পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৪৯

অস্ট্রগ্রহায়ণ রবীন্দ্র-সাহিত্যে খাংলার পল্লী-চিত্র ২২৫ নমিতে এক নিঃশ্বালে কতকগুলী প্লোক আওড়াইয়া লইত ; কেহব ব্যস্ত, কোনো মতে স্নান সারিয়া গৃহে ফিরিবার জন্তু উৎসুক, কাহারে বা ব্যস্ততার লেশমাত্র নাই, ধীরে স্বন্থে স্নান সারিয়া, গা মুছিয়া, কাপড় इप्लिग्न, cर्कोक्राप्ले छ३ डिन बाङ्ग कास्निग्रा, बागान इङ्ग्रेड किङ्कन भूल তুলিয়, মৃদুমন্দ দোস্থলগতিতে স্নামস্নিগ্ধ শরীরের আরামটিকে স্বায়ুতে বিকীর্ণ করিতে করিতে গৃহের দিকে তাহার যাত্র । এমনি করিয়া দুপুর বাজিয়া যায়, বেলা একটা হয়। ক্রমে পুকুরের ঘাট জনশূন্ত নিস্তদ্ধ। কেবল রাজহাস ও পাতিহাসগুলা সারাবেল ডুব দিয়া গুগলি তুলিয়া খায়, এবং চঞ্চচালনা করিয়া ব্যতিবান্তভাবে পিঠের গালক সাফ করিতে থাকে।” ( জীবনস্থতি, ১৩ পৃ. ) এই হ’ল পল্লী-প্রকৃতির সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের অতি-প্রথম পরিচয় । আমরা একেবারে পল্লী-প্রকৃতিই বলব। এর কিছু দিন পরে ডেঙ্গুজরের কল্যাণে উহারা সপরিবারে গঙ্গার ধারে পেনেটির বাগানে কিছু দিনের জন্ত চলে যান । সেইখানে উন্মুক্ত বিস্তৃত পরিসরের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের প্রথম আলাপ | সামনেই গঙ্গার জোয়ার ভাট, নৌকার চলাচল, মেঘবৃষ্টিতে সমস্ত ঝাপসা হয়ে যাওয়া, এদিকে পেছনের দিকে খিড়কীর পুকুরের প্রাচীরঘেরা ছায়া-ঢাকা সঙ্কুচিত একটুখানি ঘোমটা-পরা সৌন্দৰ্য্য—যেন ঘরের বধু। এইগুলি র্তার নূতন-পাওয়া স্বাধীনতাকে সুধাপূর্ণ ক’রে তুলত । বাড়ির বন্দীশালার ইট কাঠ দরজার গওঁী ছাড়িয়ে পল্লীপ্রকৃতির সঙ্গে ত জানাশোনার আরম্ভ হ’ল, কিন্তু পল্লীজীবনের ত কিছুই জানা হ’ল না । আসল যে পাড়াগ তার চণ্ডীমণ্ডপ, রাস্তাঘাট, হাটমাঠ, দৈনন্দিন জীবনযাত্রা— এর ভেতরে প্রবেশ করবার জন্তেও বালক রবীন্দ্রনাথের কৌতুহলের অস্ত ছিল না। ঐ ত খিড়কীর বাগানের পরেই গায়ের পথ, ঐ পথে বেরিয়ে পড়লেই ত সব জানা হয়ে যায়, কিন্তু একলা বেরিয়ে পড়বার সাহস তখনও জোগায় নাই । একদিন সকালে বাড়ির দু-জন বড়লোকের পেছনে পেছলে চুপি চুপি বেরিয়ে পড়েওছিলেন, কিন্তু হঠাৎ ধরা পড়ে বাড়ি ফিরে যেতে হ’ল । তার কথায়— '७कनिन यांभाज़ wछिछावाकब्र भाषी झई अन *ांप्लांग्र cबज्राश्र७ शिग्राहिणश्नन ! थाभि আবেগ সামলাইতে ন পারিয়া ॐाशरशत्र जाणांध्रब्र शिश्न निशन किडूनूद्र जिब्राहिलाम । अरभद्र গলিতে ঘন বনের ছায়ার সেওড়ার বেড়ালেণ্ড পানাপুকুরের ধার নির कणिएउ कनिष्ठ पफ़ पथानtण ५३ इवेि अभि भरनद्धं मtभा क्षेकिब्र তাকিয়া লইতেছিলাম। একজন লোক অস্তবেলায় পুকুয়ের ধীরে খোলা भाग्न मैाठम कब्रिाउश्णि अंश अब७ जार्माद्र भन्न ब्रबि १णःश् । এমন সময় আমার অগ্রবর্তির হঠাৎ ষ্টের পাইলেন আমি পিছনে જીઃ--ોહ, શાહ, ક્ષત્રિ શિશ્ન , ,, *& z - एषांझेि । ཨའི་ཁ་སྐམ་སྟཀ་། ཤ་ SS S BBBBBB BBBS BB DD DDD DDD DDD S पां★♚ .* • • • •, t 等。ー b" ফিরে আসতে হ’ল। এই যে পল্পীজীবনের সঙ্গে পরিচয়ে বাধা, এ বাধা সম্পূর্ণরূপে কfবজীবনে কখনই ঘুচল না । জন্ম ও পারিপার্থিকতার জন্ত এই জীবনের সঙ্গে একান্ত ঘনিষ্ঠ পরিচয় হওয়া কখনই সম্ভব ছিল না, কিন্তু কুতূহলী দর্শক হিসাবে যে পরিচয়ের সম্ভাবনাটুকু ছিল তাও তার জীবনে বেশ দেরিতে এসেছিল । এর ফল র্তার সাহিত্যে কি দাড়িয়েছে সে কথার প্রসঙ্গ আসবে পরে । পেনেটির পর আমরা আবার পল্লী-আবেষ্টনীর মধ্যে রবীন্দ্রনাথকে পাই এর বেশ কিছুদিন পরে যখন তার বয়স কুড়ি । ইতিমধ্যে মহৰ্ষির সঙ্গে হিমালয়-ভ্রমণ, বাড়ি-ফিরে ইস্কুলে পড়বার বৃথা চেষ্টা, প্রথমবার মেজদাদার সঙ্গে বিলাতযাত্রা, ফিরে আসবার পর ব্যারিষ্টারী পড়বার জন্তে আবার বিলাতযাত্রার চেষ্টার অৰ্দ্ধেক পথে পরিসমাপ্তি— এত কাও হয়ে গেছে। কেবল পিতৃদেব ছাড়া আর সকলে তার এই ছন্নছাড়া ভাবে একটু হতাশ, একটু দুঃখিত। র্তার নিজের, পরিপূর্ণ অবসর ভোগ করা ছাড়া আর কোন কাজ নাই। এই অবস্থায় আবার রবীন্দ্রনাথ চন্দননগরে গঙ্গীর তীরে ফিরে এলেন । “আবার সেই গঙ্গা । সেই আলস্তে আনন্দে অনিৰ্ব্বচনীয় বিষাদে ও বাকুলতায় জড়িত, স্নিগ্ধষ্ঠামল নদীতায়ের সেই কলধ্বনি করুণ দিন রাত্রি।---আমার পক্ষে,-বাংলাদেশের এই আকাশভয়া সমালো, এই দক্ষিণের বাতাস, এই গঙ্গার প্রবাহ, এই রাজকীয় আলস্ত, এই আকাশের নীল ও পৃথিবীর সবুজের মাঝখানকার দিগন্তপ্রসারিত উদার অবকাশের মধ্যে সমস্ত শরীর মন ছাড়ির দিয়া আত্মসমর্পণ—তৃকার জল ও ক্ষুগার থাস্থ্যের মতই আবণ্ঠক ছিল।" কুড়ি থেকে প্রায় চব্বিশ বছর বয়স পৰ্য্যস্ত কবির জীবন ভরাট আনন্দ ও নির্ভাবনার মধ্যে চ’লছিল । এরই মধ্যে র্তার ভাবজীবনের সবচেয়ে বড় ঘটনাটি আসে—ষেদিন সদর ইটের বাড়িতে এক মধুর সকালে হঠাৎ তার চোখে পৃথিবীর সবকিছু সাধারণ জিনিষ, আশপাশের যা-কিছু, সব এক নুতন এক সহজ আনন্মের প্রতীক বলে প্রতিভাত হয়ে উঠল । এদিকে লেখার ক্ষেত্রে ষোল বছর বয়সের ‘কবিকাহিনী থেকে আরম্ভ করে বনফুল ভয়ঙ্কায়, “রুদ্রচণ্ড' { নাটক ), সন্ধ্য-সঙ্গীত, প্রভাত-সঙ্গীত, বিবিধ প্রসঙ্গ, বৌঠাকুরাশীর হাট, ছবি ও গান, প্রশ্নতির পরিশোধ