পাতা:প্রবাসী (চতুর্বিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৪১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

©ፃe. ●धबानी-बांशांछ, > මෘථා) [ ২৪শ ভাগ, ১ম খণ্ড কতক্ষণ কাদল। তার পর কি জানি কেন উঠে পাকা চুলের উপর ঘোমটা দিয়ে চলল দেখা করতে। ভুলে’ গিয়েছিল বোধ হয় যে সব চুল সাদা হয়ে গেছে, ধাত কটার অর্ধেক পড়ে গেছে, রাঙা মুখ মেছেতায় কালী হ’য়ে গেছে, ননীর মত নরম গড়ন প্যাকাটির মত পাকিয়ে গেছে । এসব মনে থাকলে হয়ত যেত না। অভিলাষের সামূনে গিয়ে হেসে দাড়াতেই সে আগুনের মত জলে উঠে বললে, “এত দিনেও হয়নি ? তুমি আবার কি বলতে এসেছ রাজুলী ? যামিনীকে এখুনি পাঠিয়ে দাও।” ঘুরে পড়তে পড়তে যামিনী সামূলে নিলে । তার পর ছুটে ঘরে চলে গেল । অনেক কেঁদে কেটে চিঠি লিখে পাঠিয়ে দিলে— “আমার দাসীকে কাল তোমার ওখানে পাঠাবো । ঠিকানা রেখে যাও । তার পর সময় মত আমি এক দিন যাব ; সেখানে গিয়েই যা করবার করা যাবে। আমাকে সম্প্রদান করুবারও কেউ নেই, আমি নিজেই নিজের ব্যবস্থা করব। তোমাকে ত অনেক ডেকেও পাইনি, এক বার ডাকৃতেই আমি যাব ভাবছ কি করে ? দাসী আপাতত ঘর সংসার গুছিয়ে রাখুক গিয়ে ।” এবারেও অভিলাষকে ফিরে যেতে হ’ল । তার পর দিন লুকিয়ে যামিনী ঘর ছেড়ে বেরিয়ে পড়ল। দাসী হয়ে এসে সেই ঘর-সংসার গোছালে, সেবা যত্বও করলে, কিন্তু পাগলা অভিলাষ এততেও তাকে চিনতে পারলে না। শেষে উদ্ধকার এক রাত্রে সাজসজ্জা করে সে গেল নিজের পরিচয় নিজেই দিতে। তার কথার স্বর শুনেই অভিলাষ চমকে উঠল । ষামিনী বুঝল শুধু ওইটুকুই তার চিনবার মত আছে। দুঃখে তার চোখ ফেটে কান্না বেরিয়ে এল। ঠিক করলে এমুখের পরিচয় আর দেবে না । তার পর অন্ধকারে দেখার কড়ারে আজ কত দিন ধরে রোজ রাত্রে তাদের কথাবাৰ্ত্তা হয়। পাগল বোঝে না যে, সে যামিনী মরে গেছে ; তাকেই সে রোজ ফিরে’ চায় ; কিন্তু কে এনে দেবে তাকে ? সেই অঙ্গরার রূপবন্দনা কানে শুনে কার প্রাণ ওঠে ওই মড়-মূৰ্ত্তিকে সে বলে’ পরিচয় দিতে ; প্রতিরাত্রে যারা এসক কথা শোনে আর শোনায় তারা কেউ ত কাউকে দেখে না, তাই মনে হয় পৃথিবীতে এমনি যে দিন আর ফেরানো যায় না; অন্ধকারের ঢাকা দিয়ে শরীরটাকে ভুলে যেন তাকে ফিরে’ পাওয়া সম্ভব । কিন্তু দিনের আলোয় একথা ভেবে সাম্ভুনা পাওয়৷ বড় শক্ত, তাই যামিনী এখনও যখন-তখন কান্না চাপতে ইপিয়ে ওঠে। চেচিয়ে কাদবারও তার জো নেই, কারণ গলার স্বরেই তাকে চেনা যায় ” হরিহর বলিল, “কোথায় সে যামিনী, আমায় একবার দেখাও না।” দাসী মান হাসি হাসিয়া বলীরেখাঙ্কিত মুখ তুলিয়া বলিল, “এই যে।” সারারাত মুমু রোগীর সঙ্গে যুঝিয়া সকালে হরিহর চটের ইঞ্জি চেয়ারখানার উপর পড়িয়া ঝিমাইতে ঝিমাইতে ভাবিতেছিল, রাত্রে সে স্বপ্ন দেখিয়াছিল, না সত্যই এসব কথা শুনিয়াছে। স্ত্রী শাস্তা দেবী সমাজসংস্কার সম্বন্ধে কয়েকটি কথা উত্তর-ভারতীয় সামাজিক মন্ত্রণা-সভার সভানেত্রী খ্ৰীযুক্ত পূর্ণিমা দেবীর অভিভাষণের মর্গানুবাদ ] সভানেত্রীর আসন গ্রহণ বিষয়ে নম্রতা প্রকাশ করিয়া ভারতবর্ষীয় স্ত্রীজাতির প্রতিনিধিরূপে সভানেত্রী মহাশয়৷ সংক্ষেপে র্তাহার বক্তব্য জ্ঞাপন করেন । তিনি বলেন যে, সামাজিক সমস্তাগুলি সাধারণতঃ দুই শ্রেণীতে ভাগ করা যাইতে পারে —প্রথমতঃ যেগুলি কেবল পুরুষसौवन-नशकौञ्च, विउँौबड: cष७लि जैौखौबटनब्र छैशृङ्गहे