পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| | | | কেন ‘কুন্তলীন न्तग्रन्तञ्छ्iन्हि न्त्रञ्ज्ञिन्न नि // //~പ কবীন্দ্র রবীন্দ্রনাথ বলেন--কুন্তলীন তৈল আমরা দুই মাস কাল পরীক্ষা করিয়া দেখিয়ছি । আমার কোন আত্মীয়ের বহুদিন হইতে চুল উঠিয়া যাইতেছিল -क्लख्ठब्नीन् न्वyन्वट्झांडा করিক্স এক মাসেনর মধ্যে র্তাহীর মৃতল কেশোদগম হইক্সগছে। এই তৈল স্থবাসিত এবং ব্যবহার করিলে ইহার গন্ধ ক্ৰমে দুর্গন্ধে পরিণত হয় না।” BBBS BBB BBBBB BB BBB BBB BSBB BBB BB BBBB BBB BBB BBBB BB SBBBBS ব্যবহার করিব” ? “কুন্তলীন” কেন যে নিত্য-ব্যবহার্য্য তৈল তাহার কয়েকটি কারণ নীচে দেওয়া হইল :– ১ । ইহা রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় পরিশোধিত বলিয়। ইহাতে তৈলের স্বাভাবিক রজন, গণর, আম, মোম ও গন্ধক নাই। এই জন্যই ইহার ব্যবহারে চুলেই কোনওরূপ অনিষ্ট ও চুলে আঠ হয় না। SS S BBBB BBB BDSLLLLLLLLL LLLLLLLLSS DD BB BBB BBB BBB BBS BB B BBB তৈল নাই । ৩ । ইহার ব্যবহারে চুলে জটা না হওয়ায় কেশ-বিন্যাসের সময় অযথা কেশ কমিয়া যায় না। ৪। সাধারণ কেশ-তৈলের স্থায় ইহাতে বাজে অপরিষ্কার তৈল ব্যবহার করা হয় না। এই কারণে দুৰ্গন্ধ দূর করিবার জন্য কোনও প্রকার তীব্র গন্ধ ব্যবহার করার দরকার হয় না। ইহার গন্ধের মধুরতা দুলভ। মস্তষ্ক ঠাও রাখিবার ক্ষমতা ‘কুন্তলীনের বিশেষত্ব। এইচ, বসু, কলিকাভ কঠিজগৎ পব পষ্ঠীয় দেখুন