পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সখী ৷ ” . BSYS LgA SBBBS BBB D DDYYS D DDBEDS পরমানন্দ লাভ করিয়া অবস্থান করে, তেমনি এই পুরুষ শয়ন করিয়া থাকে । যেমন উর্ণনাভি নিজ শরীরস্থ স্বত্র দ্বারা উর্জে গমন করে, যেমন অগ্নির বিস্ফুলিঙ্গসমূহ চতুৰ্দ্দিকে নির্গত ट्ध्न, এইগুকার এই আত্মা হইতে সমুদায় প্রাণ, সমুদায় লোক, সমুদায় দেবতা, সমুদায় ভূত, নির্গত হয়। ‘गडाश गडाभ्' अर्थां९ मtउाब्र जउ-झेशहे ७झे ञांच्चांद्र खे°निर्षन् (अर्था९ ७श् नाभ ब1 ७श् उस ) । প্রাণসমূহই সত্য এবং এই আত্মা সেই প্রাণসমূহের و ج - هدا لا 1 جة ** رق2T সংক্ষেপে ইহার ব্যাখ্যা করা যাইতেছে। বালাকির ব্রহ্ম জগতে আধিদৈবিক, আধিভৌতিক এবং আধ্যাত্মিক বহু বস্তু রহিয়াছে। বালাকি বিশ্বাস করিতেন, ইহাদিগের প্রত্যেকেরই এক অধিপুরুষ আছেন । তিনি এইপ্রকার বহু অধিপুরুষের নাম করিয়া প্রত্যেককেই ব্ৰহ্ম বলিয়া বর্ণনা করিয়াছেন। অজাতশত্রুর মত অজাতশত্রু বলেন—এইসমুদায় ভিন্ন-ভিন্ন বস্তুর ভিন্নভিন্ন অধিপুরুষ রহিয়াছে—ইহা সত্য এবং ইহাও সত্য ষে ইহাদিগকুে ভিন্ন-ভিন্নভাবে উপাসনা করা যায় এবং এই উপাসনা দ্বাৰা পার্থিব কল্যাণও সাধিত হয় । কিন্তু ইহার কেহই ব্ৰহ্ম নহেন। আত্মাই ব্ৰহ্ম অজাতশত্রুর মতে আত্মাই ব্ৰহ্ম। মানবদেহেই এই আত্মা বৰ্ত্তমান । হৃদয়ের অভ্যন্তরস্থ আকাশে এই আত্মা বাস করেন। এখানে যে আত্মার কথা বলা হইল, সাধারণতঃ ইহাকে মানবাত্মা বলা হয়। আত্মা একই, ইহার জাতিভেদ নাই। কেহ ইহাকে বলেন জীবাত্মা, কেহ বলেন পরমাত্ম। কিন্তু উপনিষদের ঋষিগণ এপ্রকার কোনো ভেদ করেন না । তঁrহাদিগের নিকটে ইনি আত্মাই। शवृशुिव्र अवशग्न हेलिग्नांनि ७ई यांझां८ड विजौन श्छ । অজাতশত্রুর ব্রহ্মবাদ ৭৩৩ আবার মানব মূখন জাগ্রত হয়, তখন এই আত্মা হইতে । সমুদায় ইন্দ্রিয়, সমুদায় লোক, সমুদায় দেবতা এবং সমুদায় । ভূত নির্গত হয়। বালাকি যে-সমুদায় পুরুষের কথা বলিয়াছেন— তাহারাও এই আত্মা হইতে উৎপন্ন হইয়াছে। জগৎ সত্য অজাতশত্রু আর-একটি কথা বলিয়াছেন। তাহার প্রতি প্রণিধান করা আবশ্বক। যাজ্ঞবল্ক্যের ব্রহ্মবযুদেষ্ট জগতের স্থান নাই। কিন্তু অজাতশত্রুর মতে এই জগৎও সত্য । তিনি বলেন এ জগৎ সত্য কিন্তু ব্ৰহ্ম সত্যের সত্য (সত্যস্ত সত্যম্) । এ-জগৎ সত্য’—ঠিক এ ভাষা অজাতশত্রু ব্যবহার করেন নাই। র্তাহার ভাষা “প্রাপ্তাঃ বৈ সভ্যমূ—অর্থাৎ “প্রাণসমূহ নিশ্চয়ই সত্য ।” প্রাণ সমূহ অর্থ ‘ইন্দ্ৰিয়সমূহু’। অজাতশত্রু ইন্দ্ৰিয়সমূহকে ‘সত্যম্’ বলিতেছেন। ইন্দ্ৰিয়সমূহকে সত্য বলায় দেহুমন, ইন্দ্রি ব্যাপার, ইন্দ্রিয়ের বিষয় ইত্যাদি সমুদায়কেই সত্য বলা হইল। অর্থাৎ আমরা যাহাকে জগৎ বলি, অজাতশত্রুর মতে সেই জগৎ সত্য । অন্তভাবেও এই সিদ্ধাস্তে উপনীত হওয়া যায়। অজাতশত্রু বলিয়াছেন—”এই আত্মা ইষ্টতে প্রাণসমূহ, লোকসমূহ, দেবতাসমূহ, এবং ভূতসমূহ নিৰ্গত হয়। এস্থলে চরি শ্রেণীর বস্তর কথা বলা হইল—( ১ ) প্রাণ, ( ২ ) লোক, ৩ ) দেবতা এবং ( s ) ভূত। ইহার সকলেই আত্মা হইতে উৎপন্ন এবং আত্মার সহিত ইহাদিগের সকলের সম্পর্ক একই প্রকার । এই চারি শ্রেণীর বঙ্কর মধ্যে এক-শ্রেণীর বস্তুই সত্য, আর অপর তিন শ্রেণীর বস্তু অসত্য, এপ্রকার বলা অজাতশত্রুর কখনই অভিপ্রায় হইতে পারে না । তিনি একটিকে সত্য বলিয়াই বুঝাইতেছেন—অপরগুলিও সত্য। স্বতরাং বলা যাইতে পারে, অজাতশত্রুর মতে এজগৎ সত্য। ব্ৰহ্ম এই জগদরূপী সত্য বস্তুর সত্য অর্থাৎ তিনি সত্যস, সত্যম্ । অজাতশত্রুর মত আলোচনা করিয়া আমরা এইসমুদায় সিদ্ধান্তে উপনীত হুইতেছি – (১) আত্মাই ব্ৰহ্ম।