পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سنا بمواج মালতী তিন-চার বছর সংস্কৃত পড়েছিল। মালতীকে জিগেল করতেই মালতী বললে—এখন আর,আমার ওপৰ চর্চা নেই, ভুলে গিয়েছি। সামান্ত একটা ধাতুর রূপও মনে নেই। তবে রঘুর শ্লেক অনেক মুখস্থ আছে, যা যা ভাল লেগেছিল তাই কিছু কিছু মুখস্থ করেছিলাম, সেইগুলো জুলি নি। তবে সহজ ভাষা যদি হয়, পড়লে মানেট থানিকট বুঝতে পারি। সে এমন কিছু হাতীঘোড়া নয়। উদ্ধৃষ-জ্যাঠা আবার তাই আপনাকে গিয়েছে दणtउ-र-ॐकम-छांटाब्र यां कांe ! বৈষ্ণব-ধৰ্ম্মর আবহাওয়ায় মানুষ হয়েছে বটে, কিন্তু ও নিজে বের কিছুই মানে না—এই ভাবের। কখনও কোন পূজা-অৰ্চনা ওকে করতে দেখি নি, এক ওর বাবার বিষ্ণুমন্দির প্রদীপ দেখানে ছাড়া । আখড়ায় প্রতিষ্ঠিত বিগ্রহের পূজার জোগাড় করে উন্ধব নিজে, মালতীকে সেদিকে ধড়-একটা ঘে’লত দেখি নি। তা বলে ওর মন ওয় ৰাপের মত সংস্কারমুক্তও নয়। ছোটখাটে বাচবিচার এত মানে যে, আখড়ার লোকে অতিষ্ঠ। সন্ধ্যাবেল ঝিঙে তুলেছিল ব’ল একটি বাবাজীকে মালতীর কাছে কড়া কথা শুনতে হয়েছিল। ছোয়:ছুরির বলেই বড়-একটা নেই-মুচির ছেলেকেও ঘরের দাওয়ার বসিয়ে খাওয়াচ্ছে, কাওয়া পাড়ায় অসুখ হ’লে সাবু ক’রে নিয়ে গি-য় নিজের হাতে খাইয়ে আসত দেখেছি । একদিন বিকেলে আখড়ার সামনের মাঠে পাঠশাল করছি, মালতী এসে বললে—দিন আজ ওদের ছুটি । আহন একটা জিনির দে থয় আনি । আখড়র পাশে ছোট একটা মঠ পেরিয়ে একটা রাঙা মাটির টিল। ত র ওপর শালপলাশের বন–টিলার নীচে ঘন বনসিদ্ধির জঙ্গল। টিল'র ওপারে পলাশষনের জড়িাল একট ছোট মন্দির । য’লতা বললে—এইদেখাঞ্চে জনিগম আপনাকে । নঙ্গিকেশ্বর শিবের মন্দির-বড় জঞ্জঙ ঠাকুর -শ্ৰষ্টান মাম্য হ’লেও মাথ ট। নোয়ান-দোষ খেম । মজিয়ের পূজারী স্থখন খাতাসা জি. জামাঙ্গেয় জল দিলে। সে উড়িষ্যাৰালী ব্ৰক্ষণ, উপাৰি মহাস্তি, গ্ৰহঙ্কাল এদেশ আছে, বাংলা গুনে ভাল। মাগল্পকে ছেলেবেল থেকে দেখে আসছে । * * e:প্রবাসী ; ఏరి8ు তারপর অমর তিন জনেই মন্দিরের পশ্চিম দিকের রোয়াকে বললুম। মালতী ৰললে—মহfষ্ট্র-কাক, বলুন ত এই মন্দির-গ্রতিষ্ঠার কথাটা এ কে ? ইনি আবার খৃষ্টান কিন! ওসব মনেম না আমি বললুম-আ:, কেন বাজে বক্‌ছ, মালতী ? কি মানি না-মানি—মনে প্রত্যেক মানুষের—মালতী আমার কথাটা শেয করতে দিলে না। বললে—আপনার বকৃত রাখুন। গুমুন, এটা খুৰ আশ্চৰ্য্য কথা—বলুন তো মহাস্তি-কাক ? মহাপ্তি বললে—এইখানে আগে গোয়ালাদের বাথান ছিল, বছর-পঞ্চাশ আগেকার কথা। রোজ তাদের দুধ চুরি যেত। দু-তিনটে গরু সকালে একদম দুধ দিত না। একদিন তার রাত জেগে রইল। গভীর নিশুতি রাতে দেখে টিলার লী চর ওই কনসিদ্ধির জঙ্গল থেকে কে এক ছোকর বার হয় এসে গক্ষর বাটে মুখ দিয়ে দুধ খাচ্ছে। যে-সব গরু বাছুর ভিন্ন পানীর না, তারাও বেশ দুধ দিচ্ছে। ছোকরার রূপ দেখে ওরা কি জানি কি বুঝলে, কোন গোলমাল করলে না ; ছোকরাও দুধ খেয়ে ওই জঙ্গলের মধ্যে চুকে পড়ল। পরের দিন সকাল বনে খোজ ক’রে দেখে কিছুই না। খুজতে খুজতে এক শিবলিঙ্গ পাওয়া গেল । ওই যে শিবলিঙ্গ দেখছেন মন্দিরের মধ্যে । মাঘমাসে মেলা, হয়—ভারি জ্ঞাগ্রত ঠাকুর । মালতী গর্কের দৃষ্টিতে অমর দিকে চেয়ে ললেশুনলেন পাদ্রি-মশাই ? মানেন না যে বড় কিছু? ' আমি বললাম—আমি বেড়াতে বেড়ান্তে অনেক জায়গায় dब्रकभ (भcषहि ! मङ औीtग्न थांछैौन बोङबांब ऋक्लेि, ঘট্টদেবী, ওলাবিৰি,কালীমূরি প্রiিার স্থলে"ই খালক প্ৰবন্ধ আছে। লোকে কত দূর থেকে এসে খুঁড়ে দেয়, তাঙ্গের মধ্যে সত্যিকার ভক্তি দেখেছি। এর পূড়াঙ্গীরন্থ ৰেষ্টমের আবক্ষঃস্থ একখন পাথর দেখেৰিম—স্কার ७नtन शांaंद्र छेिश c*कह कड, अ{थक्लांब अत्रिकसंझै श्रृङ्गनाङ्ग (जोरङ झाँझैंक्ट्स कमेडों प्टक्कै cथात्र बैंक्लुङ्गुक्ल জঙ্গি, সে ঘৃণাঞ্চ থেকে গ্রেহ করে কাছে পঞ্জি अंथि cवश्वहि uकले क्रकचैकडिबडी अझैौकङ्क रहीझ জলে আকুল হয়ে পাখাটা গঙ্গাজলে য়ে নিজের মঞ্জ