পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বহির্জগৎ সারের ভবিষ্যৎ— ফ্রান্স ও জাৰ্ম্মানীর সীমান্তে, সীর নদীর উপকূলে, যে ক্ষুদ্র উপত্যক আছে কিছুকাল যাবৎ জগতের দৃষ্টি তার ওপর নিবন্ধ হয়েছে। এই সার (Shar) প্রদেশ বাংলার অনেক জেলার অপেক্ষ ছোট এবং যদিও জায়গাটি জনবহুল, এর লোকসংখ্যা আট লক্ষের বেশী হবে না। কিন্তু বর্তমান বছরে যুরোপের অন্ত কোন প্রদেশ সার উপত্যকার আৰ্দ্ধক প্রসিদ্ধি লাভ করে নি । এই অসাধারণ খ্যাতির কারণ— আগামী ১৩ই জানুয়ার সারের অধিবাসীবৃনের ভোটের দ্বারা নিৰ্দ্ধারিত হবে তাদের দেশ জাৰ্ম্মান রাইশের সঙ্গে সংযুক্ত হবে, না ফ্রান্সের সঙ্গে সংযুক্ত হবে, অথবা যে ভাবে আছে সেই ভাবেই থাকবে। ১৯১৯ সনের ভাসণইয়ের সন্ধিতে এই ক্ষুদ্র প্রদেশটিকে জাৰ্ম্মানী থেকে বিচ্ছিন্ন করে স্বতন্ত্র শাসনাধীনে আনা হয় । সার কয়লার খনিতে ভরা। যুদ্ধের আগে এই কয়লার খনিগুলি প্রধানতঃ প্রশিয়া ও বাভেরিয়া গভর্ণমেণ্টের হাতে ছিল । এই সব কয়লার খনিতে যটি হাজার লোক খাটত এবং ১৯১২-১৩ সনে বছরে এক কোটি ত্রিশ লক্ষেরও বেশী কয়লা উৎপন্ন হত। প্রভূত অর্থনৈতিক উন্নতির ফলে জাৰ্ম্মানীর বিভিন্ন স্থান থেকে প্রায় দেড় লক্ষ লোক এখানে এসে নূতন করে বসবাস স্থাপন করেছে। যুদ্ধের পর ফ্রান্স জাৰ্ম্মানীর নিকট ক্ষতিপূরণ-স্বরূপ কয়লার খনিগুলি দাবি করে , ফলে, কয়লার খনিগুলি, বিদ্যুৎ সরবরাহের কেন্দ্র, রেলপথ, স্কুল, ঘর-বাড়ি, হাসপাতাল ইত্যাদি ফ্রান্সের সম্পত্তি হরে যায়। এই সবের মুলা জাৰ্ম্মানীর নিকট প্রাপ্য ফ্রান্সের ক্ষতিপূরণের টাক থেকে বাদ দেওয়া হয় । মার্কিনের প্রেসিডেন্ট উড়ে উইলসনের ইচ্ছানুসারে ইহার শাসনভার বিখরাষ্ট্রসজ্যের হাতে মুস্ত হয় । তিনি প্যালেস্টাইন কিংবা সিরিয়ার স্থায় সায়কে কোন বিশেষ রাষ্ট্রের তত্ত্বাবধানে রাখতে চান নি, কারণ সার স্বায়ত্ত-শাসনের অযোগ্য এ কথা বলা ভুল। পক্ষান্তরে, ডানসিগ শহরের শাসনপদ্ধতি বেণী স্বতন্ত্র্যমূলক মনে হওয়ায়, অন্ত ব্যবস্থা কর। তিনি যুক্তিসঙ্গত মনে করেন। অতএব, বিশ্বরাষ্ট্রসজ্যের ওপর এই দেশের শাসনের দায়িত্ব অপিত হয় । বিশ্বরাষ্ট্রসঙ্ঘের পক্ষ cez și gorff spin-offraw (Governing Commission ) Mttnz গভর্ণমেন্ট পরিচালনা করেন। এই পরিষদের পাঁচ জন সদগু-এক জন ফরাসী, এক জন সারবাসী, এক জন ফিল্ড (ফিনল্যাণ্ডের লোক), এক জন যুগোশ্লাভ ও এক জন আইরিশমান। আইরিশম্যান জেওফ্রে জর্জ নক্ল শাসন-পরিষদের