পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সম্মতির বয়স ১৮৪ খৃষ্টাৰে নারীদের সন্মতির বয়স বাড়াইবা দশ হইতে বার বৎসর করা হয়। তখন দেশে হিন্দুদের মধ্যে তুমুল আন্দোলন হইয়াছিল। ১৯২৪ সালে শ্ৰীযুক্ত ( এখন স্তার) হরি সিং গৌড় ইহা পুনৰ্ব্বার বাড়াইয়া চৌদ্ধ করিবার জঙ্ক ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় একটি আইনের খসড়া উপস্থাপিত করেন। সভ্যদের মধ্য হইতে নির্বাচিত এক কমিটির হন্তে এই বিলটি বিবেচনার জন্য অর্পিত হয়। : কমিটি সাধারণতঃ সম্মতির বয়স চোঁদ রাখিতে সম্মত আছেন, কিন্তু বিবাহিতা বালিকাদের স্বামীর সম্পর্কে উহা তেীকরিতে বলিয়াছেন । অপরিণতদেহ বালিকার শারীরিক মিলন স্বামীর সহিত হউক বা অপর কোন পুরুষের সহিতই হউক,— শারীরিক কুফল উভয়ক্ষেত্রেই সমান হইবে । স্বতরাং সম্মতির বয়স স্বামীর সম্বন্ধে কম করিবার কোন কারণ নাই। তবে ইহা অবর্ত বলা যাইতে পারে, যে, এদেশে বাল্যবিবাহ প্রচলিত থাকায় অতি অল্প বয়সে পুরুষজাতীয় ও স্ত্রীজাতীয় মানুষের স্বামীন্দ্রীরূপে একত্র বাস করিয়া থাকে ; এবং কখন-কথন, স্ত্রীর বয়স কত, তাহা স্বামীর ঠিক জানা না থাকিতেও পারে। এইজন্য কোন স্বামী প্রস্তাবিত আইন ভঙ্গ করিলে অন্ত পুরুষের চেয়ে তাহার দও কিছু লঘু করা অসঙ্গত বা অযৌক্তিক না হইতে পারে। এইরূপ লঘু দণ্ডের ব্যবস্থা হইলে, তাহ অবত আগামী দুই তিন বা জোর পাঁচ বৎসর পর্য্যন্ত রাখিয়া, পরে সকল অপরাধী পুরুষেরই শাস্তি এক করা উচিত হইবে। चाबङ्गा जयछिद्र दन्त्रण ss कब्रोब्र श्रृंकwाउँौ ७हेखछ, cय, केए। कडको अछाब्रि टिक फेब्रछिद्र जक१; किस्त्र चांगचा छेश ऋषडे गटन कब्रि ना । उोशन्त्र छहे-५क्रमी কারণের উল্লেখ করিতেছি। মাতা হইবার শারীরিক যোগ্যতা বালিকাদের চৌদ্ধ বৎসর বয়সে জন্মে না ; মানসিক যোগ্যতাত জয়েই না। নিতান্ত বালিকা বয়সে মাতা হওয়া সত্ত্বেও কতকটা शौर्षखौदौ नाडीब्र छूहे-फाब्रिüी नृहेख, किश ७ङ्गभ মাতার দুই চারিজন কতকটা বিখ্যাত ও অপেক্ষাকৃত দীর্ঘজীবী সন্তানের দৃষ্টান্ত পাওয়া যাইতে পারে। কিন্তু এইরূপ দৃষ্টান্ত দ্বারা বাল্য-মাতৃত্বের ফলাফল নিৰ্ধারিত হইতে পারে না । সমুদয় জাতির মধ্যে জননীদের জীবনের দৈর্ঘ্য ও স্বাস্থ্য এবং সস্তানদের দুর্বলতা সবলতা ও দীর্ঘজীবিতার দ্বারা বাল্য-মাতৃত্বের ফলাফল বিবেচিত হইবে। আমাদের দেশে পনর (১৪) বৎসরের ও তাহার কাছাকাছি বয়সের নারীদের মৃত্যুর হার, স্বাস্থ্য-সম্বন্ধীয় রিপোর্টে হঠাৎ খুব বেণী দেখা যায়। বাল্য-মাতৃত্ব এই বৃদ্ধির কারণ। দারিদ্র্য ব্যাধি এবং বাসগৃহের, গ্রাম ও নগরের এবং দেশের অস্বাস্থ্যকর অবস্থা প্রভৃতি মৃত্যুর অন্য যে-সকল কারণ আছে, তাহা সকল বয়সের এবং পুরুষ ও স্ত্রী উভয়জাতীয় মানুষের পক্ষে সমভাবে - বিদ্যমান ; কেবল বাল্য-মাতৃত্ব পনর ( ১৫ ) ও তাহার কাছাকাছি বয়সের বালিকাদের মৃত্যুর একটি অনন্তসাধারণ ও বিশেষ কারণ। এইজন্ত উহাই তাহাদের মধ্যে মৃত্যুর হার-বুদ্ধির কারণ বলিয়া নিৰ্ধারিত হইয়াছে। এই ভয়ানক অবস্থা দূর করিতে হইলে বাল্য-মাতৃত্ব নিবারণ করা আবশ্যক। তাহার জন্ত দুইপ্রকার উপায়ু অবলম্বিত হওয়া উচিত। প্রথম, বাল্য-বিবাহ নিবারণ। অনেকে মনে করেন ও বলেন, ধে, বালিকাদের বিবাহ অল্পবয়সে দিলেও যদি তাহাদিগকে বেশী বয়সে শ্বশুরবাড়ী পাঠানো যায় এবং তৎপূৰ্ব্বে তাহাদের পত্নী-জীবন जांब्रख बांशप्ऊ न श्छ cग-निरक नृष्टि ब्राथी श्छ, उांश হইলে বাল্য-মাতৃত্ব নিবারিত হইতে পারে। কিন্তু