পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ግes سكس. বাংলার প্রণে স্পন্দন জাগায় না। এইরূপে চীনদেশ এবং তিব্ব ত সম্বন্ধে তত্ত্ব উদঘাটন বোধ হয় কোনো পাশ্চাত্য জাতির জন্ম অপেক্ষা করিয়েছে । ইতিহাসের গতি যে বিষয়ের অতি ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ, সেই ভূগোল বিষয়ে বাংলা ভাষায় প্রায় কোনো আলোচনাই হয় না। পাশ্চাত্য দেশের লোকেরা অনিশ্চিত যাত্রায় বাহর হুইয়া আমেরিকা আবিষ্কার করিলেন, প্রাচ্য দেশে আসিবার জলপথ খু’জয়া বাহির কfংলেন । শতাব্দীর পর শভাৰী অভিযান করিয়া চিরহিমাবৃত উত্তর এবং দক্ষিণ মেরুকেন্দ্রে পতাক প্রোথিত করিলেন এবং সেইসকল ऋण* छू-डस, बाबू-डख़, थानॆी डर, शनिछ-उख इंडriनि মকল বিস্ময়ে কত তথ্য সংগ্ৰহ করিলেন । আফ্রিকার অরণ্য ভূমিতে, মধ্য এসিয়ার মরু-বক্ষে, অষ্ট্রেলিয়ার বিজন প্রাস্তরে কত পৰ্য্যটন করিলেন ; আবার আমাদের বুকের উপরে হিমালয় অ ভযানেও তাহাৰাই অগ্রসর হইয়াছেন। আর আমাদের দেশে কেহ বেলপথ ছাড়িয়া পদব্রজে দ্বাঞ্জিলিং পর্য স্তু পথটুকু গিয়া হিমালয়ের গরিমাময় শৌন্দৰ্য্য উপভোগ করিবার আকাজক্ষাও করেন কি না সন্সেঙ্গেৰ বিষয়। বিদেশীরাই আসিয়া আমাদের গঙ্গ, সিন্ধু, ব্ৰহ্মপুত্রের উৎপত্তি-স্থান খুজিয়া বাfহর করেন, আর আমাদের দেশে কেঃ একথানা নৌকা লইয়া কোনো একটা নদীর সমস্ত প্রবাহ-পথট। দেখিয়া সিবার জন্যও আগ্রহ বোধ করেন না । কাজেই আমাদের দেশে ভৌগোলিক সাহিত্যও গড়িয় উঠে না। একবার বিষয়ট লষ্টয়া আন্দোলন জাগাইয়া তুলিবার ইচ্ছা হইয়াছিল । বঙ্গীয় সাহিত্য-সম্মিলনের ঢাকার অধিবেশনে একট। ভৌগোলিক অনুসন্ধান সমিতি গঠন করিবার জন্ত একটা প্রশব উপস্থাপিত করিয়াছিলাম । বঙ্গীয় সাহিত্য-পরিবৎ বিষয়ের সারবত্তা স্বীকার করিয়াছিলেন এবং সন্মিলনীর পরবর্তী অধিবেশনে বিষয়টি আলোচনার জন্ত উপস্থাপিত কবিয়। পরে আমাকে জানাইবেন বলিয়। অশ্বিাস দিয়াfছলেন । সাহিত্য-পরিষৎ বা সন্মিলনী হইতে আমাকে ঐ বিষয়ের শেষ জবাব এ१६iञ्चs cमeष। शञ्च नाशे ; अर्था९ cमeब्रॉब्र भडन स्कूि इहेबां প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩১ জন্থসদ্ধান করিবার মতন এরূপ ধিয়াটু কল্পনা বোধ হয় এখনও । [ २8* छां★, २ग्न शंस উঠে নাই। পরে একটি প্রবন্ধ লিথিয়৷ এই বিষয়ে শিক্ষি সমাজের মনোযোগ আকর্ষণ করিবার চেষ্টাও করিয়া"ছলাম অতএব দেখ। যাইতেছে বাংলা দেশে এখনও ভৌগোলি अङ्करभृकांभ अभिडि <थडिछेfद्र नभग्न झञ्च नाझे । अथ5 बिलाc ১৮৩০ সাল হইতে রয়্যাল জিওগ্রাফিক্যাল সোসাই প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে । মৌলিকভাবে অস্থসন্ধান না করিলেও কিছু છે গোলিক সাহিত্য রচিত হইতে পারে । যাহারা দেে পৰ্য্যটন করিয়া অনুসন্ধান করিয়া ভৌগোলিক তথ্য উদঘাট করিয়াছেন, তাহদের লিখিত বিবরণ হইতে সঙ্কল করিয়৷ অম্বুবাদ করিয়াও বাংলা সাহিত্যে অনেক তথ আনয়ন করা যায় । কিন্তু এবিষয়ে ৪ বাংলা সাহিত্যে দৈন্ত অতি সাংঘাতক । উত্তর-মেরু দক্ষিণ-মেরু অভিষা বা আমেরিকা আফ্রিকা বা অষ্ট্রেলিয়া অভিযানের কথ দূরে থাকুক, হিমালয় বা স্বন্দরবন-সম্বন্ধেও বাংলা সাধিতে এপর্য্যন্ত কোনো গ্রন্থ রচিত হয় নাই । গঙ্গা ব্ৰহ্মপু ইত্যাদি নদী শুধু প্রধান নদী বলিয়া নয়, পুণ্য তীর্থ হিসাবেও ইহার দেশে অনাদিকাল হইতে পূজিত হইং অসিডেছে, কিন্তু ইহাদের মূল উৎপত্তি-স্থানের অনুসন্ধা করিতে হইলে বিদেশীয় সাহিত্যের সাহায্য গ্রহণ ছাড় উপায় নাই। ভূগোলবিদ্যা-সম্বন্ধে উদাসীনতার একট কারণ ঘটিভেtছ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্য-তালিকা হইতে ইহার নির্বাপনে । এইসব বিবেচনা কfরয় ভূগোৱ যাহাতে বিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে অবশুপাঠ্য বলিয় নিৰ্দ্ধারিত হয়, সে-সম্বন্ধে আন্দোলন করা আমার মনে হয় বঙ্গীয় সাহিত্য-পরিষদের একটা কৰ্ত্তব্য বলিয়া গণ্য হওয় উচিত। বিজ্ঞান-সম্বন্ধে স্বগীয় রামেন্দ্রম্বন্দর ত্রিবেদী মহাশয় কতকগুলি প্রবন্ধ লিথিয় রাখিয়া গিয়াছেন, ত্রযুক্ত জগদীনন্দ রায় কতকগুলি বিষয় লইয়। ক্ষুদ্র-ক্ষুদ্র প্রবন্ধ লিথিয়াছেন, ঐযুক্ত রসময় লাহা একটা বিশেষ বিষয় লইয়৷ আলোচনা করিতেছেন । কিন্তু কোনো বিষয় লইয়া ধারাবাহিকভাবে সমস্ত তথ্য সংগ্ৰহ করিয়া গ্রন্থ রচনা করিবার চেষ্ট। এপর্ষ্যস্ত দেখা যায় নাই । বাংলা দেশে কয়েক জন বিশ্ববিদ্যাত 8दख्ञानिक च्वादिफूड इद्देब्राcछ्न ; cव काब्रt१३ इफेक