বর্তমান সভাপতি । তিনি এই কাজে ছু-বছরের বেশী নিযুক্ত আছেন। এই পরিষদ সকল কর্মচাৰী নিয়োগ ও বরখাস্ত করতে পারেন এবং যে-কোল প্রয়োজনীয় শাসন-ব্যবস্থা अदृशश्वन कष्ट्राऊ *ांरङ्गम ! नांद्र #चक छमृ1द्देश्र-शकिंज़े भि:#भंग्रं ব্যাখ্যা ভোটাধিক্যে নিরূপণ করার ক্ষমতাও উীয় আছে। জাঙ্ক মনে রাখা দরকার, সৰ্ব্বোচ্চ ক্ষমতা স্বসিক্সের হাড়ে। সাঁয়ের আইন ও তাঁর পরিচালনা-ব্যবস্থা পূৰ্ব্বৰ আছে, শুধু কয়েক জন আন্তর্জাতিক আইনজীবী নিয়ে একটি উচ্চতম আদালত নূতন করে স্থাপন করা হয়েছে । জাৰ্ম্মানী এই ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বরাবরই আন্দোলন করে এসেছে । হিটলায়ের শাসনভার নেবার পর থেকে এই আন্দোলন বিশেষভাবে | এই মার্কিন সার ওয়ামবাগ | সারের শাসন-পরিষদের মহিলা সারের ভোটগণনা পদ্ধতির সভাপতি নক্স নির্দেশ দিবেন। বেড়ে উঠেছে। যে জায়গায় অধিবাসীদের মধ্যে শতকর। মাত্র দু-জুন ফরাসী সেই জায়গা জাৰ্ম্মানী থেকে বিছিন্ন কয়ে রাখা যুক্তিহান, কিন্তু জাৰ্ম্মানর। ১৮৭০-৭১ সনের ফাঁস্কো-জার্মান যুদ্ধের পর যেমন আলসেস্‌-লোর নিজের দখল করে বসেছিল ফরাসাদেরও গত মহাযুদ্ধের পর সেইরকম কিছু করবার ইচ্ছা যে ছিল না, তা বলা যায় না। কিন্তু যুদ্ধের ফলে ফ্রান্স যে পরিমাণে ক্ষতিগ্রস্ত হয় জাৰ্ম্মানীর কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায় করে সে ক্ষতির আর্দ্ধকও পূরণ হয়নি। সে যা হোক, ভাসাইয়ে-সন্ধির সন্ত অনুযায়ী রাষ্ট্রসঙ্ঘ ১৯২০ সনের ১ •ই জানুয়ারী থেকে পনের বছর অতীত হবার পর যত শীঘ্র সম্ভব সারবাসী কার শাসনাধীনে থাকতে চায় ভোট নিয়ে তা জানতে এবং সেই নির্দেশমত ব্যবস্থা করতে বাধ্য। গত ১লা জুন ফ্রান্স ও জার্মানীর মধ্যে ঠিক হয়েছে যে আগামী ১৩ই জানুয়ারী এই ভোট নেওয়া হবে । রাষ্ট্রসজ্যের মন্ত্রপ-সভা এটা মেমে নিয়েছেন এবং ভোট নেবার ব্যবস্থ করায় জন্ত কতকগুলি ট্রাইবিউস্তান, কমিটি, কমিশন, ইত্যাদি নিযুক্ত করেছেন। এই ভোট গর্ণন সাধারণ নিৰ্ব্বাচন লয়। জাৰ্ম্মানীয় বিপক্ষে ফ্রান্স ও অদ্যাপ্ত “মিত্র” শক্তি এই প্রদেশ বৰ্ত্তমাম শাসনে রাখতে চান। যদিও সারবালী ফ্রান্সের অন্তভূক্ত হবার ইচ্ছা প্রকাশ করলে তাই-ই হবে, তথাপি সেইরণ ইচ্ছা প্রকাশ, কিন্তু কেহ আশা করেন मी । जीर्षनौe ब्रिाजन्न बांद्रश्न किङ्ग rभाऊ पृष्ठaउिछ । জার্মানী সার প্রদেশ ফিরে পেতে কতটা উল্লেীৰ ক্ষা বোন্ধ ধায় হের रिोनॉइज़ कथl cथक। छिनि षष्णकल, अकयण गाइ शक