পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 eسb ছিল, সে-বিষয়ে বিশেষ মতভেদ আছে। ইতিহাস, প্রাকৃতাদি ভাষা, স্তম্ভ ও পৰ্ব্বতে খোদিত অনুশাসনাদি বিচার করিয়া ভিন্ন ভিল্প- পণ্ডিত छिम्न-छिन्न मिक्राप्खु छैvनौङ हद्देम्नtप्झन । Rhys I)avils বলেন, পালি অবন্তীর ভাষা ছিল। Franke বলেগ, ইহা উজ্জয়িণীর ভাষা । Westergart এবং Kuhn বলেন, উজ্জয়িনীর প্রচলিত প্রাকুতকেই সংস্কৃত করিয়া সাহিত্যিক পালি করা হইয়াছে। ভিন্ন ভিন্ন attà own oftul ()ldenberg as: Elward Muller & সিদ্ধাষ্ঠে উপনীত হইয়াছেন । কলিঙ্গ দেশে এই ভাষা প্রচলিত ছিল। Windisch এবং tiriorson বলেন, অশিক্ষিত লোকে মাগধী ভাষা ব্যবহার করিত ; ইহারই সাহিত্যিক ভাষা পালি। সংস্কৃত মাগধীর নাম পালি। কেহ-কেহ বলেন, “অৰ্দ্ধমাগধী হইতে পালির উৎপত্তি। koith বলেন স্বত্তপিটক ও বিনয়পিটক প্রথমে কোনো প্রাকৃত ভাষার লেখা শ্লষ্টয়াছিল। বহুপরে ইহার বর্তমান পালি সংস্করণ প্রস্তুত হয় । প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩১ [ २8* छांगं, २ञ्च ध७ কিন্তু অভিধমপিটক প্রথমেই পালিতে রচিত হইয়াছিল। ইহুদিগের মতামতের জঙ্ক নিম্নলিপিত পুস্তক দ্রষ্টব্য। পূৰ্ব্বোক্ত তিনখান পুস্তক ; forgia or Edward Mulleros of its atta gfosi, t IldenbergSI frARf*föt*a Efiivl ; Rhys DavidsAI Buddhist India or Cambridge History of India ; Rhandarkar (lonum. Essay agfe stva i tala užoj i এইসমুদায় আলোচনা করিয়া আমরা কেবল এই সিদ্ধান্ত করিতে পারি যে, যে-ভাষী মাগধী নামে পরিচিত, তাছ। বর্তমান ত্রিপিটকের उiभू| नरङ् ! পালির নাম পালি হইল কেন, ইহার মৌলিক অর্থ কি, কি প্রকারে ইহা ভাষা অর্থে প্রচলিত হইয়াছে, তাহ শাস্ত্রী-মই।- য়ের পালিপ্রকাশের প্রবেশকে বিস্তৃতভাবে বর্ণিত হইয়াছে। পাঠকগণ সেই গ্রন্থ পাঠ করুন । - মহেশচন্দ্র ঘোষ । জাতি-গঠন ও বিচার-বুদ্ধি * বিশ্বাসের কার্যকরী শক্তি প্রভূত। প্রেম ও আশার ক্ষমতাও কম নয়। কিন্তু বিশ্বাস যেন অন্ধ গোড়ামিতে পরিণত না হয় ; স্বদেশপ্রেম যেন বিদেশের প্রতি ঘৃণা আনয়ন না করে এবং আশা যেন মৃগতৃষ্ণিকার মতন নিফল স্বপ্নে পৰ্য্যবসিত না হয়। বিশ্বাস, আশা ও প্রেমের সহায়তায় মহৎ হইতে বা মহৎ কাৰ্য্য সাধন করিতে ইন্ধুেবিচারবুদ্ধির যথাযথ প্রয়োগ করা প্রয়োজন । মানুষকে ভয়াবহ অপরাধ হইতে বিরত করিতে শুধু ‘বিশ্বাস” যথেষ্ট নয়। সৰ্ব্বদেশপ্রচলিত সত্যনীতিকে উপেক্ষা করিয়া কদৰ্য্য জীবন যাপন করায় কোনো ব্যক্তি গোড়া ধাৰ্ম্মিকদিগের হস্তে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হইয়াছে বলিয়া আমাদের জানা নাই, অথচ বিভিন্ন ধৰ্ম্মমত পোষণ করার জন্য অসংখ্য লোকের এই গোড়াদিগের হস্তে মৃত্যু ঘটিয়াছে। অস্কায় কাৰ্য্য করিয়া বৰ্ত্তমান যুগে কাহারও লোষ্ট্রাঘাতে মৃত্যু হয় নাই, অথচ সেদিন আফগানিস্থানে

  • Welfarea fifts ass attan Stütztioston Nationbuilding and the Critical Spirit owth onto

ভিন্ন ধৰ্ম্মমতের জন্য একব্যক্তিকে ঐভাবে মরিতে হইল। অপবিত্র জঘন্য জীবন যাপন করিয়াও উচ্চংশসস্তৃত ব্রাহ্মণ-সস্তান অপবিত্র বলিয়া গণ্য হয় না বটে, কিন্তু লক্ষ লক্ষ লোক যথার্থ ব্রাহ্মণোচিত পবিত্র জীবন যাপন করিয়াও কুকুর-শূকরাপেক্ষাও ঘূণ্য গণ্য হইয়া লাঞ্ছিত হইতেছে। নিরীহ লোকে এই শাস্তি পাইয়াছে ধৰ্ম্মবিশ্বাসী লোকের হাতে। স্বতরাং কেবল মাত্র বিশ্বাস থাকিলেই চলিবে না ; দেখিতে হুইবে যেন আমরা ভ্রান্ত ধৰ্ম্মমতে বিশ্বাস স্থাপন না করি । বিশ্বাস করিবার ক্ষমতার সঙ্গে-সঙ্গে বিচার-বুদ্ধির অনুশীলন করাও প্রয়োজন । - জাতিগঠন-সমস্যা বহুদিন হইতে এদেশে আলোচিত হইলেও, লোকে এ-আলোচনায় বিরক্ত হয় না। ইহা ভালোই। কারণ, ভারতবর্ষের লেকের জাতি-গঠন-সমস্যা যে একটি প্রকাও সমস্যা তাহাতে সন্দেহ নাই। স্বাদেশিকতার মন্দ দিকৃটা সম্প্রতি ক্রমশঃ নিন্দিত হইতেছে। এমন-কি গোড়া দেশ-প্রেমিকরাও আন্তর্জাতিকতা বা মানবিকতাকে মৌখিক অৰ্ঘ্য