পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] ষে সকল দেশ ভারতবর্ষে মাল রপ্তানি করিয়া থাকে, তন্মধ্যে ১৯২২২৩ সালে গ্রেটব্রিটেন শতকরা ৬০ অংশ, জার্মানী ও অংশ, জাভা, জাপান ७ भांकिंन् बूखबांबा यtठारक ७ ७ cवणजिब्रय *ठकब्र ७ जरनं मब्रुवद्रांश করিয়াছে। আর ভারতবর্ষ হইতে ঐ বৎসর গ্রেটুব্রিটেনে শতকরা ২৩ অংশ, জাপানে শতকরা ১৩ অংশ, মার্কিনে শতকরা ১১ অংশ, ফ্রান্স ও জার্মানীর প্রত্যেকে শতকরা ৪ ও বেলজিয়মে ৪ অংশ মাল রপ্তানি হইয়াছে। যুদ্ধের পূৰ্ব্বে ( ১৯১৩-১৪ সালে ভারতের আমূদ্রাণির শতকরা ৭ ও রপ্তানির ১৯ অংশ জার্শ্বানীর ছিল ) গ্রেটব্রিটেনের পরই জাৰ্ম্মানীর সহিত ভারতফুর্ধর সর্বাপেক্ষা অধিক-পরিমাণে [ আমূদ্রালি ও রপ্তানি ] বাণিজ্য চলিয়াছিল। কিন্তু গত মহাযুদ্ধের পর, রাষ্ট্রের আভ্যন্তরিক বিশৃঙ্খলতা ও জার্মান মুদ্রার মূল্যের হ্রাসবৃদ্ধিবশতঃ ভারতের বাজার হইতে তাঁহাকে একরকম বিতাড়িত হইতে হইয়াছে। গত বৎসর হইতেই জার্মানী একটু-একটু বাণিজ্য করিতে আরম্ভ করিয়াছে, কিন্তু অস্তান্ত প্রধান দেশসমূহের তুলনায় তাহ অতি কম। বিলাতী বশিৰু ভারতের বাজারে একাধিপত্য করিতে উৎস্থক হইলেও তাছাদের বন্ধু জাপান ও মার্কিনকে কিছু বলিতে পারে নাই। এই চক্ষুলজার, স্থযোগ গ্রহণ DDDS BBBBB BBmS DD BBB DBBB BBBB BBBBB পসার বিস্তৃতি করিতে কোনো কাপণ্য করে নাই । বৰ্ত্তমানে গ্রেটব্রিটেনের পরই ভারতের কঁচামাল খুব বেণী পরিমাণে ক্রয় করিয়াছে জাপান । যুদ্ধের পূৰ্ব্বে, জাপান ভারতের জমিদানির শতকরা ও অংশ সৰ্ববরাহ कब्रिब्रांश्लि ७ ब्रद्धांबेिब्र > वश* अंश्* कब्रेिब्रांझिल । গত দুই বৎসরে কোনূ-কোন দেশের সঙ্গে কি-পরিমাণে ভারতের আম্‌দানি-রপ্তানি বাণিজ্য হইয়াছে, তাহার একটা হিসাব দেওয়া গেল। "ইহা হইতে পরস্পর দেশসমূহের বাণিজ্যের হ্রাসবৃদ্ধি স্পষ্ট দেখা যাইবে । s૪૨૨-૨૭ 33శ్చిరి-శి8 আমদানি রপ্তানি ज्रोभोनि ब्ल७द्धनि লক্ষ টাকা লক্ষ টাকা লক্ষ টাকা লক্ষ টাকা গ্রেটব্রিটেন > 8 a.se ఆ&సెx ه به دفتد t") জাপান s8.8२ ৪,৯,৭• ১৩,৬৫ 8.ՀՀমার্কিণ ১৩,১৮ చిeరిరి *२,१* రి38 a छोष्ठ] ১২.৮৯ ర్సిరి 38, 8చి ৩,৬৮ জাৰ্ম্মানী >>,ws २२.¢ ● 33;"> • *, * * বেলজিয়ম ఆరిని 33,్బరి e.es جاين,ه د ¢मणांद्रव्णjां★♚ २,२२ 8, 9 २,२> 4,צר ইতালি శి, > *,5e a,ae ২,১৮৬ ফ্রাঙ্গ S,సెతి Se్ఫరిసె ২.২৩ sపెya কেনিয়া উপনিবেশ ১,১৫ trio २,७> bro আমরা যে-সকল দ্রব্য বিদেশে কাচামালরূপে রপ্তানি করি, তন্মধ্যে তুলা, পাট, তৈলবীজ, রঞ্জন-শিল্পের উদ্ভিজ্জ পদার্থ, চামুড়, লাক্ষ, চা, রবার ইত্যাদিই প্রধান । - खांबउँौब छून बांभांrमब्र वज्ञ बांनिप्छ कि शांन अषिकांब्र कब्रिब्र আছে, তাহ বোধ হয় অনেকেই হিসাব রাখেন না। আমাদের দেশজাত রপ্তানি তুলার মূল্য যাবতীর আমূদ্রানি ভুল-ভাত জব্যাদির মূল্যের অপেক্ষা অধিক। গত বৎসর অর্থাৎ ১৯২৩-২৪ সালে ভারত হইতে তুলা রপ্তানি হইয়াছিল ৯৮ কোটি টাকার এবং তাছার পরিবর্তে জমির ভারতে আমদানি করিয়াছিলাম ৭• কোটি টাকার সর্বপ্রকারের তুলनिर्द्विङ जवाॉनि । ७ठ-°ब्रिभां१ छून चांभांटमब्र ८मान छ९श्रृंद्र हeब्र