পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] পঞ্চশস্ত—মরণ-রশ্মির কথা గిస్తాt প্রমাণ। ছেলেবেলায় পুলিশ হওয়ার ইচ্ছা থাকিলেও বড় বয়সে সকলেই পুলিশ হয় না । পুলিসম্যানকে একটি ঘূর্ণায়মান রোলারে বসিয়-বলিয়া পিছন হইতে সামূনে আসিবার কসরৎ করিতে হয় পুলিশের কাজকে বাহিক্ষ হইতে যতটা সহজ এবং তারামপ্রদ বলির মনে হয়—কাৰ্য্যত ততথানি নয়। বরং পুলিশ বিভাগের লোকেদেব জীবন * বেণীর ভাগ সময়ই ছুঃখ কষ্ট এবং বিপদের মধ্যেই থাকে । ( ভারতবর্ষের পুলিশের কথা বলিতেছি না। ) পাক গোয়েন্দ। পুলিশ হইতে হইলে তাহার পূর্ধ্বে অনেক-কিছু কষ্টকর ব্যাপার শিক্ষা করিতে হয়। সাধারণ পুলিশ হইতে হইলেও শিক্ষার দরকার, তবে এই শিক্ষা খুব বেশী শক্ত বা দীর্ঘকাল বাপিয়া নহে । একসময় সকল দেশে ভুড়িওয়াল পুলিশম্যানের খাতির ছিল, এখন সে দিন নাই। পাৎলা ছিপছিপে কিন্তু বলিষ্ট লোকেরাই পুলিশের কাজে তাড়াতাড়ি উন্নতি লাভ করিতে পা৫ে–এবং কাজ-কর্মেও তাহার। খুব তৎপর হয় । গোয়েন্স বিভাগের পুলিশ কৰ্ম্মচারীদের কিছু-কিছু বৈজ্ঞানিক ব্যাপারও শিক্ষা করিতে হয়। আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশ বিভাগের লোক প্রস্তুত করিবার জন্ত বিশেষ শিক্ষালয় আছে। এই শিক্ষালয় হইতেই লোক বাছাই করিয়া বিশেষ-বিশেধ বিভাগে পাঠানো হয় । শিক্ষার্থীর প্রথম শিক্ষণ— শারীরিক ব্যারাম। কি-ভাবে চলিতে হয়, দাড়াইতে হয়, মাথা সোজা রাখিতে হয়, বন্দুক ধরিতে হয়, লক্ষ্যভেদ কেমন করিয়া করিতে হয়, ইত্যাদি সকল বিষয় শিক্ষা করিতে হয়। আমেরিকার প্রায় প্রত্যেক বড় সহরেই


--- -- سمی ------- سےہی ۔۔۔---سی-۔--------

গোয়েনা পুলিশের শিক্ষা আরো বেশী শক্ত, যদিও তাছার খাটুনী বেশীর ভাগ মানসিক । আঙ্গুলের ছাপ দেখিয়া দোষী ধরা, নানাপ্রকার সঙ্কেতের সাহায্যে অপরাধীর স্থিতিস্থান বাহির করা, নানাপ্রকার বাজে খবর হইতে দরকারী এবং কাজের খবর বাছি লওয়া, ইত্যাদি সকল বিবরই তাকে শিক্ষা করিতে হয় । জের করিবার পদ্ধতি, ব্যবহার দেখিয়া লোক চিনিবার উপায়-বিধি, বিখ্যাত পাক বদমায়েসদের বিশেষ বিশেষ কাৰ্য্য-ধারা এবং তাহারে চরিত্র, ইত্যাদি সকল বিষয় গোয়েন্দা পুলিশের শিক্ষার বিষয়। আজকাল নানাপ্রকার বদমায়েদী এবং চুরি বৈজ্ঞানিক-ভাবে হইতেছে। এইসকল ব্যাপার বৈজ্ঞানিকভাবে ধরিবার উপায়ও অবগুশিক্ষণীয় । বর্তমান কালে সভ্য-জগতের পুলিশদের প্রধান চেষ্টা, চুরি হইবার পরে চোর ধরা নয়—চুরি হইবার পূর্বেই চোরের সন্ধান পাওয়া এবষ্ট তাহাকে ধর । এই কাজটি করিবার জন্ত গোয়েন্দা পুলিশকে বিশেষ শক্ত অনেক-প্রকার ব্যাপার শিক্ষা করিতে হয় । ভারতবধেও পুলিশ শিক্ষালয় অtছে—সেখানেও নানা-প্রকার কুচকাওরাঞ্জ শিক্ষা দেওয়া হয় দেখিয়াছি, কিন্তু বৈজ্ঞানিকভাবে কোনো-প্রকার শিক্ষা দেওয়া হয় কি ন জানি না । তবে ভারতবর্ধের পুলিশ চুরি হইবার পূৰ্ব্বে দূরের কথা— চুরির হইবার পরেও অনেক সময় চোরের কোনো পাত্তাই পায় না . কয়েকখানি চিত্র দেওয়া হইল। এইসকল চিত্র হইতে পুলিশদের শিক্ষার কিছু-কিছু নমুনা পাওয় যাইবে । মরণ-রশ্মির কথা— একপ্রকায় আলোর আবিষ্কার হইয়াছে, এই আলো -যাহার উপর ফেলা যাইবে, তাহার স্বত্যু নিশ্চয়। এই রশ্মি ৩••• ফুট পৰ্য্যন্ত ফেল যাইলে । যাঙ্গারা এই রশ্মি নিক্ষেপ করিবে, তাহদের বিপদ আছে, কারণ কোনো প্রকারে তাহীদের দেহে এই রশ্মি একবার পড়িলে তাহীদের শিক্ষার্থ পুলিসদের ব্যয়ামাভ্যাস BBSBB BBB BBB BBBB BB gD DDD BBBS BBB BBB S gD DD B BB BBB BB BB BBBB BBBS BBBBB BBBB BBB BBB BBBB DD DD BBS BB BBDD BBBB BB BBBB BBBB BBB BBS BB BBS BBBS BBBBS BB DBB BS BBB BBB BBB BBB BBB BDDBB BB BBBB BBB BB BB दांश्रिब्र नग्न । নিক্ষেপ কহিবার সময় গরম হইবে না । চিত্রে সমস্ত ব্যপারটি