পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૧૮કે প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩১ [ ২৪শ ভাগ, ২য় খণ্ড তব স্নেহরসমুধালোকে। অন্তরের প্রতিবিন্দু জননীর নয়নে বিরাজে! স্বাক্টর প্রারম্ভ হতে তান আজো তুমি নারী জীয়াইয়া রাখে তুমি শুষ্ক শীর্ণ পুরুষ-পাদপে ; অন্তরালে রয়েছ গোপনে, আঁধার মৃত্তিক হ’তে সে ত নাহি জানে সঞ্জীবনী বারি কোথা কোন অন্ধকার ভূমিবক্ষ হ’তে, লুব্ধ প্রেমে 爱 so করে জাহরণ যুগে-যুগে করিছ প্রদান। স্বটি-দিবসের সেই 願 আপন জীবনীরস-ধারা ; অন্তঃপুর অন্তরালে সহাস্য আনন রহিয়া গোপন আজো তব তেমনিরয়েছে—খুজি যবে কোথা তব কে জোগায় প্রাণের পীযুষ ! কত স্নেহ, কত ব্যথা তমনি; 형 द्रौङ् िख्वां শঙ্কা, দ্বিধা কত حياته নারীত্ব আপন, বিনিদ্ররজনী, অনাহার, দেবতা দুয়ারে শত কতু নাহি পাই দিশা—আপনারে রেখেছ ছড়ায়ে প্রার্থনা নিয়ত ংসারের পথে, আজন্ম রেখেছে তা’রে ঘেরি ! সেকি জানে কভু হায় সন্তান, সোদর, পিতা, ক্লাস্ত ও ব্যথিত জন লাগি’ 龜》 হিরে পাঠ কত ব্যথা কত শত মতে ংসারের জয়যাত্রা-পথে বাহিরে পাঠালে :खैशाशय কত শাখা-প্রশাখায় শত দিকে নিজেরে বিস্তারি জননীর! নিষ্ফল ক্ৰন্দনে দীর্ণ করি জীর্ণ বক্ষ করিতেছ দান, দেবতা চরণে শাস্তছীয় সংসার-মরুতে, তোমারে না পাই খুজি । জানায়েছে করুণ মিনতি। উল্লাসে যে ছুটে চলে গাহি তব গান— মরণ বরণে সে কি জানে প্রেয়সীর নিদারুণ বিরহ-যন্ত্রণ। মরণ অধিক, সে কি জানে ভগিনীর অশ্র ছলছল ; কত শুষ্ক শূন্য চারিদিকৃ শুধু হেরি হাস্যভাতি স্নিগ্ধ স্নেহজাল ; বিদূরিয়া এ সংসার তমঃ ; জননী, ভগিণী, প্রিয়া সৰ্ব্বদেশে সৰ্ব্বকালে নারী নমো নমো নমঃ । পল্লীসঙ্গীতে ভক্তকবি ফকির লালন সা শ্ৰী যতীন্দ্রনাথ সেন গুপ্ত বনে মানুষের চোখের আড়ালে কত ফুল ফোটে ; নিজের রঙের প্রভার সারা বনকে রাঙিয়ে তোলে, পাগল হাওয়া তার স্ববাসরাশি निtग्न निर्भनिर्णछ यांtभांमिड क८ब्र' cठांप्ल ; टrब्र *ब्र ७कनि बुछ থেকে জগতের সেই চিরন্তন প্রথানুযায়ী করলে কালের গভীর নিঃশ্বাসে ঝরে পড়ে যায়। জগতের কেউ তা’র খোজ করে না-সে আপনার সুবাস আপনিই বিলিয়ে বার। অথবা, সে জগতের কোলাহল ও লোকচক্ষু থেকে নিভৃতে একপ্রান্তে অঞ্জনিতভাবে থাকৃতেই ভালোৰালে । মামুষের মধ্যেও ঐরকম দেখা যায়। কত সাধু মহাপুরুষ লোকচক্ষুর অন্তরালে থেকে জগতের কত মহৎ কাজ করে গেছেন : ঈশ্বরপ্রেমে বিভোর হয়ে কত কঠোর সাধনা করে” গেছেন ৷ মানুষের সন্মান পৰার ইচ্ছা তারা একটুও করেননি। এমন-কি যাতে লোকে তাদের নামটি পৰ্য্যন্তও ন জানে, উীদের কৰ্ম্মপদ্ধতি মানব চক্ষুর অগোচর থাকে, তার জন্তে তার অনেকখানি সঙ্কুচিত হ’য়ে ধাকৃতেন। তারা 5न निििलि झॉन5ि. cश्धांग्न एषiब्र ८ङ्घै न! षiग्न । एत्रiब्र cछ८ङ्कब्र। সঙ্গে বেশী মেলামেশা সাধকের পক্ষে মঙ্গলজনক নয়। লোকের দেওয়া সম্মান বা ভক্তি সাধকের মনে অহং ভাব জাগাতে পারে । এটা এদের পক্ষে সমূহ ক্ষতিজনক। এছাড়া আরও অনেক-রকম ক্ষতি আছে । এইগুপ্তেই বোধ হয় তার জগতের কোলাহল থেকে নিজেকে দূরে রাখতে চান। বাঙ্গtলাদেশে এখনও অনেক সাধকের রচিত খেয়াল, টপ্ল', বৈতালিক সঙ্গীত প্রভৃতি শোনা যায়। তার মধ্যে অনেকের নামই অজ্ঞাত। ছুই-একজনের নাম ঐ গানের মধ্যে একটু-আধটু পাওয়া যায় এইমাত্র। তারা আপন-জাপন জাগড়ায় বা আস্তানায় খেকে সাধনা