশ্রু যেমন ঘূচায় নিপুণ ক্ষৌরকার ! সিন্ধুসমান গর্জন তব, সিংহের মত হুহুঙ্কার! ওগো জালাকেশ কৃষ্ণবস্তুর্ণ ! প্রণমি তোমারে বারংবার । আদিতে আছিলে অদিতির সাথে, আকাশের নীল পদ্ম-বনে, ঘর্ষণে কার গগনে-গগনে উজলিয়া জাগো কি নিঃস্বনে ! আস্তে তোমার জ্যোতিহাস্ত, ঘোর তমিত্ৰা তুমিই হরো! নিবিড়-আঁধার নিশার ওপারে দৃষ্টি তোমার প্রেরণ করে । হে মধুজিহব ! সপ্তজিহ্বা প্রসারিয়া দাও আজি এ প্রাতে, মিশে যাক তব পিঙ্গল জটা ওই বালারুণ-রশ্মি-সাথে । শত্রু মোদের নিপাত করো গো ! বর দাও দেব ! ४ि नां७ ।। আর কৃপা করে কবিরেতোমার—মন্ত্র শোধন করিয়া নাও ! ecशं बिछग्रा ! बिलिथ ! बिउष्ट्र ! ওগো গৃহ-ভাল্প – রাজি-রবি ! পরমাত্মীয় ! প্ৰসীদ হে সখা –জুহ ভরি’ এই দিলাম হৰি।