পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মায় পরলোকগত ঈ ৰী হাভেল و یا یسون) هصمخـچسمد ভারতের সভ্যতার বিকাশ ও বিস্তুতি-সাধন ভারতের ভাসরক্ষক হিসাবে ব্রিটিশ সরকারের অবগুকৰ্ত্তব্য। ব্রিটিশ সরকারের ভারতীয় শাসনরীতির এরূপ নিৰ্ভীক সমালোচক সে সময়ে কংগ্রেস দলের মধ্যেও বোধ হয় খুব অল্পসংখ্যক লোকই ছিলেন। শিক্ষা ও শিল্পের ক্ষেত্রে ভারতের পক্ষ হইতে সম্পূর্ণ স্বাতন্ত্রোর দাবি হাভেল সাহেবই বোধ হয় প্রথম উপস্থিত করেন। শেষ বয়সে ভারতের শিক্ষার ক্ষেত্রে তিনি দুইটি দান দিয়া গিয়াছেন। এই দুইটি নূতন পদ্ধতিতে লিখিত ভারতের ইতিহাস। প্রথমটির নাম —“আৰ্য্য শাসনের #fset." (History of Aryan Rule in India), দ্বিতীয়টি স্কুল-পাঠ্য পুস্তক—“ভারতের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস" (A Short History of India, 1924) I tool শিক্ষিত ভারতবাসী সকলেই জানেন, যে, ইংরেজের লিখিত ভারতের ইতিহাস নানা ভূলভ্রান্তি প্রমাণাদির পরকলার মধ্য দিয়া অন্ধ বিশ্বাস ও আপনাদের জাতীয় অহঙ্কারের লেখনীতে লিখিত এক উদ্ভট রচনা । ভারতের नडाडांद्र मर्षशन बैशद्रा भूछिद्र *ांन नाझे, उॉब्रtठन সভ্যতাকে ধারা শ্রদ্ধার চক্ষে দেখিতে শিখেন নাই, তাহীদের পক্ষে ভারতের ইতিহাস রচনা যে বিড়ম্বনা মাত্র হ্যান্ডেল সাহেব তাহার এই দুইটি পুস্তকে উত্তমরূপে প্রমাণ করিয়াছেন। তিনি ভারতের ঐতিহাসিক ঘটনাবলীর মৰ্ম্মস্থান অনুসন্ধান করিয়া দেখাইতে চেষ্টা করিয়াছেন যে, ভারতের সামাজিক নীতি, সাম্রাজ্যনীতি, শাসননীতি ও ধৰ্ম্মনীতি কিরূপে যুগে যুগে, প্রদেশে প্রদেশে, নানা কল্যাণের মূৰ্ত্তিতে আত্মপ্রকাশ করিয়াছে; ভারতের সভ্যতাকে गांधक कब्रिड्रांझ, गझल कब्रिग्नांtछ् । তিনি আরও দেখাইয়াছেন যে, পাঠন ও মোগল-যুগের বিদেশী বাদশাহরা তাহীদের তথাকথিত যথেচ্ছাচারী -শাসন-তন্ত্র দ্বারা জাৰ্য্য সভ্যতার বিকাশ-লাভের বাধা প্রদান করা দূরে থাকুক, তাহদের সমস্ত শক্তির দ্বারা অস্তিরিক ভাবে তাহার পরিণতির সাহায্য করিয়াছেন এবং নূতন নূতন পথে তাহার সফলতার অবকাশ দিয়াছেন। তিনি নানা প্রমাণ অবলম্বন করিয়া অক্ষরে অক্ষরে প্রমাণ করিয়াছেন, যে, ট্রালকের শাসন, সেরসাহের শাসন, আকবরের শাসন বিজেতার শাসন নহে, ভারতীয় নীতিতে, ভারতীয়ের সম্পূর্ণ সহযোগিতায়, ভারতের কল্যাণের উদেশে ভারতীয় রাজার ধৰ্ম্ম-শাসন। f ভারতের সভ্যতার মূলস্বত্র ও আদর্শে র্তাহার যে গভীর ও অবিচলিত বিশ্বাস ছিল তাহ কোনও ভারতবাসী অপেক্ষা কিছু মাত্র হীন নহে। এই বিশ্বাস ও গৰ্ব্ব র্তাহার একটি মাত্র বাণীতেই ফুটিয়া রহিয়াছে,— “छब्रख्नई, यांछ उशिज tथई बाउँौश् चांश्न श्रेष्ठ रिठ्ठाउ हहैङ्गाई विवशांनारङ्ग नष्ठांग्न खांडोब्रडांद्र यांगन शब्राईब्राह अदा छांइफवर्ष श्रांताग्न छैछ वांनान उशनरै थलिछैिठ श्र, १शनई छांद्रछ वर्डशांन য়ুরোপ যে আদশে তাহাকে মুগ্ধ করিয়াছে তাহ অপেক্ষ উচ্চতা আদর্শের পতাকা তাহার নিজের জন্ত সমগ্র মানবের কলাশের জন্ত ëw of" of m for (“India has sunk in the scale of nations, because, she has been false to her highest ideals, and India will rise again, when she holds up for herself, and for humanity, higher ones than modern Europe now brings her.”) ভারতের সভ্যতার এইরূপ দরদী প্রেমিক, ভারতীয় সাধনার আদর্শের এরূপ বিশ্বাসী ভক্ত, ভারতীয় শিল্প ও কৃষ্টির এরূপ সহৃদয় ও মুনিপুণ ব্যাখ্যাকার, ভারতের সৰ্ব্বাঙ্গীন কল্যাণের এরূপ আকৃতিম মুহৃদ, নবজাগরণের ও দেশ-পূজার এরূপ হযোগ্য পুরোহিত ভারতের সমসাময়িক ইতিহাসে অতি অল্পই দেখা দিয়াছে। কটন, ওয়েডারবরণ, বেশীষ্ট, নিবেদিত প্রমুখ ভারতের অস্থান্ত বিদেশী বন্ধুগণের স্থতি যে-সম্মানের আসনে অধিষ্ঠিত, তাহারই পার্থে ভারতের এই বরেণ্য বন্ধুর স্মৃতি-চিত্র.সুবর্ণের প্রভায় চিরকাল উজ্জ্বল থাকিবে।