পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

चचश्चाङ्काङ्ग $94 করীর । তাহারা পারে পরিত ‘খাদি’ । গলায় পরিত ‘নিক’। এছাড়া "প্ৰবৰ্ত্ত’ নামে এক রকম গোলাকৃতি অলঙ্কার ছিল। তখনকার মেয়েরা মাথার সম্মুখের দিকে ঝালয়-দেওয়া রত্নখচিত সী"থি পরিত। এই সিথির মাঝখানে চন্দ্রীকৃতি খচিত থাকিত । খোপার সঙ্গে ইহারই একাংশ লাগাইয়া দেওয়া হইত । এই সীথি চার রকমের, তাহাদের নাম-ললাম, ললামী, ললাম্য ও ললামগু । তাণ্ড,মহাব্ৰাহ্মণে সুবর্ণনিৰ্ম্মিত ն স্রকের কথা আছে। বৈদিক কালে সোনার অৰ্দ্ধচন্দ্রাকৃতি একরকম হার ছিল তাহার নাম "রুকু’ । ইহা বক্ষের শোভাসম্পাদন করিত। তারপর ‘ফণ’ প্রাকাশ, ‘মণি,’ ‘মন’, ‘শঙ্খ, স্ত,ক—আরও কত রকমের ভূষণ ছিল। অলঙ্কার শব্দ চারি বেদে নাই বটে, কিন্তু উল্লেখের অভাব অনস্তিত্বের কারণ হয় নাই। শতপথব্রাহ্মণে অলঙ্কার শব্দের প্রথম প্রয়োগ পাওয়া [酉 দেবতাং শাধি যাং দেবতা মুপান্ম ইতি। তযুৎপরঃ প্রত্যুবাচাহহারে ত্বা পূদ্র তবৈব সহ গোভিরত্ব”—৪র্থ অধ্যায়। বৈদিক যুগে ‘স্বঙ্ক’ নামে অত্যুজল হারের নাম কঠৰল্লীতে ( ১.১৬ ) পাওয়া যায়। যম নচিকেতাকে à খ্ৰীষ্টিয় দ্বাদশ শতাব্দীর উড়িষ্যার হস্ত ও পদের গহন । স্বর্ণালঙ্কার নির্মাণ-চাতুৰ্য্য যায়— “অল্পনাস্ত্যঞ্জনে প্রষচ্ছতোষ ই মামুষোংলঙ্কারঃ ” -ళ.ty.8.గి ; ని,(t.3 చికి তারপর উপনিষদ-যুগে অলঙ্কার শব্দের প্রচার হয়। মৃত্যুর পর পরজীবনে বস্ত্ৰালঙ্কার ব্যবহারের জন্ত শবের সহিত বস্ত্র ও অলঙ্কার দেওয়া হইত। অথর্ববেদে (১৮৪৩১) তাহার নিদর্শন আছে। উপনিষদেও তাহার নজির পাওয়া ষায় । ছন্দোগ্য উপনিষদে ( ৮৮.৪ ) গহনা (ornament ) অর্থে অলঙ্কার শব্দের প্রয়োগ পাওয়া যায়—“প্রেতন্ত শরীরং বুলনেনালঙ্কারেঙ্গ সংস্থূর্বন্তি” ৮৮.৫। ५ष:न cerङद्र भौब्रहरू दमन त्रिा अगकांद्र निद्रा गरकांब করা হইতেছে । ছন্দোগ্যে গহনারও নাম আছে--রাজা জনশ্রুতি রৈক ঋষিকে ছয় শত গঙ্ক, একটি নিষ্ক ও अर्थङन्नैौधूङ ब्रथं मांम कब्रिग्नांहिंदणन 1 ५ निक क्लिन शंग्र । “ब्रटेकमांनि बैनफ्रांनि श्रवांमझक्छन्नैौब्रह्थः ऋणजठांर छअक्षा > 8 ও চারু-পরিকল্পনার অত্যুৎকৃষ্ট নিদর্শন একটি স্বঙ্ক দিয়াছিলেন । "বৈব নাম ভবিতায়মখ্রিঃ স্বঙ্কাক্ষেমা মনেকক্কপাং গৃহাশ” (১.১৬ ) গহনার নাম অলঙ্কার হইল কেন ? প্রাচীন কালের ঋষিদের মধ্যে এক জন ইহা লইয়াও মাথা ঘামাইয়াছেন । তিনি বলিয়াছেন, নারীকে যতকিছু দাও না কেন, তাহাকে সন্তুষ্ট করিতে পারিবে না । তাহাকে ভাল কাপড়, ভাল থাবার, ভাল জিনিস, যাহাই দাও, সে না” বলিবে না-বেমনি তাহাকে গহনা দিবে অমনি সে খুণী হইয়া বলিবে আর না’ ‘অলমৃ ৰেণ হইয়াছে । এই অলং-করা হয় বলিয়া গহনার নাম হইয়াছে অলংকার । অলঙ্কারের এটি একটি প্রাচীন সুরসিক শাজিকের লৱল তাৎপৰ্য্য । ভরতের নাট্যশাস্ত্রের পূৰ্ব্বে অলঙ্কার লম্বন্ধে আলোচনা কোথাও দেখা যায় না। পরবর্তী কোষগ্রন্থে জলঙ্কারের নাম ও কিছু কিছু কিরণ পাঞ্জা পাঠশাঙ্কের ২১৭