পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Գc Ն প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩১ [२8न छां★, २घ्र थ७ (*) IProphot १ ईथबउँक जर्षां९ भइन्धन । (२) १ई । (७) পথ । (৪) প্রকাশ । (৫) গোপন। (৬) উপবাস । (৭) উপাসনা । (৮) পরিণামে। (৯) বন্ধু । C.

  • रे गत्रौडाँफ्रेंद्र भtषा श्रtनकसजि खांब्ररौी अक चांtछ । थांब्र 4ब्र मtषा যে সমস্ত কথা দেওয়া হয়েছে সমস্তই মুসলমানী ধর্মশাস্ত্রের।

( e.) আমি চরণ পাবো কোন দিনে ? অামি বাটে-ঘাটে পথে-পথে কাদছি তোমার জন্তে । গুরু আমার দয়াল ভারি, করলেন আমার বনচারী ७ब्रः प्रॊटनब्र विशृशं न ब्रूप्ल হাতে দিয়ে শিঞ্জে । চরণ পাবার আশে গুরু ! ফিরি তোমার দাসের দাসী (মন রে), গুরু দীনের অধম কৰূলে হাতে দিয়ে শিষ্ট্ৰণ্ড । 會 আমি ঘাটে-ঘাটে পথে-পথে ক্টাদৃচি তোমার জন্তে । এই সঙ্গীতটির ভিতর দিয়ে সাধকের ঈশ্বর-লাভের ব্যাকুলত বেশ ফুটে উঠেছে। (8) কার বাড়ীতে করে গো বসত, এবাড়ী ত তোমার না। বাড়ী করার বাঞ্ছা করে, জাগে গিয়ে মানুষ ধরে : গুরুর কাছে পাট্টা করে, অম্বুমানে রেখ না । আপন ঘরের নাই ঠিকান, বাঞ্ছা করে মন পরকে চেনা ; ফকির লালন বলে পাট্ট করে। অনুমানে হবে না । আপনাকে সংযত না করে", আত্মজ্ঞান লাভ না করে ঈশ্বর লাভেচ্ছার ধ্যান ধারণ, প্রভৃতি ভিত্তিহীন, এবং আত্মজ্ঞান লাভ করতে হ'লে সৎসঙ্গের প্রয়োজন ; ইহাই সাধক প্রকাশ করছেন। এখানে “মানুষ” অর্থে মহদ্ব্যক্তিকে বোঝাচ্ছে। কৰ্ত্তাভজার মহৎলোকদিগকে “মানুষ” বলেন । () (c. ) কোথায় হে দয়াল কাণ্ডারী। এ ভব তরঙ্গে আমার, এসে কিনারায় লীগাও তরী, _ তুমি হে করুণা-সিন্ধু, অধম জনের বন্ধু, দেও হে আমায় পদারবিন্দ যাতে তুফানে তরী ভরিতে পারি। সকcেরেই নিলে পারে, श्रांभा *ठ c5द्दल नां श्रिव्र? ? লালন বলে ইহাই ছিল । দয়াল । আমি কি তোর এতই ভারী। (t ) আমার এ ঘরকল্পায় cक विब्रांछ कब्र ? पञांभि छनभ छ८ब्र' ७कलिन७ দেখলাম ন তারে । লড়ে-চড়ে ঈশান কোণে, দেখতে পাইনে জ্বলয়নে ; হাটের কাছে ঘর ভবের হাট বাজার : ज्रांशांग्न £कÜ निल बl একটা নির্ণয় করে । সবে বলে প্রাণ পার্থী, শুনে চুপে চুপে থাকি ; (७ cन) छल कि हठां★न ক্ষিতি কি পবন : আমি ধন্থতে গেলে পাইনে তারে । আপন বরের খবর হয় না, বাঞ্ছা করে মন পরকে চেনা ফকির লালন বলে পর বলুতে পরমেশ্বর, (ও সে ) সে কেমন রূপ আমি কোন রূপেরে । ফকির লালন সার গানগুলি পুস্তিকাকারে লিখিত বা রক্ষিত হয় নাই ; সমস্তই লোকের মুখে । যারা এর গান করে, তার প্রায়ই অশিক্ষিত। সেইজন্ত উচ্চারণের অশুদ্ধতাবশতঃ অনেক গানের অনেক জায়গায় শব্দের বিকৃতি ঘটেছে, এবং কোথাও বা শম্বের বিকৃতির জঙ্ক অর্থের অনেক পরিবর্তন হয়েছে । ইহার গানগুলি বেশ আধ্যাত্মিক ভাবপূর্ণ। প্রত্যেক গানটিই যেন ভক্তির উচ্ছ,সে ভরা। লালন সার শিষের মধ্যে একজন শিষ্যের নাম ছিল তিমু। তিমুই বোধ হয় তার শিষ্যগণের ভিতর প্রধান ছিলেন । র্তাদেরই রচিত কোনো-কোনো ভণিতার মধ্যে ফকির লালন সী ও তিমু—এই দুইজনের নামেরই উল্লেখ দেখা যায় । এই পুণ্যভূমি বাঙ্গাল দেশে এরূপ আরও কত সাধু মহাপুরুষ ঈশ্বর-প্রেমে মাতোয়াপ্ল হ’য়ে কঠোর সাধন করে” গেছেন, তার ইয়ত্ত নেই। তার নিজেকে লোক-সমাজে প্রকাশ করেননি : তাই উীদের নাম ক্রিয়াকলাপ প্রভৃতি চিরদিনের জন্ত গুপ্ত রয়ে গেছে। আমাদেরও এমৃনি দুর্ভাগ্য যে আমরা তাদের বিষয় কিছুই জানতে ইচ্ছা বা চেষ্টা করিনে। এই শ্রেণীর সাধকসম্প্রদায়ের বেশীর ভাগই অশিক্ষিত। অথচ তাদের চিন্তু, বাণী ও সঙ্গীত কিরূপ উচ্চ এবং অধ্যাত্মিক ভাবসম্পন্ন ও উপদেশপুর্ণ। ইহাতে মনে হয় এদের উচ্চভাবগুলি ঈশ্বরদত্ত। উচ্চাঙ্গের সাধকসম্প্রদায়ের মধ্যে র্যার আজকাল সৰ্ব্বঞ্জন-বিদিত, তাদের মধ্যে প্রায় সকলেই শিক্ষিত । ওঁীর অনেকে উচ্চস্তাবসম্পন্ন ধৰ্ম্মগ্রন্থ পড়তেন, তাদের সৎসঙ্গেরও অভাব ছিল না । কাজেই তাদের ভাবগুলি এক-রকম পরের কাছে ধার করা বলুলেও অতুক্তি হয় না। কিন্তু এইরূপ সাধারণ লোকের মধ্যে এইরূপ নিরক্ষর সাধকদেরও সেরকম কোনো স্ববিধ ছিল না । অথচ তার উচ্চভাবসম্পন্ন ঈশ্বর ভক্ত হ’য়ে গেছেন। সেইজন্তে মনে হয় এদের এই উচ্চভাব, সাধনা শক্তি সমস্তই ঈশ্বরদত্ত। .