به هدية. উপায়ও তাহারা পরোক্ষভাবে দেখাইয়াছেন। বিজ্ঞাপন । কেবল যে খবরের কাগজে দেওয়া যায়, তাহী নহে। .ডিরেক্টরী দেখিয়া ও অন্ত উপায় যাহাঁদের কোন বিশেষ একটা জিনিষ কিনিবার সম্ভাবনা আছে, এরূপ. লোককে পোষ্টকার্ড ও চিঠি দ্বারা সাক্ষাৎভাবে ঐ জিনিষের বিজ্ঞাপন পাঠানো যাইতে পারে। মুদ্রণ ব্যবসায়ীরা এইপ্রকারে বিজ্ঞাপন-প্রেরণের সমর্থণ করিয়া শীঘ্রই হাজারহাজার পুস্তিকা বিতরণ করিবেন । যদি ডাকমাণ্ডল কম করা হয়, তাহা হইলে বিলাতের সকল-রকম জিনিষের ব্যবসাদারের তাহাদের বিজ্ঞাপন সাক্ষাৎভাবে সাম্রাজ্যের সৰ্ব্বত্র হাজার-হাজার লোককে পাঠাইয়া ব্যবসা বাড়াইতে পারিবেন। তাহাতে ডাক-মাণ্ডলের আয় বাড়িবে, এবং অস্ত ব্যবসার আয় বাড়ায় ইম্কম ট্যাক্স, প্রভৃতি বেশী পাওয়া যুইবে । আমাদের দেশেও সাক্ষাৎভাবে বিজ্ঞাপন-প্রেরণের রীতি অল্প-পরিমাণে প্রচলিত আছে। ডাক-মাশুল কমিলে উহার প্রচলন বিস্তার লাভ করিতে পারে এবং বিলাতে তাহার ফল বৃেন্ধপ হইবার সম্ভাবনা, কিয়ৎপরিমাণে এদেশেও তাহা হইবার সম্ভাবনা । কিন্তু আiমরা এদেশে ডাক-মাশুল হ্রাস করিবার অন্য নুনি কারণ অাছে মনে করি । বিলাত অপেক্ষ এদেশ অনেক রেহী গরীব, ধনের তুলনা করিলে বিলাতে চিঠির মাগুর্গইদি জুই আনা হয়, তাহা হইলে এদেশে এক-পয়সা করিলেও যথেষ্ট সস্তী হইবে না। কিন্তু আমরা চিঠির মাণ্ডল পূৰ্ব্ববং ছপয়সা, পোষ্টকার্ডের মাশুল পূৰ্ব্ববৎ এক পয়সা, এবং পুস্তকাদি ডাকে পাঠাইবার মাশুল পূৰ্ব্ববৎ প্রতি দশ তোলায় দুই পয়সা করিতে বলিতেছি। পুস্তকের মাশুর্গ দ্বিগুণ করায় শিক্ষা ও জ্ঞান বিস্তারের উপর ট্যাক্স, বসানো হইয়াছে । পোষ্টকার্ড ও চিঠির মাশুল দ্বিগুণ করায় আগে যত কাড ও চিঠি ডাকে যাইত, এখন তত যায় না । ইহাতে বুঝা যাইতেছে, যে, গরীব লোকে ইচ্ছা ও প্রয়োজন-সত্ত্বেও কখন-কখন চিঠি লিখিতে পারিতেছে না। আমরা নিজে দেখ্রিয়াছি, আগে আত্মীয় বন্ধুবান্ধবকে ব্যক্তিগত চিঠি যত সহজে ও সংখ্যায় যত লিখিতাম, এখন তত সহজে ও সংখ্যায় তৃত লিখি না, দ্বিধ বোধ করি। বৈষয়িক চিঠিও পূৰ্ব্বাপেক্ষ কম লিখি । সব ভ্যালু-পেয়েবল প্যাকেট আজকাল রেজিটরী জুরিতে হয়, মনিঅৰ্ডারের কমিশনও দুই আনার কম নাই, বরি মণ্ডলও দ্বিগুণ হইয়াছে। এইজন্য মফঃস্বলের কেহ কলিকাতা হইতে একটি চারি পয়সার বহি ভালুপেয়েবল ভাঙ্গে জানাইতে চাহিলে তাহার খরচ হয় ছয় আনা । প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩১ - , [ २8* छांग, २ग्न थें७ ষঙ্গি তিনি চিঠির খামের মধ্যে ডাকটিকিট