পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অগ্রহায়ণ बéबांब अर्षजकल्ले SeNE হইয়া বিক্রয় করিতে হইত। টাকার পরিমাণের উপর জিনিষের দর কি ভাবে নির্ভর করে ইহা হইতে আমরা সহজেই অনুমান করিতে পারিব। অর্থনীতির মারপ্যাচ ব্যতিরেকেও জিনিষের মুল্য যে হ্রাসবৃদ্ধি পাইতে পারে এখানে সে কথাটাও আমাদের জানিয়া রাখা আবশ্যক। এইরূপ হ্রাসবৃদ্ধির সহিত অবশ্য বর্তমান সমস্তার কোনরূপ যোগাযোগ নাই এবং ইহা অষ্ঠায় রকম ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষতিও করে না । শিল্পীর চেষ্টাও বিবেচনার ফলে কোন পণ্য প্রস্তুত করিবার ব্যয় হ্রাস পাইতে পরে ; কোন নুতন আবিষ্কারের কল্যাণেশ্রমর লাঘব হইয়াও খরচের সাশ্রয় হইতে পfরে। এইরূপ যোগ্যতার দরুন মুলা-হ্রাস ব্যবসবাণিজ্যের পক্ষে অনিষ্টকর ত নহেই, বরঞ্চ স্বাস্থ্যকর—কারণ, অর্থের মূল্য বা ক্রশক্তির নড়চড় না হইয়া জিনিষের মূল্য হ্রাসপ্রাপ্ত হইলে স্বাভাবিক নিয়মে তাহার চাহিদ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হইবে । শিল্পোন্নতির ইহাই সত্যকার পরীক্ষা। এ-ভাবে মুলা-হ্রাস জিনিব-বিশেষের ক্ষেত্রেই ঘটতে পারে—সকল জিনিষের ক্ষেত্রে কথনও একসঙ্গে এভt-ব মূলা-হ্রাস সম্ভবপর নহে। কিন্তু বৰ্ত্তমান সমস্তর মুলে জিনিবমাত্রেরই অসম্ভব রকমের মুলা-হ্রাস আমরা দেখিতে পাই । ইহা উল্লিখিত যোগ্যতার স্বাভাবিক পুরস্কার নহে, অর্থনৈতিক কারণের অস্বাভাবিক পরিণাম । ইহার মুলে রহিয়াছে পৃথিবীব্যাপী অর্থলঙ্কোচন বা Currency defiation I ca*Ifca ##Ns ềtgq #ạ] অপ্রাসঙ্গিক হইবে না যে, ভূয়োদৰ্শিতা ও যোগ্যতা দ্বার জিনিযের তৈরি-খরচ কমাইয়া কোনই লাভ নাই—যদি মুদ্রমুল্য আমরা স্থির রাৰিতে না পারি। কারণ মুদ্রাসূল্য হ্রাসপ্রাপ্ত হইলে জিনিষের দর আপনিই চড়িয়া যাইবে এবং কীরিকর তাহার যোগ্যতার স্তাষ্য পুরস্কার হইত বঞ্চিত হইবে । লড়াইয়ের জীবন-মরণ সমস্তার সময় অর্থর প্রয়োজন হইল সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক। স্বর্ণমুদ্র পরিত্যাগ করির गकtग निछ निछ cनt* यज्राश्कि *ब्रिभांtर्ण रूांत्रांबद्ध নোট চালাইতে কুরু করিলেন । তারপর লক্ষ লক্ষ টাকার কাজকৰ্ম্ম নিজেদের মধ্যে ধাৱে চলিতে লাগিল । এইরূপে भूथिबैोच्न यर्षङइबिएक अत्रोच्चोरुिङ्गप्° cछन्न कब्रि অত্যন্ত ফাপাইরা তোলা হইল, ফলে লড়াইয়ের সময় fজনিষের দর কল্পনাতীত বুদ্ধি পাইয়া গেল। কিন্তু যুদ্ধশেষে স্বাভাষিক অবস্থা ফিরিয়া আসিলে সকল দেশই যখন স্বর্ণমান পুনঃ প্রচলন করিতে উদ্যত হইলেন তখন সকল জিনিষের মূল্যের উপরই হঠাৎ একটা গুরুতর চাপ পড়িল । ঘোর ছুদিনে যে ‘মেকি মুদ্রা ও মর্যাদাকে একপ্রকার জোর করিয়া চালান হইয়াছিল তাহ বাতিল হইয়া গেল এবং মুদ্রাতহবিলের স্ফীতি অকস্মাৎ হ্রাসপ্রাপ্ত হইল—স-ঙ্গ সঙ্গে জিনিষের দরও চারিদিকে একেবারে পড়িয়া গেল । বৰ্ত্তমান ব্যবসামনার মূলে মুদ্রানীতির অদৃশ্য হস্ত যে অনেকখানি দায়ী তৎসম্বন্ধে আর ভুল নাই । নরমেধ-যজ্ঞের উদযাপন সফল করিবার জন্ত যাহারা ভূয় অর্থস্থষ্টি করিয়া মানুষের অর্থলালসাঁকে অসম্ভব রকম বড়াইয়া তুলিয়াছিলেন, যুদ্ধের শেবে এক কলমের থে"চিায় তাহারা সেই ‘মেকি’ অর্থের অস্তুৰ্দ্ধান ঘটাইলেন বটে, কিন্তু মল্ল ধর চুরাশীকে তুড়ি দিয়া উড়াইয়া দিতে পরিলেন না । কারিকর, মছুর হইতে স্বরু করিয়া উপরওয়ালা সকলেই লড়াইয়ের সময়কার মজুরী দাবি করিতে ছাড়িলেন না ; কিন্তু সেই দাবি মিটাইবার জন্ত তহবিলে আর তথন অর্থ নাই । জিনিষের তৈরি খরচ কমিত চাহিল না, অথচ ক্রেতার ক্রয়ুশক্তি হ্রাস পাইয়া গেল । উভয়ের মধ্যে বৈষম্যের ইহাও অন্ততম প্রধান কারণ । অর্থশাস্ত্রের সঙ্কোচন বা প্রসারণ নীতির ফলে মুদ্রামুল্য বৃদ্ধি বা হ্রাস পাইলে আর্থিক জগতে তাহীর অপর কি পরিণাম হইভ পারে তৎসম্বন্ধে এখানে সংক্ষেপে কিঞ্চিৎ আলোচনা করা যাইতে পারে। রামের নিকট আমি যখন টাকা ধীর করি তখন টাকার যে মুল্য বা ক্রয়ুশক্তি ছিল এক্ষণে তাহ যদি কমিয়া অর্ধেক হইয়া গিয়া থাকে তাহা হইলে আমার দেনা আপন হইত আৰ্দ্ধেক হ্রাস পাইয়া গিয়াছে বলা যাইতে পারে। কি প্রকারে, বলি তছি । थब्रां शांय्-श्रांथि रुथन छैकी थांद्र कब्रिब्राझिलांभ, उशन এক মণ চালের দর ছিল ৫ টাকা। এক্ষণে টাকার ক্রমশক্তি জর্দ্ধেক হ্রাস পাইরা সকল জিনিফের মূলাই দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাওয়ার এক মণ চালের মূল্য ১৬ টাঙ্ক এবং মৰি মণ চালের মূল্য ৫ টাকা ক্রীড়াইয়াছে। ৰে ৫ টকা ধীর করি জমি