পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করিয়া নুতন বৃষ্টিতে ভারত-শিল্পের বিশ্লেষণীতির প্রথম স্বত্রপাত করিয়াছিল। ইহার ঠিক পরেই ভারত-শিল্পের রসবোধক যুগপ্রবর্তক গ্রন্থ “ভারতের চিত্র ও ভাস্কৰ্য্য” (Indian Soulpture and Painting, January 1908) প্রকাশিত হইল। এই গ্রন্থে হাভেল সাহেব ভারতশিল্পের সৌন্দৰ্য্যতত্বের অলৌকিক স্বাতন্ত্র্য ও গৌরবের ইতিহাসে নানা শ্রেষ্ঠ নিদর্শনের প্রতিলিপির সাহায্যে সাহস ও সত্যানুভূতির শক্তি দিয়া হাতে-কলমে প্রমাণ করিয়া দিলেন, যে, ভারতের শিল্পের চাবিকটি তাহার অভিনব আধ্যাত্মিক ইতিহাসের মধ্যেই অনুসন্ধান করিতে হইবে। ভারত-শিল্পের সৌন্দর্য্যের আদর্শ ও প্রকাশ-রীতি তাহার বিশিষ্ট আধ্যাত্মিক সৌন্দর্য্য-তত্বের মধ্যেই নিহিত আছে । প্রাচীন গ্রীক বা ইতালীর নব যুগের আদর্শের পরকলা চোখে আঁটিয়া ভারত-শিল্পের সৌন্দর্য্য বিচারের চেষ্টা, অন্ধের চেষ্টা । অৰ্দ্ধ শতাব্দীর অনুসন্ধানে ভারতের পুরাতাধিক কনিংহাম, ফগুসন, বর্জেস ও মার্শাল প্রমুখ দিগ্গজ পণ্ডিতগণের চক্ষে যে সত্য অবগুষ্ঠিত ছিল, যথার্থ সৌন্দর্য্যরসিক ও ভঙ্কের চক্ষে ভারতের রূপলক্ষ্মী আত্ম-প্রকাশ করিলেন । ভারতে শিল্পের পক্ষ হইতে এই স্বাতন্ত্রী, সন্মান ও গৌরবের দাবি যুরোপের শিক্ষিত সমাজে যে কোলাহল ও প্রতিবাদের কলরব তুলিয়াছিল আজও তাহার প্রতিধ্বনি স্তব্ধ হয় নাই। হাভেল সাহেবের দাবি স্বীকার করিয়া লইয়া তাহার প্রদর্শিত পথে একাধিক জৰ্ম্মন শিল্পবিৎ ভারতের শিল্পের অনুশীলনে যে অক্লাস্ত সাধনা ও গবেষণার জাজ পচিশ বৎসর নিযুক্ত আছেন তাহার অনুরূপ সাধন ভারতের কোনও শিক্ষাকেত্রে অস্থাপি প্রবর্তি হয় নাই। কারণ, এই নূতন দৃষ্টিশক্তির কেবল যে যুরোপীয় मनौघैौtबग्न अठाख अलांश झिण ठांश नtइ, हेtrद्रछौ क्षिकांब्र भांनक७ांब शृश्लशैम ७ द्वैिशैन विजांउँौब फांबांभन्न निभिड उॉबछवांनौद्र नएच dरे गजामृब्रि छत्रूणांtउद्र একান্ত প্রয়োজন ছিল। হাভেল সাহেবের অঙ্গুলীলক্ষেত্রে দেখিতে, কুৰিতে ও চিলিঙে শিথিল। ভারতের জাতীয়তাৱ रेडिशश्न आहे तूङन विकब्र विन, अकल्ले नवजांभालब ७ङनिज ! ७हे तडब्रिन कॉफल गॉरक्रक्ञ्च ऋब्रिछणनांद्र و& <--ساكa পরলোকগত ষ্টৰি হাভেল جسGw छब्रtउब्र नदबूशद्र ८थर्छ निर्झौ अक्नौञ्जनां५. छांब्रउँौब শিল্পের নূতন পদ্ধতির প্রবর্তন করিলেন । ভারতের প্রাচীন ও সত্য আদর্শ নূতন রূপে যুগের উপযোগ আকারে ফুটাইরা তুলিলেন । এই প্রাচীন ভারতকে স্বর্তমানের मtथा भूउिँमान ७ सौबख कब्रिवीद्ध cशोब्रश अक्नौठानांर्ष বাঙালী শিল্পীদের কপালে উজ্জ্বল করিয়া লিখিয়া দিয়াছেন। বাংলার নূতন চিত্রকলার বিচিত্র ও গৌরবজনক ইতিহাস “প্রবাসী"র পাঠকদের অবিদিত নাই এবং এই नूञ्म আন্দোলন ও সাধনার গৌরবের একাংশ যে “প্রবাসী”ৱ সম্পাদকের প্রাপ্য এ কথা সকলেই স্বীকার করিবেন। হাভেলের প্ররোচনায় কয়েকটি রূপরসিক ইংরেজের উৎসাহে কলিকাতায় “প্রাচ্য-শিল্পের ভারতীয় সংঘে"র ( Indian S o c i et y of Oriental Art) efðši są i এই পরিষদের নানা চেষ্টায় ভারতের নূতন পদ্ধতির চিত্রকলা দেশে বিদেশে পরিচিত হইয়া হাভেলের প্রদর্শিত্ত সঙ্কেত সার্থক ও সফল করিয়া তুলিয়াছে। ১৯০৮ সালে প্রকাশিত হাভেল সাহেবের “ভারতের ভাস্কর্য ও চিত্র” পুস্তকে বে একটু তর্কবাদের স্বর ছিল, ৰে একটু প্রতিবাদের গর্জন ছিল, ভারত-শিল্পের প্রতি স্তায্য বিচারের দাবি ছিল, পক্ষপাতী ও প্রতিবাদীর সেই কুর সংযত ও উচ্চ স্বর মধুর করিয়া লইয় তাহার দ্বিতীয় পুস্তক প্রকাশিত হইল—“ভারত-শিল্পের আদর্শ” ( Ideals gy Indian Art, 1911) I ŠRTH zen Esty stavশিল্পের অাদর্শের অনুসন্ধান ভারতের প্রাচীন শিল্পের নিদর্শনের মধ্যেই নিবন্ধ ছিল । তাছার দ্বিতীয় পুস্তকে, ভারতের দর্শনশাস্ত্র ও প্রাচীন ধৰ্ম্মলাহিত্য আলোচনা করিয়া তিনি দেখাইয়াছেন, যে, ভারতের প্রাচীন বৈদিক मूर्श श्इंtउ अॉब्रख कब्रिब्र, नांमl. Gधछांद 8 ●अङिब्र अक्षा निद्रा अर्ष नखाउ िब्र ग्रुण श्रृब्राष्ट्रि कि बाङ्ख्यिा, कि विहल्ल সমান ভাবে আত্মপ্রকাশ করিয়াছে। ভারতের শ্রেষ্ঠ সাহিত্য ও শ্রেষ্ঠ শিল্পের জাদর্শ অভিন্ন । মধ্য যুগের ব্ৰাহ্মণ্য ভাস্কৰ্য ও *পৌরাণিক" শিল্প বৈদিক সাধনার ভাব ও ধারা জজু। রাশিয়াছে। তার পর স্থাপত্য শিল্পের পাল। ১৯১৩ সালে , মোগল যুগের স্থাপত্য সম্বন্ধে এক বৃহৎ-পুস্তক প্রকাশিক रश्थ* रेशन नाम "ङॉब्रहङन हांगङः काशन कन्नक्रर६.