সত্বেও প্রত্যেক বৎসর বিদেশ হইতে আবার জামাদিগকে তুল। আমদানি করিতে হয়। অতি আশ্চৰ্যর বিষয়, যেখানে তুলার চাষ আদে হয় ভারতের সামুদ্রিক বাণিজ্য ԳQ::» না, সেই ইংলণ্ড হইতেই এখানে বেশীর ভাগ ভুগা রপ্তানি হয়। ইহার কারণ, ইংলও ধনশালী ও বলবান। ভারতের বহির্বাণিজ্য প্রায়শঃ ইংরেজের হাতে। তাহারা তাহাজের জাপন-জাপন ব্যাঙ্কের সাহায্যে তুল-উৎপাদনকারী দেশসমূহ হইতে প্রয়োজনের অতিরিক্ত মাল কিনিয়া রাখে এবং জস্তান্ত দেশগুলিকে সেই তুগা অধিক মূল্যে কিনিতে বাধ্য করে। নিয়ের হিসাব হইতে ভারতের তুগার আমূদ্রানি ও রপ্তানির ধারা কুক। বাইবে – _ 9*९s=२३ ॐ ॐ२२-२७ 33ఇడి SB छैन, २8,8e० > *.*** שנר.אכ अांशृवांनि { লক্ষ টাকা, ৩,৪৪ ১.৭৩ २.e० छैन, e०७,४०२ ۹ هدهد ه بنا ఉn:Raరి রপ্তানি { 출 লক্ষ টাকা, ৪৩,৯৭ ,షి సెtyరిe পাট বাংলার সর্ব-প্রধান কৃষি-জাত দ্রব্য। সমগ্র ভারতবর্ষ হইতে বৎসরে যত টাকা মূল্যের পণ্য বিদেশে রপ্তানি হয়, পাটের মূল্যই তাহার প্রায় এক পঞ্চমাংশ হইবে । ১৯২৩-২৪ সালে ভারতের সমস্ত রপ্তানি প্রব্যের মূল্য ৩৬৭ কোটি টাকা : তন্মধ্যে পাটের কাচামালের মূল্য ২. কোটি ও তৈয়ারী মালের মূল্য ৪২ কোটি টাকা : এই ৬২ কোটি টাকা মোট পাটের মূল্য। ইহা ভিন্ন, এদেশে মজুত ও ব্যবহৃত পাটও ছিল ; তাহার মূল্যও কম নহে । এ-সমস্তই বাংলার ঐশ্বৰ্য্য। সমগ্র ভারতে ৩৩২টি কাচা পাটের গাইট বাধার কল আছে। ইহার অধিকাংশই বিদেশীয় কর্তৃক পরিচালিত। মোট ৩৭৬৮৭ জন মজুর দৈনিক এই কলে কাজ করে। পাট ভারত সাম্রাজ্যের কিরূপ মূল্যবান সম্পত্তি তাহা একবার দেখা যা । কলিকাতাস্থিত কলসমূহে গত তিন বৎসরে প্রতিবৎসর গড়ে প্রায় ৫ কোটি টাকা লাভ হইয়াছে। বিলাভের কলের উৎপন্ন দ্রব্যের লাভও এইরূপ ধরিলে, গড়ে বৎসরে পাটের লাভ প্রায় ১• কোটি টাকা হয় । কলে কৰ্ম্মচারীদের বেতন, দালালী কমিশন ও জঙ্গাগু খরচের বহু টাকাও বিদেশীয়দের হন্তেই যায় । তৎপরে রেল-ষ্টিমারের ভাড়া, বীমা ইত্যাদি প্রায় সবই বিদেশীঘেরা পায়। এইসব খরচের টাকার হিসাব ধরিলে প্রায় আরও ১০ কোটি টাকা পাট হইতে আদায় হয় । সুতরাং দেখা যাইতেছে, প্রায় ২• কোটি টাকা পাট হইতে বৎসরে উৎপন্ন হয়। এখন এই পাটের কারবার ভারতীয় ব্যবসারীদের হাতে থাকিলে এবং ভারতীয় ভিন্ন অপর কোনে জাতির মুলধন দ্বারা পরিচালিত না হইলে, এই ২৯ কোটি টাকা পাটের লাভ এদেশেই থাকিয়া যাইবে । গত তিন বৎসরে ভারতবর্ষ হইতে যত পাট বিদেশে রপ্তানি হুইয়াছে তাহার হিসাব – షెశి - శిశి ఫిషి శి -"శ్రీ Sషి శిశి_R8 ջiլ5 টন, ৪৬৭.৬৮৫ Чёә,әь• (কঁচামাল) to. টাকা, ১৪,৪৪ २२.¢ 3 ཕེ ཝ, ༤ ༤ সৰ্ব্ব প্রকার থলে’, {~ tstچt, 8 • • • • تاе,ва sՀ,Հե চট ইত্যাদি তৈলবীজ ভারতবর্ষের একচেটিয়া বলিলেও হয়। পৃথিবীর কুত্রাপি এরূপ নানা-প্রকারের তৈলবীজ এণ্ড অধিক-পরিমাণে উৎপন্ন হয় না বলিলেও চলে। এখানে উৎপন্ন বীজের অধিকাংশই বিদেশে রপ্ত:ণি হয় । এদেশে অতি অল্প-পরিমাণ বীর হইতে তৈল মিস্পেষিত হয় । ১৯২৩-২৪ मांtण २२,४०.१२,७s७ छैॉक यूणाब्र (»२,४०.२२० फेभ) ठणदौछ विरमर १ রপ্তানি হয়। এত অধিক-পরিমাণে তৈলবীজ রপ্তানির পরিণাম এই হয়