পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আধুনিক যুদ্ধ-জল স্থল ও আকাশ ব্যাপী BBBBB BBB BBB BBBB BBBB BBB BB BBB BD DDB DDS BBB BBB BB BBBB BBBBB DBBB BBBBB BBB BBB BBB BBS BB BBBB BB BBBBB BBBBBB BBBB BBBB BBBB যুদ্ধপাতগুলিই (বাট্‌লশিপ ) নৌযুদ্ধে BBBBB BBBBBB BB S BB BBB BBB BBS B BBBB BBBS BB D DBS SSBBBB BBBBBS BB B BB BBB BB BBBB BBS BBB BBYBB BB BDBBB BBBS গত মহাযুদ্ধের সময় অনেকেই বলেছিলেন যে, এই যুদ্ধ যুদ্ধের নাবৃত্ত্বিনাশের জন্ম, অর্থাৎ এই যুদ্ধই শেষ মহাযুদ্ধ ! :৭১৪ খৃষ্টাব্দে iারস্তুের সময় রেনে ব্যঞ্জ" নামে প্রসিদ্ধ ফরাসী মনীষা বলেছিলেন, এই যুদ্ধ মানবজাতির শুদ্ধি হইবে। মানুষের জীবন এখন অত্যন্ত I, অত্যন্ত ইন্দ্রিয়-পরিতৃপ্তিপ্রমুখ। ঐশ্বয্যের পূজা, সাত্ত্বিক শাবলীর প্রতি অবহেলা, ধৰ্ম্মকে চেয়জ্ঞান করা, এই সকল এখন Iমাদের জীবনের প্রধান অংশ । ইহার জন্য আমাদর অনেক দুঃথ ঠতে হইবে এবং বহু অর্থনাশ ও জীবন নষ্ট হইবে, কিন্তু যখন মাদের শিরে বিজয়মুকুট আসিবে, তখন ঐ সকল মানবজীবনের পাপ ৰ পাপী ) চিরকালের জন্য লুপ্ত হইবে।” ঐ যুদ্ধ আজ ষোল বৎসর পূৰ্ব্বে শেষ হয়ে গিয়েছে। ইতিমধ্যে লীগ অব নেশন্স" ইত্যাদি শক্তি ও জাতিসংঘে অনেক চেষ্ট হয়ে ছে অস্ত্র সংক্ষেপ করার জন্মে, যুদ্ধ নিরোধ করার জন্যে। কিন্তু বারই কোনরকম চুক্তি বা অস্তিজণতিক সংকল্পের ব্যবস্থ হয়েছে, গন-না-কোন জাতি স্বার্থের আঘাতের ভয়ে তাতে বাধা দিয়েছেন । ঠমধ্যে যুদ্ধও অনেকগুলি হয়ে গিয়েছে এবং প্রত্যেকবারই যুদ্ধবহির বার সমস্ত পৃথিবী শঙ্কিত হয়ে উঠেছে। বর্তমান অবস্থা কি ? জাৰ্ম্মানীতে হিটলার সামরিক বায় শতকরা রশ ভাগ বাড়িয়েছেন এবং সামরিক এরোপ্লেনের জন্ত খরচ न ७१ ताप्लाझेरयन रुजश्न ! भ श्र मtत्र ठिनि छोलिन६५एक নিয়েছেন যে, হয় পৃথিবীর অন্ত শক্তিবর্গকে অস্ত্রত্যাগ করতে হবে, ত জাৰ্ম্মানীকে অস্তধারণের অনুমতি দিতে হবে। 家> বেলজিয়াম আবার তাহার “মাজিনো" দেওয়lল—অর্থাৎ দুর্গমাল৷ গঠন করতে উঠে পড়ে লেগেছে। এবার এট হচ্ছে ফ্রান্সের সীমাস্তের দিকে । স্পেনর ক্ষুদ্র যুদ্ধ-নৌবহর বাড়ান হবে, তার জন্যে তিন কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। স্বল্পসজাতি সেনবিভাগ পুনর্গঠনের জন্ত উঠে পড়ে লেগেছে। আমেরিকায় পকেট যুদ্ধজাহাজ যোলথানি ভাসান হয়ে গেছে এবং আরও তৈরি হচ্ছে । ফ্রান্স, পোলাও, জাপান, রুশ, এরা ত আপাদমস্তক অস্ত্রে সজ্জিত হয়েই আছেন । অবশেষে ইংরেজও বহু বৎসর ধরে যুদ্ধ নিরোধের চেষ্টা করে, হিট্লারাইট জার্শ্বামী জাতিসংজ্য থেকে বিদায় নেবার সঙ্গে সঙ্গে একটি “ছে।যাইট পেপার” বিলি ক’রে আবার অস্ত্রসজ্জায় মন দিতে বাধা হয়েছেন। এখন ইংরেজের উদশ্য ফ্রান্সের সমান যুদ্ধশক্তি সঞ্চয় করা যুদ্ধাঞ্জন এবং অস্কান্ত সমরসজ্জার বাবস্থ করা। ه ه هارت اfبي عام 5ة শিকাগোর দৈনিক পত্র “টাইম” বলেন, ইংরেজের এই হতাশ হওয়ার অর্থ “বুদ্ধনিরোধ" চেষ্টার অস্তোষ্টিক্রিয় ! ওদিকে চীন-জাপান-রুশ ঝঞ্ঝাট দিনের দিন বেড়েই চলেছে । এখন ইউরোপের চেয়ে প্রশান্ত মহাসাগরকুলেই জগতের দৃষ্টি নিবন্ধ রাখা প্রয়োজন। কয়েক মাস আগে জাপান সমস্ত পৃথিবীকে জানিয়েছিল যে, “চীনের সঙ্গে কারচুপি অন্ত কাছাকেও জাপান করতে দেবে না, অর্থাৎ চীনকে যুদ্ধপ্লেন, যুদ্ধশিক্ষক বা যুদ্ধসরঞ্জাম সরবরাহ করা, বা রাজনৈতিক ব্যাপারের জন্ত টাকা ধার দেওয়; এ সকলে জাপান ৰাধ निtतृन !' সমস্ত পৃথিবীকে এরকম সরাসরি হুকুম দেওয়া কোনো জাতির