পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ههنا झुfछ: डाश' श्वॆ न, ऐश अंडाक cयष शरेrउtइ । বা লিকা ইলেও, चर्षिकोष्ण श्रण पायौब्र! बूबक . বা প্রৌঢ় হওয়ায়, শাস্ত্রীয় আচারও অনেক স্থলে পালিত श्ब नl। ७हेछछ बाजा-विबांश्हें बक कब्र शङ्कांब्र । দ্বিতীয় উপায়, আইনে সম্মতির বয়স বৃদ্ধি। সমাজ যদি নিজহিতাহিত-সম্বন্ধে সচেতন এবং কৰ্ত্তব্য-পালন সম্বন্ধে সমর্থ থাকিত, তাহা হইলে আইনের প্রয়োজন হইত না। কিন্তু সমাজের অবস্থা বুঝিয়া আইন করা আবশ্যক মনে করি । আইনে এইরূপ ধরিয়া লওয়া হইয়াছে, যে, একুশ বৎসর বয়স হইবার আগে মানুষ নিজের সম্পত্তির দানবিক্রয়াদি কোন ব্যবস্থা করিবার মত বুদ্ধির পরিপক্কতা লাভ করে না। কিন্তু বর্তমান আইনে ধরিয়া লওয়া হইয়াঁছে, যে, কাহাকেও নিজের দেহ সমর্পণ করিবার ফলাফল বুঝিবার উপযুক্ত বুদ্ধির পরিপক্কতা বার ( ১২ ) বৎসরের বালিকারও জন্মিয় থাকে! ইহা অপেক্ষা শোচনীয় সিদ্ধান্ত কি হইতে পারে ? নারীর দেহের সহিত কোন সম্পত্তির তুলনাই হইতে পারে না। দেহের সহিত তাহার মনের আত্মার সর্ববিধ কল্যাণ জড়িত। এইহেতু সম্মতির বয়স ১৪ ( চোঁদ ) হইলেও কমই হইবে, বেশী হইবে না। আমাদের বিবেচনায় সম্মতির বয়স স্বামীর পক্ষে আঠার এবং অন্য পুরুষের পক্ষে একুশ হওয়া উচিত। নূ্যনকল্পে এখন উহা সকল পুরুষের পক্ষেই চৌদ্দ থাকিতে পারে। কিন্তু পাঁচ বৎসর পরে উহা সংশোধন করিয়া আমাদের প্রস্তাব-মত ১৮ ও २s कब्रौं रूप्6या । কিছু দিন পূৰ্ব্বে মিশর দেশে বিবাহিত জীবনে পত্নীর সম্মতির বয়স ষোল ( ১৬ ) করা হইয়াছে। • পাপ-ব্যবসায়ে নিযুক্ত করিবার জন্য কেহ নারী ংগ্ৰহাদি করিলে, আইন-অমুসারে তাহার দও হয়। অপরাধী ব্যক্তি, আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য যদি বলে, যে, এইরূপ সংগ্রহে নারীর সন্মতি ছিল, তাহা হইলে তাহাকে দেখাইতে হইবে, যে, নারীর বয়স নূনকল্পে আঠার (১৮) হইয়াছে—গত বৎসর ভারতবর্ষীয় ব্যবস্থাপক সভা বয়সের এই নিম্ন সীমা গ্রহণ করিয়াছেন। স্বতরাং আলোচ্যমান [२8* छांग, २ग्न थe আইনেও পরপুরুষের পক্ষে নারীর সন্মতির बश्न जfठेॉब्र (১৮) করিতে ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভার সভ্যদের কোন আপত্তি হওয়া উচিত নহে। রেলের তৃতীয় শ্রেণীর যাত্রী রেলের প্রথম, দ্বিতীয় ও মধ্যম শ্রেণীর ভাড়া কম্ৰিয়াছে, কিন্তু তৃতীয় শ্রেণীর ভাড়া কমে নাই কেন, তাহার কারণ নির্দেশ করিতে গিয়া ভারত গবষ্মেন্টের বাণিজ্যসচিব তার চালর্স ইন্‌স দেখাইয়াছেন, যে, প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর ভাড়া বৃদ্ধি করায় ঐ-ঐ শ্রেণীর যাত্রীর সংখ্যা এবুং ভাড়া হইতে প্রাপ্ত মোট আয় কমিয়া গিয়াছিল, কিন্তু ভাড়া বৃদ্ধি সত্বেও তৃতীয় শ্রেণীর যাত্রী বাড়িয়াছে এবং মোট আয়ও বাড়িয়াছে। এই কারণে প্রথম, দ্বিতীয় ও মধ্যম শ্রেণীর ভাড়া কমিয়াছে, কিন্তু তৃতীয় শ্রেণীর ভাড়া কমানো হয় নাই। অর্থাৎ বাধিয়া মারিলে যাহারা সহ করতে অধ্য হয়, তাহাদের কষ্টের লাঘব করিবার প্রয়োজন নাই। বাণিজ্যসচিব যে-কৈফিয়ৎ দিয়াছেন, তাহার মধ্যে অনেক খুঁত আছে। ভাড়া বৃদ্ধি করায় প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর যাত্রী ও আয় কমিয়া যাওয়ার অনেক কারণ আছে। ঐ-ঐ শ্রেণীতে সম্পন্ন লোকেরা” ভ্রমণ করিয়া থাকেন। র্তাহীদের ভ্রমণ সখের ও প্রয়োজনের, দুই রকমের। ভাড়া বৃদ্ধি করায় তাহারা সখের ভ্রমণ কিছু কমাইয় ফেলিয়াছিলেন, ইহা সহজেই বুঝা যায়। তা ছাড়া, প্রথম শ্রেণীর নীচে আছে দ্বিতীয় শ্রেণী, দ্বিতীয় শ্রেণীর নীচে আছে মধ্যম শ্রেণী, মধ্যম শ্রেণীর নীচে আছে তৃতীয় শ্রেণী ; কিন্তু তৃতীয় শ্রেণীর নীচে চতুর্থ শ্রেণী নাই। এই কারণে উচ্চতর শ্রেণীগুলির ভাড়া বৃদ্ধি হওয়ায়, ঐসব শ্রেণীর যেসকল যাত্রী প্রয়োজনবশতঃ ভ্ৰমণ করিতে বাধ্য হইয়াছিলেন, তাহাদেরও কেহ-কেহ নিম্নতর বা নিম্নতম শ্রেণীতে ভ্রমণ করিয়া থাকিবেন। ভজন্ত উপরের শ্রেণীর গাড়ীগুলিতে যাত্রী কমিয়া তৃতীয় শ্রেণীর যাত্রীর সংখ্যাপুষ্টি হইয়াছিল। কিন্তু তৃতীয় শ্রেণীর নীচে অন্ত কোন শ্রেণী না থাকায় এবং তৃতীয় শ্রেণীর যাত্রীদের ভ্রমণ কোনো কোন স্থলে সখের ভ্রমণ না হইয়া সকল স্থলেই প্রয়োজনের ভ্রমণ