পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কীৰ্ত্তিক ১৩৫ পড়িয়া মারা যান। জামাতা নৌকাডুবি হইয় প্রাণত্যাগ করেন, কেহ কেহ বা বলেন যে কুম্ভীরে তাহাকে টানিয়া লইয়া গিয়াছিল । প্রৌঢ় সবল্পভের পরিবার বলিতে তখন এক পুত্র দেবকীনন্দন, বিধবা কস্তা যোগমায়া, এবং পৌত্রী চন্দ্রীননা । চঞ্জননীর মত অব ছিলেন, কিন্তু স্বাস্থ্যহীনতার জন্ত প্রায় সকল সময়ই র্তাহীকে গুইয়া থাকিতে হইত, তাই তিনি যে একটা মানুষ অছেন, তাহ সব সময় লোকের মনে থাকিত না । দেবকীনন্দনের যদি পুত্রসন্তান না জন্মগ্রহণ করে তাহা হইলে রাজবল্লভের বংশের এইখানেই অবসান, এই একটা দুশ্চিন্তা সকলেরই আনে সারক্ষিণ জাগিয়া থtfকত । চন্দ্রীননার বয়স দশএগার বৎসর, ইহার পর আর তাহীর মাতার সন্তানাদি কিছুই হয় নাই। দেবকীননানের যে অবিলম্ব আবার বিবাহ করা উচিত, এই লইয়। ক্রমাগত কাণীযুষ চলিত। দেবকীনন্দ নর কানেও যে কথাটা না-বাইত তাহা নয়, কিন্তু বtধ-ভালুক মারিয়া বেড়ােনর দিকেই তাহার সমস্ত মন পড়িয়া থাকিত, বিবাহের ভাবনা ভাবিবার তাহার অবসর ছিল না । সেই বীরত্বের জন্ত বিখ্যাত যুগেও সেরা বীর ও শিকারী বলিয়া দেবকীনন্দনের নাম রটিয়া গিয়াছিল । সংসার ও জমিদারী দেখিবর জন্ত বিধবা ভগিনী এবং পিতা ছিলেন, স্ত্রীকে কেহই দেখিত না চাকর দাসী ভিন্ন, কাজেই দেবকীর পুরা ছুটি ছিল । চক্ৰাননা সকলেরই নয়.নর তারা ছিল, সুতরাং তাহার ভাবনাও তাহার পিতাকে বিন্দুমাত্র ভাবিতে হইত না । শরৎকালটা প্রাচীন যুগ হইতে বিখ্যাত মানুষকে ঘরের বাহির করিবার জন্ত । রাজারা এই সময় দিগ্বিজয়ে যাত্রা করেন, সওদাগর স্বীন বাণিজ্যে, শিকারী যান মৃগয়ায় । अक्थिम वर्षt१ बांश श्ब्रां बद्दछब्र ¢कfc१ बजिब्र! मगिब्र মানুষের প্রাণ ইঙ্কিাইয় ওঠে। তাই শরৎকালের নীল আকাশ নে ভাষাকে স্থাগুলি রি ডাঙ্কিতে থাকে। যে ফেরকম তা পায়, তাছাই রঞ্জি বাছির হক্টর পড়ে । जांrबांबळ्न शछ हिण। 4वश्लन कलङ्ग वांछद्र अमश्चत्रिल করিয়া একটা নর-খাদকের অত্যাচারে ঘরে ঘরে হাহাকার পড়িয়া গিয়াছিল। তাহার বল যেমন অসাধারণ, বুদ্ধিও তেমনি অদ্ভূত। ভীত গ্রামবাসীদের চক্ষে তাহার চেহারা পৰ্য্যস্ত অলৌকিক হইয়া দাড়াইয়াছিল । আকৃতি তাহার এত বড় যে হঠাৎ দেখিলে বাঘ না মনে হইয়া বড় একটা ঘেড়ি মনে হয়, পিঙ্গল চোখ দিয়া তাহার ধেন নরকের আগুন ঠিক্রাইয়া বাহির হইতে থাকে। সব চেয়ে অদ্ভুত এই যে তাহীর দুইটার বদলে তিনটা চোখ বলিয়া ভ্রম হয়। কপালে অবিকল একটা চোখের মত ছবি । উহা যে সাধারণ ব্যাঘ্র নয়, কোনো দেবতার অবতার, এই বিশ্বাস ক্রমেই গ্রামবাসীদের মধ্যে ছড়াইয়া পড়িতেছিল । তাহাতে ব্যাস্ত্রপ্রবরের সুবিধা বই অসুবিধা ছিল না । সে নিৰ্ভয়ে সৰ্ব্বত্র বিচরণ করিত, কুটীরেন্থদ্ধ প্রবেশ করিয়া মানুষ টানিয়া লইয়া যাইত। ত্রস্ত গ্রামবাসীরা তাহার সন্মুখ হইতে পলাইয়া প্রাণরক্ষা করিবারই চেষ্টা অধিক করিত । তাহাকে যে মানুষে মারিতে পারে, এ-বিশ্বাস ক্রমেই তাহদের চলিয়া যাইতেছিল । ব্যাঘ্ৰপ্ৰবরের বিবরণ দেবকীনন্দনেরও কর্ণগোচর হইয়াছিল । সে হাসিয়া বলিত, “আকাশ ফরস হতে দাও, তারপর তিনটে চোখের আগুনই একসঙ্গে নিবিয়ে দেব।” তাহার বয়স্তের দলও সঙ্গে সঙ্গে কোলাহল করিয়া হাসিত । বাঘ মারিবার জন্তই এবার সে তাড়াতাড়ি বাহির হইবার আয়োজন করিতেছিল । আর তিন-চার দিন পরেই যাত্রা করার কথা ! যত দূর খোলা মাঠ আছে, হাতীর পিঠে যাওয়া যাইবে, তাহার পর পায়ে স্থাটিয়া স্থল-পথে, বা নৌকা করিয়া জলপথে । যতই ঘুরিতে হউক, নর-বাদকের আবাসস্থল তহিকে আবিষ্কার করিতেই হইবে। সারা দিনের ভিতর একবার মাত্র আহারের সময় দেবকীননান অন্দর-মহলে প্রবেশ করিত । সেদিন আগমে বসিবামাত্র চন্দ্রীনন। তাছার পিঠের উপর ঝুকির পড়িয়া বলিল, “বাৰী, এবার ৰে বাৰটা মারকে, তার ছালটা আমি নেব।” . *. श्रीनगन शक्र बनिग, “कन a ? इरे कि