পাঠাইয়া চা’ পয়সার বহি আনান, তাহা হইলেও মূনৰূল্পে দশ পয় খরচ হয় । তাহাতে আবার ডাকটিকিট সহ খামটি পুস্ত বিক্রেতার হস্তগত হুইবে কি না, সে-সন্দেহ থাকে। ডাক:মাণ্ডল কমাইয়া আগেকার মত করিলে পোষ্টকা চিঠি, পুস্তকের প্যাকেট প্রভৃতি অনেক বেশী-পরিমা ভাকে যাইবে । সেইজন্য মাশুল কমাইলেও ডাঃ বিভাগের আয় দুই-এক বৎসরের মধ্যে যথেষ্ট হই স্বাসিবে, তদ্ভিন্ন ইহাতে লোকের স্থবিধা হইবে, বাৰু বাড়িবে, শিক্ষাবিস্তার ও জ্ঞানবিস্তার হইবে এবং মোীে উপর ব্যক্তিগত, সামাজিক, সাৰ্ব্বজনিক ও বৈষয়িক সংব এখনকার চেয়ে সহজে অধিকতর লোকে পাওয় অলক্ষিতভাবে দেশ অগ্রসর হইবে । জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর আধুনিক কালে বাংলা দেশে স্বাদেশিকতার প্রঃ যুগে যাহারা ইহার স্বত্রপাত করেন, তাহীদের একত্ত মহামনা অগ্রণী পরলোক গমন করিয়াছেন—আহমানি ৭৫ বৎসর বয়সে রাচীতে জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশ:ে মৃত্যু হইয়াছে। রবীন্দ্রনাথের “জীবনস্মৃতি”র “স্বদেশিকতা” শীর্ষ অধ্যায়ে জ্যোতিরিন্দ্রনাথের স্বাদেশিকতার কিছু বৃত্ত লিখিত আছে। তাহার পুনরাবৃত্তি অনাবশ্যক। কেৰ গোড়ার কয়ে ক ছত্র উদ্ধ ত করি । “জ্যোতিদীদার উদ্যোগে আমাদের একটি সভা হইয়াছিল, বৃদ্ধ র নারায়ণ বাবু ছিলেন তাহার সভাপতি । ইহা স্বাদেশিকের সন্ম কলিকাতার এক গলির মধ্যে এক পোড়ো বাড়ীতে সেই সভা বসি সেই সভার সমস্ত অমুষ্ঠান রহস্তে অাৰুত ছিল । বস্তুত তাহার মধ্যে গোপনীয়তাটাই একমাত্র ভয়ঙ্কর ছিল ।” অতঃপর এই গোপনীয় সভার আরও কিছু বর্ণ করিয়া রবি-বাবু লিখিভেছেন –
- ভারতবর্ষের একটা সৰ্ব্বজনীন পরিচ্ছদ কি হইতে পায়ে এই সী জ্যোতিদাদা তাহার নানা-প্রকারের নমুনা উপস্থিত করিতে জ করিলেন। খুডিট কৰ্ম্মক্ষেত্রের উপযোগী নহে অথচ পায়জ্ঞাঃ বিজাতীয়, এইজস্ব তিনি এমন একটা আপোৰ করিবার চেষ্টা কল্পি যেটাতে ধুতিও ক্ষুণ্ণ হইল, পায়জামাও প্রসন্ন হইল না। অর্থাৎ f পায়জামার উপর একখণ্ড কাপড় পাট কৰিয়া একটা স্বতন্ত্র কৃত্রিম স্ন কোচ জুড়িয়া দিলেন। সোলার টুপির সঙ্গে পাগড়ির সঙ্গে মি করিয়া এমন একটা পদাৰ্থ তৈরি হইল যেটাকে অত্যন্ত উৎসাহী লোt শিরোভূষণ বলিয়া গণ্য করিতে পারে না। এইরূপ সৰ্ব্বজনীন পোষা নমুনা সৰ্ব্বজনে গ্রহণ করিবার পূর্বেই একূল নিজে ব্যবহার কা श्रृंiब्रl cश cन ८लां८कब्र गांश नटश् ॥ cखTांडिमांक्ष जझांन वषटन ७ई क *ब्रिव्रां अश्वTांtझब्र &थश्वब्र यांप्लांटक शांऍौcख निब्रl ऐfrछन-जांकौब्र
