পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] বিবিধ প্রসঙ্গ—“প্রবাসী ও মডান রিভিয়ু” bులిసి ७द९ छण८गछटनब्र थांण-चांनिब्र बना cवना ७ ८कांछैि . ७७ जक श्ब्रां८छ् । बांश इहेरङ यूनक श्ञ व इहेरङ পারে, সেইরূপ কাজের জন্ত দেনা বাড়িয়া ৪৫২ কোটি হইতে ৫৭৬ কোটি হইয়াছে, অর্থাৎ উহা শতকরা ৩৬ বাড়িয়াছে ; কিন্তু যাহা হইতে মুনফা হয় না, সেইরূপ দেন,২৬ কোটি ৪৮ লক্ষ হইতে ২৪৩ কোটি ৫২ লক্ষ হইছে, অর্থাৎ শতকরা ৮••এরও অধিক বাড়িয়াছে। যুদ্ধের জন্তই হউক বা রেলের জন্তই হউক, যত দেনা হইয়াছে, সবগুলিই সাক্ষাৎ বা পরোক্ষভাবে ইংরেজের প্রভুত্ব ও সাম্রাজ্য রক্ষা ও বৃদ্ধি এবং বাণিজ্য ও খাদ্য वृकिब्र छछ «थषांनड: कब्र रुहेबां८छ् । जांशबत्रिरूखां८व তাহাতে দেশের লোকদের ইষ্টানিষ্টও হইয়াছে। কিন্তু সাক্ষাৎভাবে এবং কেবলমাত্র ভারতীয় লোকদের স্ববিধ ও মঙ্গলের জন্য এই হাজার কোটি টাকা ঋণের জন্ত কয় কোটি বা কয় লক্ষ, রা কয় হাজার, বা অন্ততঃ কয় শত টাকা ঋণ ভারত-সরকার করিয়াছেন তাহা জানি না। পাঠকদের মধ্যে কেহ বানিলে প্রমাণসহ অনুগ্রহপূর্বক জানাইবেন। রাষ্ট্ৰীয় পরিষদ সমগ্র ভারতের জন্ত আইন করিবার নিমিত্ত ও অন্যান্য রাষ্ট্রীয় কার্ধ্যের নিমিত্ত দুটি সভা আছে। তাহার একটি ব্যবস্থাপক সভা, অন্তটি কৌদিল অভ ষ্টেট বা রাষ্ট্রীয় পরিষদ। ইংলণ্ডে যেমন হাউস অব লর্ডসের প্রধান কাজ হাউস অব কমন্সের কাজে ও অভিপ্রায়ে বাধা দেওয়া, তেমনি এদেশী রাষ্ট্রীয় পরিষদের ও প্রধান কাজ ব্যবস্থাপক সভার নির্ধারণ উন্টাইয়া দিয়া নিজেদের স্বাতন্ত্র্য ও কৃতিত্বের বিজয়-নিশান উডতীন করা! নতুবা আরস্থল যেমন পক্ষী নহে, আমাদের কৌন্সিল অব ষ্টেটুও তেমনি হাউস অব লডর্ম নহে । সম্প্রতি ব্যবস্থাপক সভায় ঐযুক্ত ক্ষিতীশচন্দ্র নিয়োগী একটা বিল মঞ্জুর করাইয়াছিলেন, যে, রেলওয়েতে ইউরোপীয়, তথাকথিত ইউরোপীয় বা অন্ত-কোন জাতিবর্ণের লোকদের জন্য আলাদা রিজার্ড গাড়ী থাকিবে না। রাষ্ট্রীয় সভাতেও তাহ পাস হইলে পাকা হইয়া যাইত ; কিন্তু উক্ত সভা তাহ নাকচ করিয়াছেন। ভারতবর্ষে দমন ও নিগ্রহের কাজ “ভাল” করিয়া চালাইবার জন্ত বিস্তর আইন আছে। স্তার হরি সিং গৌড় তাহার কতকগুলা রদ করিবার জন্ত ব্যবস্থাপক সভায় একটা বিল পাস করান। রাষ্ট্ৰীয় সভাতেও তাহ পাস হইলে তবে বিলট আইনে পরিণত হইত। কিন্তু আমাদের “অভিজাত”সভা তাহা মঞ্জুর করেন নাই । এক-প্রকারের বাত আছে, যাহাকে ইংরেজীতে গাউটু বলে। পল্লীগ্রামের কোন একজন অল্প-শিক্ষিত ধনী লোক শুনিয়াছিলেন, যে, বিলাভের লর্ডদের কাহারোকাহারো পানাহারের আধিক্য ও অন্তান্ত কারণে ঐ পীড়া হয়। “সৌভাগ্য"-ক্রমে আমাদের পাড়াগেয়ে ধনীটিরও ঐ গাউটু-নামক পীড়া হইল। তিনি যখন শয্যাশায়ী থাকিতেন, তখন কেহ দেখিতে আসিয়া যদি কি হইয়াছে জিজ্ঞাসা করিত, তাহা হইলে তিনি বলিতেন, “ঐ ষে গে, ঐ গোট না কি বলে, যা বিলেতের নড়দের হয়।” - “গেট” হওয়াটা যেমন ঐ ধনী ব্যক্তিবিলাতের “নড়”দের সমশ্রেণীস্থ হইবার একটা লক্ষণ মনে করিয়াছিলেন, আমাদের কৌন্সিল অভ ষ্টেটের সভ্যেরাও বোধ হয় তেমনি রাজনৈতিক স্বাণুতা ও পঙ্গুতা লড়দের সমকক্ষ হইবার একটা দাবি বলিয়া মনে-মনে ধাৰ্য্য করিয়াছেন । “প্রবাসী” \G মডান রিভিয়ু” বাংলাদেশের অনেকের মনে এইরূপ ধারণ এখনও আছে, যে, “প্রবাসী” ও “মভানু রিভিয়ু" একই জিনিষের বাংলা ও ইংরেজী সংস্করণ মাত্র । এইজন্য অনেক বাঙালী “মডান রিভিয়ু পড়া অনাবশ্বক মনে করেন। অবশ্য যাহারা উহা পড়িবার অযোগ্য মনে করেন, তাহাদিগকে কিছু বলা আমাদের উদ্দেশ্য নহে। কিন্তু র্যাহারা মনে করেন, “প্রবাসী* পড়িলেই "মডান রিভিয়ু পড়া হইল, তাহাদের ভ্রম দূর করা আমরা আবণ্ডক মনে করি । একই প্রবন্ধ ও ছবি উভয় মাসিকপত্রেই আল্প-পরিমাণে থাকে বটে ; কিন্তু প্রধানতঃ এই দুটি মাসিক স্বতন্ত্র, একটি পড়িলে অন্তটি পড়ার কাজ হয় না। “মভান রিভিয়ুতে”দেশী ও বিদেশী