পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আগ্রহায়ণ গেণভুজাতি ミため位 করিতে হইবে। দূরবত্তী স্থানগুলির শাসনকর্তাদের উপর উচ্চ রাজকৰ্ম্মচারীদের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখাও উচিত । বন শিকাব করিবার অধিকার তাত দিগকে দিতে হইবে । গরিব লেকের ক্ষুধার নিবৃত্তির জন্তই শিকার করে, আর ধর্মীরা করেন আমেদ উপভোগের জন্ত । 4রব লোকদিগকে শিকারের অধিকার হইতে বঞ্চিত ধর্মীদের সেই অধিকার দিলে ত{হ অপেক্ষা অধিকতর পক্ষপাতিত্ব আর কি হইতে পারে : প্রণিবধ অন্তয় । অনীহারক্লিষ্ট লোকের ক্ষুণ্ণিবৃত্তির জন্ত পাণ বধ করিতে হয় তাহা বর° মার্জনীয়, কিন্তু মনুয SSBBBBB JBB KBB BBBSBSK 0 BBB BYD শুহত্য কৰিবে ইহা নিতান্ত গৰ্হিত । আমরা সমাজের উন্নতি করিব, গ্রী মর উন্নতি করিব বুধ চাতকবি করি । আমাদের এই সব বিস্ময় করিবার কোনই অধিকার নাই । করিয়া করাই fলয়৷ 刃气可'ö} .ে৮}র যেমন ofষ্ঠস্বর্মীর নৈতিক উন্নতির বিধয় আলোচনা করিতে পfরে ন, স মরও সেইরূপ গ্রামবাসীদের উন্নতির বিয়ে আলোচনা

  • ার:ত প{fর না । বনবাসীদের উন্নতির বিষয় আমাদের স্থা করিতে যাওয়া আরও উপহাসের বিধয় । কেননা, ত;হু দের বংশ অ}মাদের অপেক্ষাও প্রাচীন এবং তাহর)

-সব গূঢ় তথ্য অবগত অাছে তহি। আমাদের নিকট ঘে শ্রেণীর খাদ্যদ্রব্য ব্যবহার করিয়া আমরা এক মাসের মধ্যে মৃত্যুমুখে পতিত হই সেই .শ্রণীর খাদ্যদ্রব্যে তৃপ্ত থাকিয় তাহারা সরাদিন কাজ পরিয়া যাইতেছে এবং রাত্রির অধিকাংশ সময় নৃত্যাদি ৬ নন্দে কাটাইতেছে । তাহারা লে ধৈর্য ও অননের হত তাহীদের এই দরুণ দুঃখময় জীবন পরমানন্দে উপভোগ করিতেছে তাহার অৰ্দ্ধেক পাইলও আমরা কৃতাৰ্থ হই । তবে কেন আমরা তাহাদিগকে বর্বর বলিয়া নিনা বি ? শ্বেতবর্ণের উত্তরীয়বিশিষ্ট, মস্তকে শোলার টুপীধী, রাজস্ব কার্যালয়ের বাবুর নিকট হইতে সেলাম%প্ত নাগরিকের পfশ্বে বঙ্গ বৈগা অথবা কোকু কুৎসিত বা পদাকার বলিয়া প্রতিভাত হইতে পfরে। কিন্তু এখানে fরাসা করা যাইতে পারে, কে বা কাহারা প্রকৃত বর্বর— বিশ্বশিল্পী-নিৰ্ম্মিত পদযুগলকে গায়ের জোরে চৰ্ম্মপিঞ্জরে প্রবেশ ঙ্গ পরিজ্ঞাত । গোড়ঞ্জাতির শস্তোৎসব করান এবং বিদেশী বস্ত্রের কুৎসিত গোলাকার মোজার ভিতর পা দুইটিকে রক্ষণ করা এবং গাধার গলদেশের রজ্জ্বর ষ্টীয় গলবন্ধদ্বারা গলদেশ বন্ধন করা, না হস্তপদকে উন্মুক্ত রাখিয়া স্বচ্ছন্দfচত্তে বনানীর মধ্যে পরিভ্রমণ করা ? ইহাদের মধ্যে কোনটি প্রকৃত ‘জঙ লী’ ? শ্ৰীযুক্ত রোন্‌ড়া আধুনিক সভা বালিকার যে রূপ বর্ণনা করিয়াছেন তাহা এবং রবীন্দ্রনাথ স*াওতাল ললনার যে রূপ বর্ণনা দিয়াছেন তাহাও নিম্নে দেওয়া গেল । দুইটিই পাশাপাশি রাখিয়া পাঠক বিচার করুন কোনটি বৰ্ব্বর নামে অভিহিত হইবার যোগ্য :– “এ-যুগের সভা ললনাগণ শরীরটিকে একটি ছবি বা প্রতিমা বলিয়! বিবেচনা করেন। তাহদের ঠোঁটে রঙ, গলায় হার, কানে স্কুল, চুল কোকড়ান, বঙ্কিম ভ্ৰ—এসব উহাদের সহজ স্বাভাবিক ভাব দূর করিয়া তাহার পরিবর্তে কৃত্রিম ভাব ধারণ করিয়াছে। রবীন্দ্রনাথ সাওতাল রমণীদের এইরূপ বর্ণনা দিয়াছেন – সাওতাল রমণীরা সৰ্ব্বদা কার্য্যে ব্যাপৃত থাকায় তাহদের শরীর স্বাস্থ্যপূর্ণ, গতিবিধি স্বচ্ছন্দ ও সাবলীল ; কাৰ্য্যকুশলতায় তাহদের