পাতা:প্রবাসী (চতুস্ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্যবিচার স্ত্রীরাজশেখর বস্তু মামুষের মন একটি আশ্চৰ্য্য যন্ত্র। কোন আঘাতে এ যন্ত্র কি রকম সাড়া দেয় তা আমরা অল্পই জানি। রাম একটি কড়া কথা বললে, অমনি খাম ক্ষেপে উঠল ; রাম একটু প্রশংসা করলে, শুমি খুশী হয়ে গেল । মনের এই রকম সহজ প্রতিক্রিয়া আমরা মোটামুটি বুঝি এবং তার নিয়মও কিছু কিছু বলতে পারি। কিন্তু রাম যদি ব্যক্তি বা দলবিশেষকে উদেশ না করে কিছু লেখে বা বলে, অর্থাৎ কবিতা গল্প প্রবন্ধ রচনা করে বা বকৃত দেয়, তবে তাতে কোন্‌ গুণ থাকলে সাধারণে খুশী হবে তা নির্ণয় করা সোজা নয়। পাঠক বা শ্রোত যদি সাধারণ না হয়ে অসাধারণ হন, যদি তিনি সমঝদার রসজ্ঞ ব্যক্তি হন, তবে তার বিচারপদ্ধতি কিরূপ তা বোঝা আরও কঠিন । a’ একটা সোজা উপমা দিচ্ছি। চা আমরা অনেকেই খাই এবং তার স্বাদ গন্ধ মোটামুটি বিচার করতে পারি। কিন্তু চা-বাগানের কৰ্ত্তার চায়ের দাম স্থির করেন কোন উপায়ে ? এখনও এমন যন্ত্ৰ তৈয়ারী হয় নি যাতে চায়ের স্বাদ গন্ধ মাপা যায়। অগত্য বিশেষজ্ঞের শরণ নিতে হয় । এই বিশেষজ্ঞ বিশেষ কিছুই জানেন না। এর সম্বল শুধু জিব আর নাক। ইনি গরম জলে চা ভিজিয়ে সেই জল একটু চেখে বলেন—এই চ দুটাকা পাউও, এটা পাচ সিকে, এটা এক টাকা তিন আনা । তিনি কোন উপায়ে এই রকম বিচার করেন তা নিজেই বলতে পারেন না। তার স্ত্রীণেক্রিয় ও রসনেক্রিয় অত্যন্ত তীক্ষ, অতি অল্প ইতরবিশেষও তার কাছে ধরা পড়ে। এই বিধিদত্ত ক্ষমতার খাতিতে তিনি টটেন্টারের পদ লাভ করেন এবং চা-ব্যবসায়ী তাঁর যাচাইকেই চূড়ান্ত বলে 6ान cनद्र। उिनि | যদি বলেন এই চায়ের চেয়ে ঐ চ ঈষৎ ভাল,তৰে ছপাশ জন সাধারণ লোকে হাত জন্ত গত দিতে পারে। কিন্তু বহু শত বিলাসী লোক যদি ঐ দুইচ খেয়ে দেখে তবে অধিকাংশের अङिमङ :-dन्ॉrद्भन्न अरक्ऊँ श्रद । ধারা সাহিত্যে বৈদগ্ধের থ্যাতি লাভ করেন র্তার টি-টেস্টারের সহিত তুলনীয়। টি-টেস্টারের লক্ষণ— স্বাদ-গন্ধের সূক্ষ্ম বোধ আর অসংখ্য পেয়ালার সঙ্গে পরিচয় । বিদগ্ধ ব্যক্তির লক্ষণ—স্বল্প রসবোধ আর সাহিত্যে বিপুল অভিজ্ঞতা। স্বাদ গন্ধ কাকে বলে তা ভাষায় প্রকাশ করা बांग्न न!, अिभव्रl cकरुण भष्म भएन बूकि । किरु ब्रत्नत्र স্বরূপ সম্বন্ধে মনে মনে ধারণ করাও শক্ত । সাহিত্যবিচারককে যদি জিজ্ঞাসা করা যায়—আপনি কি কি গুণের জন্ত এই রচনাটিকে ভাল বলছেন—তবে তিনি কিছুই স্পষ্ট ক’রে বলতে পারবেন না। যদি বলতে পারতেন তবে রসবিচারের একটা পদ্ধতি খাড়া হ’তে পারত। র্তার যদি বিদ্যা জাহির করবার লোভ থাকে ( থাকতেও পারে কারণ, বিদ্যা দদাতি বিনয়ং সব ক্ষেত্রে নয়), তবে তিনি হয়ত আর্টের উপর বক্তৃতা দেবেন, অলঙ্কারশাস্ত্র উদঘাটন করবেন, রসের বিশ্লেষণ করবেন। সেই ব্যাখান শুনে শ্রোতা হয়ত অনেক নূতন জিনিষ শিখবে। কিন্তু রসবিচারের মাপকাঠির সন্ধান পাবে না । সাহিত্যের যে রস তা বহু উপাদানের জটিল সমন্বয়ে উৎপন্ন। সঙ্গীতের রস অপেক্ষাকৃত সরল। আমরা লোকপরম্পরায় জেনে আসছি যে অমুক স্বরের সঙ্গে অমুক স্বর মিষ্ট বা কটু শোনায়, কিন্তু কিঞ্জন্ত এমন হয় ত৷ ঠিক জানি না। বিজ্ঞানী এইটুকু আবিষ্কার করেছেন ষে,আমাদের কানের ভিতরের শুতিযন্ত্রে কতকগুলি তন্তু स्वप्इ, ७ोप्क्रन्न रुन्चेनन्न ौठि पिछिल्ल किस्त्र निहेि । বিবাদী স্বরের আঘাতে এই তত্ত্বগুলির স্বজৰ স্পন্ধনে বাধা হয়, কিন্তু সবাদী স্বরে হয় না। শ্রবণেঞ্জিয়ের রহস্ত शनि श्रांद्र७ छन बांद्र उव श्ब्रड नऔरङद्र अरनक उरु cखांशभंगा इव । गठ नेिन ढी न इद्र उठ भिन गर्छौऊदिनाॉtरू কলা বা আট বলা চলবে কিন্তু বিজ্ঞান বলা চলবে না। সাহিত্যের রগতৰ সম্বন্ধে জামাদের জ্ঞান নিতান্তই