পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাতিক সন্তান &సి বলিল, “না ভাই, তা কেন ? তেমরি দিবি ঝাড়া হাত পা, তুমি সাজবে না ত কি আর আমর, চারটে ছেলে কোলে কাখে ঝুলিয়ে সেজে বেড়াব?” মুকুল ঠোট উন্টইয়া বলিল, “ঐ ত বিপদ! ঝাড়া হাত-পার হিংসেতেও বঁচি না, অবৈার যত দিন না একটি এসে চ্যা ভ্যা করবে তত দিন নেই নেই ক’রে নীকে কাল্পরিও শো নেই। আমি বাপু ও-সবের ধার ধfর না । অমীর কোনোদিনই ও-সব সাধ ছিল না। বঙালীর ছেলে আজি পেট ছাড়ছে, কাল পিলে বাড়ছে, আমন সম্পদ একটি পেয়ে লাভের মধ্যে নিজেরও ত আহাঁরনিদ্রা যায় ঘুচে, তার চেয়ে যেমন আছি বেশ আছি।” মীয়া বলিল, “তাই ব’লে একেবারে খালি থ| গুণ বাড়ি আবার কারুর ভাল লাগ শুনি নি।” মুকুল বেগুনফুলি শাড়ীটা খুরাইয়া পরিয়া মাথার কাপড় টানিতে টানিতেই ঘর হইতে বাহির হইয়া গেল । মায়ার কথার আর উত্তর দিল না । মেজ পিসিমা পিছনের দরজা দিয়া ছাপাইতে ছাপাইতে ঢুকিতেছিলেন, তিনি বলিলেন, “ধ্যাগ বেীমা, মিষ্টির ঘরের চাবি খোলা পড়ে রয়েছে, সব যে লুট হয়ে যাবে বাছা।” भग्नां राजिज, “cयोनेि नि छद्र १द्रन-कां★tफुद्र ভাবনাতেই অস্থির ত ভড়ার সামূলীয় কখন বল। এই স্ত সবে সন্ধি শেষ ক’রে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল । আমীদের চরিটে ছেলে টেনেও বিশ্ব মাথায় ক’রে বেড়াতে হয় আর এর নিজরে খেয়ে গুয়েই কোনো কাজের আর অবসর মেলে না ।” পিলিমা দিলে, “বেঁচে থাক ওয়া ষেটের কোলে। তুই এসেছিল বলে তবু ঘরে ঘটাে কচি-কাচার মুখ দেখে বঁচিছি। নইলে বাড়ি ময়ত পিঙ্গরাপোল। ওদিকে দাদা বা তর বাধা নিয়ে কোকাচ্ছে, এদিকে ইপিানি নিয়ে আমি ফোস ফোস করছি । ছেলে দুটোর ত সারা দিনে দেখা নেই, রাত দশটা বাজলে তবে ধরে পা দেয়। ৰেীও श्ब्रtझन ८ठमनि, cधकांन सछिब्र गाॉफब्रां त्रांब्र ग्रंब्रबिग्न সজই তার সম্পর্ক, ল্যাজে একটা মোটর বেঁধে সারা निन ठ छहे क'tन ८बड़itव्हन । थकृङ cरूरण अकल्ले किङ्ग उ झ-ब७ नॉफ्टङ छछिछ७ पात्र मम षद्ड ” : ८ . মায়া বলিল, “সাত বছর ত হয় গেল বিয়ে হয়েছে, আর কবে হবে বল ? আমারই ত বয়স, বৌদির বিয়ের সময়ই আমার পাঙ্ক ছ-মাসের ছেলে। এইবার একটা ডাক্তার-টfক্তর দেখলে পারে । বলতে গেলে ত মারতে আসবে সব ।” পিসিম বলিলেন, “তা মারতে আস্বে বইকি ! আমন স্বভাব না হ’লে আর আমন কপাল হবে কেন ? ছেলের মা হওয়া কত তপিস্তার ফল তা কি আর একালে কেউ বোঝে ? হ’ত সেকাল ত বুঝত লো । কাকীমার আমার বিয়ের আট বছর পেরিয়ে যেতেই ঠাকুমা এনে গলায় সতীন গেঁথে দিলেন ; চিরটা কাল সতীলক্ষ্মী সব সহ করেছেন, কিন্তু নিজের অদৃষ্ট ছাড়া কাউকে দোষ দেন নি। একটা সখের জিনিষ কথনও চেীন নি, বলতেনকোন ভাগ্যে আমি ওসব ছোব, সিথির সিছুরটুকুই আমার বজায় থাকুক।” মায়া বলিল, “সে-সব সেকালের কথায় কাজ কি বাপু, এখন নতুন বৌটি বংশ বজায় রাখলেই আমরা বর্তে ধাই ৷ এও মস্ত উনিশ বছরের মেয়ে, কেমন হবে কে জানে ?” পিসিম বলিলেন, “তার মার ত গুনি পাচ ছেলে তিন মেয়ে। এই ভরসাঁতেই ত আনি যে যাহোক দুটোচারটে কিছু হবে। নইলে শুধু টাকা ওড়াবার জন্তে ও বেী করা নয়।” মুকুল নববধূর বৌভাতের শাড়ীটা আলমারীতে ভুলিয়৷ রাধিবার জন্ত ঘরে অসিতেছিল জড়িাল হইত কথাটা শুনিল। নিমেযের জন্ত তাহার মুখখানি অন্ধকার হইয়া গেল। তবু জোর করিয়া মুখে হালি টানিয়া সে ঘরে চুকিল। তখনও শুনিল মায়াললিতেছে, “বাৰার ৫ই বিংেজোড়া ঘরবাড়ি, মা’র কত সাঁধের সংসার, ঠাকুরমারই কি কম স্থতি এর মধ্যে ? খাট জালমারী বাসন-কেশন সোনা রূপে সবের সঙ্গে তাদের এত্তকালের স্বয়া পরতে পয়তে জড়িয়ে আছে। বৌদর যদি ছেলে পিলে না হয় স্তৰে আর এ সবের অর্থ কি ?--” মুকুল চৌকাঠ পা দিয়াই বলিল, “বেদ ভাই ঠাকুঞ্জি भड छांकन क्लिन ? भीमर बच्रे छ गवरेस्त्र ज1 ... K. A.