পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] खेछ्चब्र, जबखि - (tiथांटन ४षब्रांजा ●थत्रलिङ श्णि ), আভীর, আর্জুনায়ম, ভগল, ভর্গ, ভোজ, ব্রাহ্মগুপ্ত, ব্ৰাক্ষণক, বুলি, চিকূকলিনিকায়, দক্ষিণময়, দামনি, স্বাওকী, গাদ্ধার, মৌচুকায়নক, গোপালব, জালমানি, জানকি, কাক, কাম্বোজ, কপট, কঠ, কেরলপুত, কৌণ্ডিবৃষ, কোণ্ডোপরথ, কৌষ্টকি, কোলিয়, ক্ষত্ৰিয়, ক্ষুদ্রক, কুকুর, কুণিন্দ, কুরু, লিচ্ছবি, মদ্র, মহারাজ, মালব, মল্ল, মেণ্ডিনিকায়, মোরিয়, মুচুকৰ্ণ, নাভক ও নাভ পংক্তি, নেপাল স্বৈরাজ্য, নাইস, পর্শ্ব, পতল, পাঞ্চাল, পিতিনিক, প্রাজ্জ্বল, প্রস্থল, পুলিন্দ, পুষ্যমিত্র, রাজন্ত, রাষ্ট্রক, সাত্বং, শাক্য, শালঙ্কায়ন, সনকানীক, সতিয়পুত, শয়ও, শাপিত্তি-নিকায়, সৌভূতি, শিবি, স্বরাষ্ট্র, শূদ্র, ত্ৰিগৰ্ত্ত, উত্তরকুরু, উত্তরমদ্র, উৎসব-সঙ্কেত, বসাতি, বামরথ, বিদেহ, বুজি, বৃক, বৃষ্ণি, যৌধেয়, ঘোন | * 岷江 সৰ্ব্বসমেত ইহাদেবু সংখ্যা একাশি । ইহাদের মধ্যে অনেকগুলি ক্ষুদ্র সাধারণতন্ত্র ছিল, কিন্তু বড় রাষ্ট্রও অনেকগুলি ছিল। ইহাদের শাসনবিধি বা কন্সটিটিউগুন নানারকমের ছিল। বস্তুত: পুরাকালে পৃথিবীর অন্তত্ব যত-রকম সাধারণতন্ত্রের বর্ণনা ও উল্লেখ ইতিহাসে দেখিতে পাওয়া যায়, ভারতবর্ষে সে-সবরকম ছাড়া আরও নূতনতরও কিছু ছিল দেখা যায়। রাজা ও সম্রাট র্যাহারা ছিলেন, সকল অঞ্চলে ও সকল যুগে তাহীদের শাসনপ্রণালীও একরকম ছিল না। রাজতন্ত্র ও শাসনবিধিসকলের মধ্যেও খুব বৈচিত্র্য ছিল। এই কারণে মনে হয়, যে, ভারতবর্ষের ভবিষ্যৎ কন্সটিটিউশুনের খসড়া প্রস্তুত করিবার জন্য ভারতীয় প্রাচীন শাসনবিধিগুলি জানিলে হয়ত আধুনিক রাষ্ট্রনীতি বিজ্ঞানের ও নানাবিধ শাসনপ্রণালীর বর্ণনার বহি পড়িবার পরিশ্রম অনেকটা বঁচিয়া যাইবে । আধুনিক রাষ্ট্রনীতিবিজ্ঞান ও আধুনিক নানা শাসনপ্রণালী-সম্বন্ধে জ্ঞান থাকা অনাবশুক বলিতেছি না। তাহা নিশ্চয়ই আবশ্বক। কারণ কালক্রমে সকল জিনিষেরই উন্নতির সম্ভাবনা আছে ; এবং পৃথিবীর আধুনিক অবস্থার জন্য যাহা দরকার, পুরাকালেই তাহার উপযোগী সমুদয় ব্যবস্থা হইয়৷ বিবিধ প্রসঙ্গ-বলে নারী-নিৰ্য্যাতন ৬৯৫ ब्रिश्णि, देश जस्त्रव नरश्। क्खि, चाभब्रा ईश्थन श्रत्नक বিষয়ে স্বদেশ অপেক্ষা বিদেশের কথা অধিক পড়িয়া থাকি, এক্ষেত্রে তাহা বাঞ্ছনীয় নহে। মোগল শাসন-প্রণালীর ধেরূপ বর্ণনা অধ্যাপক যন্ত্রনাথ সরকার তাহার তদ্বিষয়ক ইংরেজী বহিতে করিয়াছেন, তাহাও এসময় পাঠ করা উচিত। বঙ্গে নারী-নিৰ্য্যাতন শাসক ও অন্যবিধ বিদেশীদের দোষ দেখাইরা কিছু লিখিলে তাহাতে দেশের লোকদের বিরাগভাজন হইতে হয় না ; রাজনৈতিক স্বাধীনতা লাভের পক্ষে কিছু লিখিলেও দেশের লোকদের বিরাগ উৎপন্ন হয় না । কিন্তু দেশের লোকদের দৈাষ দেখাইয়া কিছু লিখিলে তাহাতে দেশবাসীদিগের অপ্রিয় হইতে হয়। এরূপ কিছু লিখিতে আমাদেরও ভাল লাগে না। কিন্তু কৰ্ত্তব্য বোধে লিখিতে হয় । আমরা পূৰ্ব্বে একাধিক বার দেখাইয়াছিলাম, যে, পাশ্চাত্য দেশসকলে নারী অপেক্ষা পুরুষদের মধ্যেই আত্মহত্যার প্রাদুর্ভাব বেশী, কিন্তু ভারতবর্ষে পুরুষ অপেক্ষ নারীদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রচলন অধিক এবং ভারতবর্ষের সকল প্রদেশের চেয়ে বাংলা দেশের স্ত্রীলোকদের মধ্যে আত্মঘাতিনীর সংখ্যা অধিকতম। কেরোলিন তৈলে সাড়ী ভিজাইয় তাহাতে আগুন লুগাইয়া বাংলা ভিন্ন অন্য কোন প্রদেশ বা দেশের স্ত্রীলোকের আত্মহত্যা করে বলিয়া অবগত নহি। ইহা হইতে এই অকুমান হয়, যে, বাংলা দেশে স্ত্রীলোকদের জীবন বড় দুঃখময়, এবং সেই দুঃখ সহ করিয়া তাহার সহিত সংগ্রাম করিবার ও তাহার উপর জয়ী হইবার মত শিক্ষা, মানসিক শক্তি ও দৃঢ়তা সাধারণতঃ বাঙালী স্ত্রীলোকদের নাই ; এবং এরূপ সংগ্রামে বাঙালী পুরুষেরা সাধারণতঃ তাহদের সাহায্য করেন না। বঙ্গে নারী-নির্ধ্যাতন ঘরে ও বাহিরে উভয়ত্রই হইয় থাকে। অন্তঃপুরে বালিকা ও তরুণী বধু ও বিধবাদের উপর যে-সব অত্যাচার হয়, তাঙ্গর অতি অল্প